১১:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

সবুজ অর্থায়নের তহবিল ৪০০ কোটি টাকায় উন্নীত

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৫২:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মে ২০২০
  • / ৪২৯১ বার দেখা হয়েছে

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সবুজ অর্থায়ন বা গ্রিন ফাইন্যান্স বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ লক্ষ্যে পরিবেশবান্ধব খাতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিম ২০০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ৪০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এ তহবিল থেকে উদ্যোক্তারা ৭ থেকে ৮ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে পারবেন।

রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত মাস্টার সার্কুলার জারি করেছে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, “পরিবেশবান্ধব পণ্য, উদ্যোগ ও প্রকল্পের অর্থায়নের ক্রমবর্ধমান চাহিদা বিবেচনায় সম্প্রতি এ তহবিলের আকার ২০০ কোটি থেকে ৪০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এ স্কিমের আওতায় শুধুমাত্র মেয়াদি ঋণের বিপরীতে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা প্রদানযোগ্য হবে। প্রকল্পের পরামর্শক খরচ, মেরামত সংক্রান্ত ব্যয়, রক্ষণাবেক্ষণ খরচ এবং চলতি মূলধন বাবদ কোনো রূপ ব্যয় পুনঃঅর্থায়ন সুবিধার আওতায় আসবে না। ঋণখেলাপি গ্রাহক পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা পাবেন না।

বিতরণ করা ঋণের বিপরীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের/উন্নয়ন সহযোগীদের/অন্য কোনো উৎস হতে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধাপ্রাপ্ত প্রকল্প এ স্কিমের আওতায় বিবেচ্য হবে না।

এ তহবিলের আওতায় পাঁচ বছরের কম মেয়াদি ঋণের গ্রাহকপর্যায়ে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ৭ শতাংশ, পাঁচ বছরের বেশি কিন্তু আট বছরের কমের ক্ষেত্রে সাড়ে ৭ শতাংশ এবং আট বছর মেয়াদি ঋণের সুদহার হবে ৮ শতাংশ।”

বিজে/জেডআই

শেয়ার করুন

x
English Version

সবুজ অর্থায়নের তহবিল ৪০০ কোটি টাকায় উন্নীত

আপডেট: ১১:৫২:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মে ২০২০

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সবুজ অর্থায়ন বা গ্রিন ফাইন্যান্স বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ লক্ষ্যে পরিবেশবান্ধব খাতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিম ২০০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ৪০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এ তহবিল থেকে উদ্যোক্তারা ৭ থেকে ৮ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে পারবেন।

রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত মাস্টার সার্কুলার জারি করেছে।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, “পরিবেশবান্ধব পণ্য, উদ্যোগ ও প্রকল্পের অর্থায়নের ক্রমবর্ধমান চাহিদা বিবেচনায় সম্প্রতি এ তহবিলের আকার ২০০ কোটি থেকে ৪০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এ স্কিমের আওতায় শুধুমাত্র মেয়াদি ঋণের বিপরীতে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা প্রদানযোগ্য হবে। প্রকল্পের পরামর্শক খরচ, মেরামত সংক্রান্ত ব্যয়, রক্ষণাবেক্ষণ খরচ এবং চলতি মূলধন বাবদ কোনো রূপ ব্যয় পুনঃঅর্থায়ন সুবিধার আওতায় আসবে না। ঋণখেলাপি গ্রাহক পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা পাবেন না।

বিতরণ করা ঋণের বিপরীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের/উন্নয়ন সহযোগীদের/অন্য কোনো উৎস হতে পুনঃঅর্থায়ন সুবিধাপ্রাপ্ত প্রকল্প এ স্কিমের আওতায় বিবেচ্য হবে না।

এ তহবিলের আওতায় পাঁচ বছরের কম মেয়াদি ঋণের গ্রাহকপর্যায়ে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ৭ শতাংশ, পাঁচ বছরের বেশি কিন্তু আট বছরের কমের ক্ষেত্রে সাড়ে ৭ শতাংশ এবং আট বছর মেয়াদি ঋণের সুদহার হবে ৮ শতাংশ।”

বিজে/জেডআই