০৩:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

উৎপাদনে যাচ্ছে এম.এল ডাইংয়ের স্পিনিং ইউনিট

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:১৫:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ এপ্রিল ২০২১
  • / ৪১৪৫ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদকঃ আগামী মাস থেকে চালু হতে যাচ্ছে এম.এল ডাইংয়ের স্পিনিং ইউনিট। নতুন এ ইউনিটটি চালু হচ্ছে গাজীপুরের ভবানীপুরে।

আজ মঙ্গলবার (০৬ এপ্রিল) বিষয়টি গণমাধমকে নিশ্চিত করেছেন কোম্পানির সচিব একেএম আতিকুর রহমান।

তিনি বলেন, আমরা আগামী মাস থেকে উৎপাদনে যেতে পারবো বলে আশাবাদী। স্পিনিং ইউনিটের আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৬২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যার মধ্যে আইপিও ফান্ড থেকে ১৩ কোটি ৪ লাখ এবং অবশিষ্ট টাকা কোম্পানির নিজস্ব উৎস থেকে সরবরাহ করা হবে।

সূত্রমতে, ভবানীপুরের মোহনায় স্পিনিং ইউনিটের জন্য জমি কিনেছে এম.এল ডাইং লিমিটেড। নতুন কারখানায় মেশিন্যারিজ স্থাপনের কাজও চলছে।

২০১৮ সালের ১০ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এম.এল. ডাইংকে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের মাধ্যমে ২০ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দেয়। আইপিও অনুমোদনের পর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ স্পিনিং ইউনিট চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। পরে তা কোম্পানির ১৮তম এজিএমে শেয়ারহোল্ডার কর্তৃক অনুমোদিত হয়। এতে আনুমানিক ব্যয় ধরা হয় ৬২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যার মধ্যে আইপিও ফান্ড থেকে ১৩ কোটি ৪ লাখ এবং অবশিষ্ট টাকা কোম্পানির নিজস্ব উৎস থেকে সরবরাহ করা হবে।

ঢাকা/এনইউ

শেয়ার করুন

x
English Version

উৎপাদনে যাচ্ছে এম.এল ডাইংয়ের স্পিনিং ইউনিট

আপডেট: ০৭:১৫:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ এপ্রিল ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদকঃ আগামী মাস থেকে চালু হতে যাচ্ছে এম.এল ডাইংয়ের স্পিনিং ইউনিট। নতুন এ ইউনিটটি চালু হচ্ছে গাজীপুরের ভবানীপুরে।

আজ মঙ্গলবার (০৬ এপ্রিল) বিষয়টি গণমাধমকে নিশ্চিত করেছেন কোম্পানির সচিব একেএম আতিকুর রহমান।

তিনি বলেন, আমরা আগামী মাস থেকে উৎপাদনে যেতে পারবো বলে আশাবাদী। স্পিনিং ইউনিটের আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৬২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যার মধ্যে আইপিও ফান্ড থেকে ১৩ কোটি ৪ লাখ এবং অবশিষ্ট টাকা কোম্পানির নিজস্ব উৎস থেকে সরবরাহ করা হবে।

সূত্রমতে, ভবানীপুরের মোহনায় স্পিনিং ইউনিটের জন্য জমি কিনেছে এম.এল ডাইং লিমিটেড। নতুন কারখানায় মেশিন্যারিজ স্থাপনের কাজও চলছে।

২০১৮ সালের ১০ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এম.এল. ডাইংকে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের মাধ্যমে ২০ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দেয়। আইপিও অনুমোদনের পর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ স্পিনিং ইউনিট চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। পরে তা কোম্পানির ১৮তম এজিএমে শেয়ারহোল্ডার কর্তৃক অনুমোদিত হয়। এতে আনুমানিক ব্যয় ধরা হয় ৬২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যার মধ্যে আইপিও ফান্ড থেকে ১৩ কোটি ৪ লাখ এবং অবশিষ্ট টাকা কোম্পানির নিজস্ব উৎস থেকে সরবরাহ করা হবে।

ঢাকা/এনইউ