০৩:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

ফ্রান্সের মসজিদে বাস্তুহারাদের নিরাপদ আবাসন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ৪১৩০ বার দেখা হয়েছে

বাস্তুহারা ও অভিবাসীদের জন্য নিরাপদ আবাসনের ব্যবস্থা করেছে প্যারিসের একটি মসজিদ। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে ৫০ কিলামিটার দূরে দ্য মান্তেস লা ভিল মসজিদের পাশে একটি আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করা হয়। আশ্রয়প্রার্থী অভাবী ব্যক্তিদের জন্য খাবার ব্যবস্থা করে আস সুফফা এসোসিয়েশন।

মসজিদের পরিচালনা পরিষদের প্রধান আবদুল আজিজ আল জাওহারি বলেন, ২০১৫ সালে মসজিদটি নির্মিত হয়। এখানে নামাজের ব্যবস্থা আছে। পাশাপাশি তা শিক্ষাকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয় ও বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। 

জাওহারি বলেন, ‘মসজিদ নির্মাণের সময় আমরা মহানবী (সা.) এর সময়ের মসজিদের ভূমিকার কথা স্মরণ রেখেছিলাম। ওই সময় মসজিদের প্রধান তিনটি কার্যক্রম ছিল- মসজিদে মানুষ নামাজের জন্য আসত, শিক্ষা লাভ করত এবং মসজিদ থেকেই সামাজিক সহায়তা প্রদান করা হতো।’ 

মসজিদের তৃতীয় তলায় ইসলামী শিক্ষা প্রদান করা হয়। তাছাড়া সব মুসলিম-অমুসলিম সবাই এখানে অবস্থানের সুযোগ পান। বিশেষত বাস্তুহারা ও অভিবাসীদের জন্য সর্বদা এর দরজা উম্মুক্ত থাকে। 

আলজেরিয়া বংশোদ্ভূত স্বেচ্ছাসেবক আয়েশা বানদুখা জানান,  প্রতি শনিবার তিনি একজন স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে মসজিদে আসেন। বিভিন্ন অভাবী লোকদের তিনি সেবা দেন। তাদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন প্রতিদিন ১৫০ জনের বেশি লোকের খাবারের ব্যবস্থা করে। 

সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি 

 

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

x
English Version

ফ্রান্সের মসজিদে বাস্তুহারাদের নিরাপদ আবাসন

আপডেট: ০৬:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বাস্তুহারা ও অভিবাসীদের জন্য নিরাপদ আবাসনের ব্যবস্থা করেছে প্যারিসের একটি মসজিদ। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে ৫০ কিলামিটার দূরে দ্য মান্তেস লা ভিল মসজিদের পাশে একটি আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করা হয়। আশ্রয়প্রার্থী অভাবী ব্যক্তিদের জন্য খাবার ব্যবস্থা করে আস সুফফা এসোসিয়েশন।

মসজিদের পরিচালনা পরিষদের প্রধান আবদুল আজিজ আল জাওহারি বলেন, ২০১৫ সালে মসজিদটি নির্মিত হয়। এখানে নামাজের ব্যবস্থা আছে। পাশাপাশি তা শিক্ষাকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয় ও বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়। 

জাওহারি বলেন, ‘মসজিদ নির্মাণের সময় আমরা মহানবী (সা.) এর সময়ের মসজিদের ভূমিকার কথা স্মরণ রেখেছিলাম। ওই সময় মসজিদের প্রধান তিনটি কার্যক্রম ছিল- মসজিদে মানুষ নামাজের জন্য আসত, শিক্ষা লাভ করত এবং মসজিদ থেকেই সামাজিক সহায়তা প্রদান করা হতো।’ 

মসজিদের তৃতীয় তলায় ইসলামী শিক্ষা প্রদান করা হয়। তাছাড়া সব মুসলিম-অমুসলিম সবাই এখানে অবস্থানের সুযোগ পান। বিশেষত বাস্তুহারা ও অভিবাসীদের জন্য সর্বদা এর দরজা উম্মুক্ত থাকে। 

আলজেরিয়া বংশোদ্ভূত স্বেচ্ছাসেবক আয়েশা বানদুখা জানান,  প্রতি শনিবার তিনি একজন স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে মসজিদে আসেন। বিভিন্ন অভাবী লোকদের তিনি সেবা দেন। তাদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন প্রতিদিন ১৫০ জনের বেশি লোকের খাবারের ব্যবস্থা করে। 

সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি 

 

আরও পড়ুন: