০৯:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

ব্লকে লেনদেন ৫৯ শতাংশ কমেছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:১৭:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ মার্চ ২০২০
  • / ৪৩১৭ বার দেখা হয়েছে

বিদায়ী সপ্তাহে (০১-০৫ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৪৪টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৬০ কোটি টাকা শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৮৭ কোটি টাকা বা ৫৯ শতাংশ কমেছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১৪৭ কোটি টাকার। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৭৯ লাখ ৮০ হাজার ৯৮৯টি শেয়ার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৬০ কোটি ৫৬ লাখ ১৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে ৪৪ কোম্পানির ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯৩ হাজার ৫৭১টি শেয়ার হাত বদলের মাধ্যমে ১৪৭ কোটি ৭৫ লাখ ৬২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ব্লক মার্কেটে ৮৭ কোটি ১৯ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বা ৫৯ শতাংশ কম লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২১ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বিকন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ২৮ লাখ টাকার সামিট পাওয়ারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ২২ লাখ ৪৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর।

এছাড়া ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৯ লাখ ৪ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার, রিং শাইনের ২ কোটি ৮৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১ কোটি ৬ লাখ ২০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ২ কোটি ৫৬ লাখ ২০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৬৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ফার্মার ২ কোটি ৬৭ লাখ ২৪ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ২০ লাখ ১৯ হাজার টাকার, গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ৫ লাখ ৩ হাজার টাকার, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২০ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৬১ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, জেনেক্স ইনফোসিসের ৩ কোটি টাকার, আইসিবি এম্প্লয়েজ প্রভিডেন্ট ফান্ড ওয়ানের ৭ লাখ টাকার, মিরাকলের ৫ লাখ ৬৯ হাজার টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, পদ্মা অয়েলের ২ কোটি ৭৬ লাখ ৪২ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, সুহৃদের ৫১ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ইয়াকিন পলিমারের ৬০ লাখ টাকার, এএফসি এগ্রোর ৭ লাখ ৪১ হাজার টাকার, আমান ফিডের ৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, গ্রামীণ ওয়ান : স্কিম টু’র ৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, ইনটেকের ২২ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, যমুনা অয়েলের ২ কোটি ৭৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২০ লাখ ৪০ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৫৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, শাহজিবাজার পাওয়ারের ৫১ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১ কোটি ৪৭ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, দুলামিয়া কটনের ৫৫ লাখ টাকার, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ৬৬ লাখ ৭২ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ১৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ৯৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, উত্তরা ব্যাংকের ১ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

শেয়ার করুন

x
English Version

ব্লকে লেনদেন ৫৯ শতাংশ কমেছে

আপডেট: ০৭:১৭:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ মার্চ ২০২০

বিদায়ী সপ্তাহে (০১-০৫ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৪৪টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৬০ কোটি টাকা শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ৮৭ কোটি টাকা বা ৫৯ শতাংশ কমেছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১৪৭ কোটি টাকার। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৭৯ লাখ ৮০ হাজার ৯৮৯টি শেয়ার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৬০ কোটি ৫৬ লাখ ১৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে ৪৪ কোম্পানির ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৯৩ হাজার ৫৭১টি শেয়ার হাত বদলের মাধ্যমে ১৪৭ কোটি ৭৫ লাখ ৬২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ব্লক মার্কেটে ৮৭ কোটি ১৯ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বা ৫৯ শতাংশ কম লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২১ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বিকন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ২৮ লাখ টাকার সামিট পাওয়ারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ২২ লাখ ৪৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর।

এছাড়া ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৯ লাখ ৪ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকার, রিং শাইনের ২ কোটি ৮৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১ কোটি ৬ লাখ ২০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ২ কোটি ৫৬ লাখ ২০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৬৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ফার্মার ২ কোটি ৬৭ লাখ ২৪ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ২০ লাখ ১৯ হাজার টাকার, গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ৫ লাখ ৩ হাজার টাকার, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২০ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সের ৬১ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, জেনেক্স ইনফোসিসের ৩ কোটি টাকার, আইসিবি এম্প্লয়েজ প্রভিডেন্ট ফান্ড ওয়ানের ৭ লাখ টাকার, মিরাকলের ৫ লাখ ৬৯ হাজার টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, পদ্মা অয়েলের ২ কোটি ৭৬ লাখ ৪২ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ২৪ হাজার টাকার, সুহৃদের ৫১ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ইয়াকিন পলিমারের ৬০ লাখ টাকার, এএফসি এগ্রোর ৭ লাখ ৪১ হাজার টাকার, আমান ফিডের ৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, গ্রামীণ ওয়ান : স্কিম টু’র ৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, ইনটেকের ২২ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, যমুনা অয়েলের ২ কোটি ৭৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২০ লাখ ৪০ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৫৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, শাহজিবাজার পাওয়ারের ৫১ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১ কোটি ৪৭ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, দুলামিয়া কটনের ৫৫ লাখ টাকার, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ৬৬ লাখ ৭২ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ১৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ৯৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, উত্তরা ব্যাংকের ১ কোটি ৬৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার এবং ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।