০৩:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

ইসরাইলে মিলল বিশ্বের প্রাচীনতম মসজিদের সন্ধান!

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:০০:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৪১৩৬ বার দেখা হয়েছে

উত্তর ইসরাইলি শহর টিবেরিয়াসের উপকণ্ঠে বিশ্বের প্রাচীনতম একটি মসজিদের সন্ধান পেয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি দল। মসজিদটি গালীল সাগরের তীরে অবস্থিত। বাইজেন্টাইন যুগের একটি ভবনের সঙ্গে প্রাচীন ওই মসজিদের অংশবিশেষ পাওয়া যায় বলে আরব নিউজের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, সপ্তম শতাব্দীতে সিরিয়ার অঞ্চলগুলো জয় করেছে এমন কোনো সাহাবি ৬৩৫ সালে মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত সপ্তাহে একটি একাডেমিক সম্মেলনে এ মসজিদ আবিষ্কারের ঘোষণা দেন ইসরাইলি প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি দল।

জেরুজালেমের হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের কাতিয়া সিট্রিন সিলভারম্যানের নেতৃত্বে একটি দল ১১ বছর ধরে ওই জায়গাটিতে অনুসন্ধান চালিয়েছে। ১৯৫০ সালে জায়গাটিতে প্রথম একটি পিলার আবিষ্কার করা হয়েছিল, যেটিকে বাইজেন্টাইন আমলের একটি বাজার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। পরবর্তীতে ইসলামী মুদ্রা এবং মৃৎশিল্পের কিছু টুকরো সেখান থেকে আবিষ্কার করা হয়েছিল। 

প্রত্নতাত্ত্বিকরা প্রথমে অষ্টম শতাব্দীর মসজিদ হিসেবে এ ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করেছিলেন। তবে আরও খননকাজের পরে জানা যায় যে, এটির কাঠামো আরও প্রাচীন।

শেয়ার করুন

x
English Version

ইসরাইলে মিলল বিশ্বের প্রাচীনতম মসজিদের সন্ধান!

আপডেট: ০৫:০০:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২১

উত্তর ইসরাইলি শহর টিবেরিয়াসের উপকণ্ঠে বিশ্বের প্রাচীনতম একটি মসজিদের সন্ধান পেয়েছেন প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি দল। মসজিদটি গালীল সাগরের তীরে অবস্থিত। বাইজেন্টাইন যুগের একটি ভবনের সঙ্গে প্রাচীন ওই মসজিদের অংশবিশেষ পাওয়া যায় বলে আরব নিউজের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, সপ্তম শতাব্দীতে সিরিয়ার অঞ্চলগুলো জয় করেছে এমন কোনো সাহাবি ৬৩৫ সালে মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত সপ্তাহে একটি একাডেমিক সম্মেলনে এ মসজিদ আবিষ্কারের ঘোষণা দেন ইসরাইলি প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি দল।

জেরুজালেমের হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের কাতিয়া সিট্রিন সিলভারম্যানের নেতৃত্বে একটি দল ১১ বছর ধরে ওই জায়গাটিতে অনুসন্ধান চালিয়েছে। ১৯৫০ সালে জায়গাটিতে প্রথম একটি পিলার আবিষ্কার করা হয়েছিল, যেটিকে বাইজেন্টাইন আমলের একটি বাজার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। পরবর্তীতে ইসলামী মুদ্রা এবং মৃৎশিল্পের কিছু টুকরো সেখান থেকে আবিষ্কার করা হয়েছিল। 

প্রত্নতাত্ত্বিকরা প্রথমে অষ্টম শতাব্দীর মসজিদ হিসেবে এ ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করেছিলেন। তবে আরও খননকাজের পরে জানা যায় যে, এটির কাঠামো আরও প্রাচীন।