০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

নতুন যন্ত্রপাতি আমদানি করবে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৫০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ অক্টোবর ২০২০
  • / ৪২১৩ বার দেখা হয়েছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদ চায়না থেকে নতুন ব্রান্ডের যন্ত্রপাতি আমদানি করবে। নতুন যন্ত্রপাতি আমদানি ও স্থাপন করতে কোম্পানিটির প্রায় ৪ কোটি ৯২ লাখ ৬৬ হাজার টাকা ব্যয় হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, কোম্পানিটি বিস্কুট এবং কনফেকশনারি কারখানায় পিইটি শিট এবং পিইটি ট্রে তৈরীর জন্য যন্ত্রপাতি আমদানি করবে। কারখানাটি নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার কাঁচপুরে অবস্থিত।

কোম্পানিটি আরও জানায়, পিইটি কো-এক্সট্রুশন শিট এক্সট্রুশন লাইন এক্সট্রুডার, প্রিহিটিং সিস্টেম, মাস্টার ব্যাচ, ডজিং ইউনিট, গ্লাস হিটার, এনকোডার মোটর, ইনভার্টার, টাচ স্ক্রিনসহ আমদানি করতে কোম্পানির ব্যয় হবে ৩ কোটি ৬৮ লাখ ১১ হাজার টাকা। পিইটি শিটে প্রতি ঘণ্টায় উৎপাদন ক্ষমতা হবে ৪৮০ থেকে ৫০০ কেজি।

এছাড়া ছাচসহ সম্পূর্ণ অটোমেটিক ৩ স্টেশন থার্মোফর্মিং মেশিন, ইলেক্ট্রিক লিফটার, ক্ল্যাম্পিং সিলিন্ডার, শীট ফিটিংসহ সার্ভো মটর, ফর্মিং এবং কাটিং, স্ট্যাকিং এবং ভ্যাকুম ইউনিট তৈরীর জন্য ১ কোটি ২৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা ব্যয় হবে।

এই যন্ত্রপাতির মাধ্যমে প্রতি মাসে ২০০ টন পণ্য উৎপাদন করতে পরবে কোম্পানিটি।

বিজনেসজার্নাল/এইচআর

পুঁজিবাজার ও অর্থনীতির সর্বশেষ সবাদ পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজ ‘বিজনেস জার্নাল

ও ফেসবুক গ্রুপ ‘ডিএসই-সিএসই আপডেট’ এর সাথে সংযুক্ত থাকুন।

শেয়ার করুন

x
English Version

নতুন যন্ত্রপাতি আমদানি করবে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ

আপডেট: ১২:৫০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ অক্টোবর ২০২০

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদ চায়না থেকে নতুন ব্রান্ডের যন্ত্রপাতি আমদানি করবে। নতুন যন্ত্রপাতি আমদানি ও স্থাপন করতে কোম্পানিটির প্রায় ৪ কোটি ৯২ লাখ ৬৬ হাজার টাকা ব্যয় হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, কোম্পানিটি বিস্কুট এবং কনফেকশনারি কারখানায় পিইটি শিট এবং পিইটি ট্রে তৈরীর জন্য যন্ত্রপাতি আমদানি করবে। কারখানাটি নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার কাঁচপুরে অবস্থিত।

কোম্পানিটি আরও জানায়, পিইটি কো-এক্সট্রুশন শিট এক্সট্রুশন লাইন এক্সট্রুডার, প্রিহিটিং সিস্টেম, মাস্টার ব্যাচ, ডজিং ইউনিট, গ্লাস হিটার, এনকোডার মোটর, ইনভার্টার, টাচ স্ক্রিনসহ আমদানি করতে কোম্পানির ব্যয় হবে ৩ কোটি ৬৮ লাখ ১১ হাজার টাকা। পিইটি শিটে প্রতি ঘণ্টায় উৎপাদন ক্ষমতা হবে ৪৮০ থেকে ৫০০ কেজি।

এছাড়া ছাচসহ সম্পূর্ণ অটোমেটিক ৩ স্টেশন থার্মোফর্মিং মেশিন, ইলেক্ট্রিক লিফটার, ক্ল্যাম্পিং সিলিন্ডার, শীট ফিটিংসহ সার্ভো মটর, ফর্মিং এবং কাটিং, স্ট্যাকিং এবং ভ্যাকুম ইউনিট তৈরীর জন্য ১ কোটি ২৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা ব্যয় হবে।

এই যন্ত্রপাতির মাধ্যমে প্রতি মাসে ২০০ টন পণ্য উৎপাদন করতে পরবে কোম্পানিটি।

বিজনেসজার্নাল/এইচআর

পুঁজিবাজার ও অর্থনীতির সর্বশেষ সবাদ পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজ ‘বিজনেস জার্নাল

ও ফেসবুক গ্রুপ ‘ডিএসই-সিএসই আপডেট’ এর সাথে সংযুক্ত থাকুন।