০৫:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

যেসব কোম্পানিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা লাভবান!

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৫২:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ মে ২০১৮
  • / ৪৩৫০ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ খাতের দুই্ কোম্পানি থেকে মুনাফা তুলছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। কোম্পানি দুটি হলো-সামিট পাওয়ার ও ডরিন পাওয়ার লিমিটেড। মার্চ মাস শেষে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ নিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তৈরি করা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

সূত্রমতে, গত ১০ মাসে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সামিট পাওয়ারের শেয়ার বিক্রি করেছে ৫ কোটি ৯৫ লাখ বা ৫.৫৭ শতাংশ।

অন্যদিকে, আলোচ্য সময়ে ডরিন পাওয়ারের শেয়ার বিক্রি করেছে প্রায় ৪৫ লাখ বা ৪.২৪ শতাংশ।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৩০ জুন ২০১৭ তারিখে সামিট পাওয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ২৪.৩৪ শতাংশ। ৩১ মার্চ ২০১৮ তারিখে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮.৫৭ শতাংশে। ১০ মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ৫.৫৭ শতাংশ। এ সময়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়েগকারীরা কোম্পানিটির ৫ কোটি ৯৫ লাখ শেয়ার বিক্রি করেছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ২২০ কোটি টাকার বেশি।

অন্যদিকে, ৩০ জুন ২০১৭ তারিখে ডরিন পাওয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৩.৮৮ শতাংশ। ৩১ মার্চ ২০১৮ তারিখে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমে দাঁড়িয়েছে ৯.৬৪ শতাংশে। ১০ মাসের ব্যবধানে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ৪.২৪ শতাংশ। এ সময়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়েগকারীরা কোম্পানিটির ৪৪ লাখ ৭৭ হাজার শেয়ার বিক্রি করেছে। যার বাজার মূল্য ৫০ কোটি টাকার বেশি।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আলোচ্য সময়ে যেহেতু কোম্পানি দুটির শেয়ারদর ঊর্ধ্বমুখী ছিল, সে কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কোম্পানি দুটি থেকে মুনাফা তুলেছে।

শেয়ার করুন

x
English Version

যেসব কোম্পানিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা লাভবান!

আপডেট: ০৫:৫২:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ মে ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ খাতের দুই্ কোম্পানি থেকে মুনাফা তুলছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। কোম্পানি দুটি হলো-সামিট পাওয়ার ও ডরিন পাওয়ার লিমিটেড। মার্চ মাস শেষে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ নিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তৈরি করা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

সূত্রমতে, গত ১০ মাসে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সামিট পাওয়ারের শেয়ার বিক্রি করেছে ৫ কোটি ৯৫ লাখ বা ৫.৫৭ শতাংশ।

অন্যদিকে, আলোচ্য সময়ে ডরিন পাওয়ারের শেয়ার বিক্রি করেছে প্রায় ৪৫ লাখ বা ৪.২৪ শতাংশ।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৩০ জুন ২০১৭ তারিখে সামিট পাওয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ২৪.৩৪ শতাংশ। ৩১ মার্চ ২০১৮ তারিখে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮.৫৭ শতাংশে। ১০ মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ৫.৫৭ শতাংশ। এ সময়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়েগকারীরা কোম্পানিটির ৫ কোটি ৯৫ লাখ শেয়ার বিক্রি করেছে। যার বাজার মূল্য প্রায় ২২০ কোটি টাকার বেশি।

অন্যদিকে, ৩০ জুন ২০১৭ তারিখে ডরিন পাওয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৩.৮৮ শতাংশ। ৩১ মার্চ ২০১৮ তারিখে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমে দাঁড়িয়েছে ৯.৬৪ শতাংশে। ১০ মাসের ব্যবধানে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ৪.২৪ শতাংশ। এ সময়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়েগকারীরা কোম্পানিটির ৪৪ লাখ ৭৭ হাজার শেয়ার বিক্রি করেছে। যার বাজার মূল্য ৫০ কোটি টাকার বেশি।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আলোচ্য সময়ে যেহেতু কোম্পানি দুটির শেয়ারদর ঊর্ধ্বমুখী ছিল, সে কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কোম্পানি দুটি থেকে মুনাফা তুলেছে।