০৬:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪

প্রকট আকার ধারণ করেছে ব্যাংকগুলোর নগদ অর্থ সঙ্কট

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:৫২:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ মে ২০১৮
  • / ৪৫২৪ বার দেখা হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক: আমানত প্রবৃদ্ধির চেয়ে ঋণ প্রবৃদ্ধি বেশি হওয়ায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৭টি ব্যাংকের নগদ অর্থের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলোর সর্বশেষ প্রকাশিত ২০১৮ বছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারী-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

কোন কোম্পানির কাছে কি পরিমাণ নগদ অর্থ আছে তা অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। একাধিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনো ব্যাংকের ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক হয়ে যাওয়া মানে ওই ব্যাংকটিতে নগদ অর্থের সংকট তৈরি হওয়া। শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) যত বেশি ঋণাত্মক, নগদ অর্থের সংকটও তত বেশি। এ অবস্থা তৈরি হলে চাহিদা মেটাতে ব্যাংকটিকে চড়া মাশুলে স্বল্প মেয়াদে টাকা ধার করতে হয়। তাতে খরচ বাড়ে। আর খরচ বাড়লে আয় কমে যাবে, এটাই স্বাভাবিক।

তারা আরো বলেন, শেয়ারবাজারের ক্ষেত্রে যেকোনো কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লোও একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক। এটির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আর্থিক অবস্থার ধারণা পাওয়া যায়। ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক মানে ওই কোম্পানির কাছে নগদ অর্থের ঘাটতি রয়েছে। আর ক্যাশ ফ্লো ইতিবাচক মানে হলো ওই কোম্পানির হাতে উদ্বৃত্ত তহবিল রয়েছে।

জানা যায়, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে সবচেয়ে বেশি নগদ অর্থের ঘাটতি রয়েছে রূপালী ব্যাংকের। ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ৩৯.৮২ টাকা ঋণাত্মক। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ২৮ টাকা ছিল। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল।

এরপরই নগদ অর্থের সংকটে রয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক। আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৩১.৫৫ টাকা ঋণাত্মক। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ১৪.৮৫ টাকা ছিল। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা ব্যাংক। আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৩০.১৫ টাকা ঋণাত্মক। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ১২.৪৫ টাকা। অর্থাৎ অর্থের ঘাটতি বেড়েছে ১৭.৭০ টাকা।

এছাড়া মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ১৫.২৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ১০.৭৬ টাকা। অর্থাৎ অর্থের ঘাটতি বেড়েছে ৪.৫১ টাকা।

দ্যা সিটি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ০.৩৪ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ৬.৮৬ টাকা।

এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৯.৯৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ১০.৩৪ টাকা। অর্থাৎ অর্থের ঘাটতি কমেছে ০.৪০ টাকা।

ব্যাংক এশিয়ার শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৪.৭৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ৫.৫৪ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি কমেছে ০.৭৫ টাকা।

এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৭.৯১ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ০.২৩ টাকা।

ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ১৫.২০ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ২২.৭৯ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি বেড়েছে ৭.৫৯ টাকা।

আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ০.৩০ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ০.৪৬ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি কমেছে ০.১৬ টাকা।

আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৩.৪১ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ২.৯৩ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি বেড়েছে ০.৪৮ টাকা।

ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ১৩.৩৩ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ৩.৮৮ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি বেড়েছে ৯.৪৫ টাকা।

যমুনা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ০.৩৮ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ৪.০৭ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি কমেছে ৩.৬৯ টাকা।

ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৯.০৭ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ০.৮৫ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল।

সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৯.৫২ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি অর্থের ঘাটতি ছিল ৩.৩৬ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে ঘাটতি বেড়েছে ৬.১৬ টাকা।

ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৯.১৪ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ৩২.০৯ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে ঘাটতি কমেছে ২২.৯৫ টাকা।

উত্তরা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৩.০৭ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ৪.০৬ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল।

শেয়ার করুন

x
English Version

প্রকট আকার ধারণ করেছে ব্যাংকগুলোর নগদ অর্থ সঙ্কট

আপডেট: ০১:৫২:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ মে ২০১৮

বিশেষ প্রতিবেদক: আমানত প্রবৃদ্ধির চেয়ে ঋণ প্রবৃদ্ধি বেশি হওয়ায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১৭টি ব্যাংকের নগদ অর্থের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলোর সর্বশেষ প্রকাশিত ২০১৮ বছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারী-মার্চ’১৮) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

কোন কোম্পানির কাছে কি পরিমাণ নগদ অর্থ আছে তা অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। একাধিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনো ব্যাংকের ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক হয়ে যাওয়া মানে ওই ব্যাংকটিতে নগদ অর্থের সংকট তৈরি হওয়া। শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) যত বেশি ঋণাত্মক, নগদ অর্থের সংকটও তত বেশি। এ অবস্থা তৈরি হলে চাহিদা মেটাতে ব্যাংকটিকে চড়া মাশুলে স্বল্প মেয়াদে টাকা ধার করতে হয়। তাতে খরচ বাড়ে। আর খরচ বাড়লে আয় কমে যাবে, এটাই স্বাভাবিক।

তারা আরো বলেন, শেয়ারবাজারের ক্ষেত্রে যেকোনো কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ক্যাশ ফ্লোও একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক। এটির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আর্থিক অবস্থার ধারণা পাওয়া যায়। ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক মানে ওই কোম্পানির কাছে নগদ অর্থের ঘাটতি রয়েছে। আর ক্যাশ ফ্লো ইতিবাচক মানে হলো ওই কোম্পানির হাতে উদ্বৃত্ত তহবিল রয়েছে।

জানা যায়, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে সবচেয়ে বেশি নগদ অর্থের ঘাটতি রয়েছে রূপালী ব্যাংকের। ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ৩৯.৮২ টাকা ঋণাত্মক। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ২৮ টাকা ছিল। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল।

এরপরই নগদ অর্থের সংকটে রয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক। আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৩১.৫৫ টাকা ঋণাত্মক। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ১৪.৮৫ টাকা ছিল। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা ব্যাংক। আলোচিত সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ৩০.১৫ টাকা ঋণাত্মক। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ১২.৪৫ টাকা। অর্থাৎ অর্থের ঘাটতি বেড়েছে ১৭.৭০ টাকা।

এছাড়া মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ১৫.২৭ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ১০.৭৬ টাকা। অর্থাৎ অর্থের ঘাটতি বেড়েছে ৪.৫১ টাকা।

দ্যা সিটি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ০.৩৪ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ৬.৮৬ টাকা।

এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৯.৯৪ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ১০.৩৪ টাকা। অর্থাৎ অর্থের ঘাটতি কমেছে ০.৪০ টাকা।

ব্যাংক এশিয়ার শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৪.৭৯ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ৫.৫৪ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি কমেছে ০.৭৫ টাকা।

এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৭.৯১ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ০.২৩ টাকা।

ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ১৫.২০ টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ২২.৭৯ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি বেড়েছে ৭.৫৯ টাকা।

আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ০.৩০ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ০.৪৬ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি কমেছে ০.১৬ টাকা।

আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৩.৪১ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ২.৯৩ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি বেড়েছে ০.৪৮ টাকা।

ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ১৩.৩৩ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ৩.৮৮ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি বেড়েছে ৯.৪৫ টাকা।

যমুনা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ০.৩৮ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ৪.০৭ টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি কমেছে ৩.৬৯ টাকা।

ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৯.০৭ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ০.৮৫ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল।

সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৯.৫২ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি অর্থের ঘাটতি ছিল ৩.৩৬ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে ঘাটতি বেড়েছে ৬.১৬ টাকা।

ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৯.১৪ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ছিল ৩২.০৯ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে ঘাটতি কমেছে ২২.৯৫ টাকা।

উত্তরা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের ঘাটতি ৩.০৭ টাকা। অথচ এর আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নগদ অর্থ ছিল ৪.০৬ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকটিতে উদ্বৃত্ত অর্থ ছিল।