০৮:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

ই-জেনারেশনের আইপিওতে ৪০ গুণের বেশি আবেদন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:৫৭:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ৪১৩৭ বার দেখা হয়েছে

ই-জেনারেশন লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদনে চাহিদার তুলনায় প্রায় ৪০.৭৬ গুণ বেশি আবেদন জমা পড়েছে।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটির আইপিও’র মাধ্যমে বাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহের কথা। কিন্তু কোম্পানিটির মোট আবেদন জমা পড়েছে ৬১১ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার; যা কোম্পানিটির চাহিমার তুলনায় প্রায় ৪০.৭৬ গুণ বেশি আবেদন।

এর মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৪৬৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১৬ কোটি ১১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছাড়া যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৭২ কোটি ৯ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।

এর আগে গত ১২ থেকে ১৮ জানুয়ারী পরযন্ত কোম্পানিটির আইপিও আবেদন সম্পন্ন হয়।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৪৫তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার বিক্রি করে ১৫ কোটি টাকা তুলবে। এই টাকায় বাণিজ্যিক স্পেস ক্রয়, লোন পরিশোধ, ডিজিটাল হেলথকেয়ার প্লাটফর্ম উন্নয়ন এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে।

৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) রয়েছে ২০ টাকা ৫৬ পয়সা।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

শেয়ার করুন

x
English Version

ই-জেনারেশনের আইপিওতে ৪০ গুণের বেশি আবেদন

আপডেট: ০৪:৫৭:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১

ই-জেনারেশন লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদনে চাহিদার তুলনায় প্রায় ৪০.৭৬ গুণ বেশি আবেদন জমা পড়েছে।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটির আইপিও’র মাধ্যমে বাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহের কথা। কিন্তু কোম্পানিটির মোট আবেদন জমা পড়েছে ৬১১ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার; যা কোম্পানিটির চাহিমার তুলনায় প্রায় ৪০.৭৬ গুণ বেশি আবেদন।

এর মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৪৬৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১৬ কোটি ১১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছাড়া যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৭২ কোটি ৯ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।

এর আগে গত ১২ থেকে ১৮ জানুয়ারী পরযন্ত কোম্পানিটির আইপিও আবেদন সম্পন্ন হয়।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৪৫তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার বিক্রি করে ১৫ কোটি টাকা তুলবে। এই টাকায় বাণিজ্যিক স্পেস ক্রয়, লোন পরিশোধ, ডিজিটাল হেলথকেয়ার প্লাটফর্ম উন্নয়ন এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে।

৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) রয়েছে ২০ টাকা ৫৬ পয়সা।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।