০২:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

স্কুল ব্যাংকিংয়ের ২৭ লাখ একাউন্টে জমা ২ হাজার কোটি টাকা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৫২:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ মার্চ ২০২১
  • / ৪১৭২ বার দেখা হয়েছে

ক্রমেই বাড়ছে স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রমের পরিধি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে প্রায় ২৭ লাখ হিসেবে শিক্ষার্থীদের আমানত জমা হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।

চলতি অর্থবছরের ডিসেম্বর প্রান্তিকে স্কুল ব্যাংকিংয়ের হিসাব ৯.৭৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। একইসঙ্গে শিক্ষার্থীদের আমানত বেড়েছে ৭.১১ শতাংশ। কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে এই প্রান্তিকে স্কুল ব্যাংকিং হিসাব এবং আমানতের ধীর গতি থাকলেও গত বছরের তুলনায় স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯ সালের তলিানায় চলতি অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে ৩৫.০১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাব। অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের আমানতের পরিমাণ ২৭.৮৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে ডিসেম্বর শেষে মোট স্কুল ব্যাংকিং হিসাবের সংখ্যা ২৬,৯০,৫৫০ দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে ৫৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ হিসাব শহরাঞ্চলে এবং ৪২ দশমিক ৬৬ শতাংশ গ্রামাঞ্চলে হিসাব খোলা হয়েছে। এছাড়া গ্রামীণ পর্যায়ে এই প্রান্তিকে হিসেবে বৃদ্ধি পেয়েছে ১৯ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং শহরে বৃদ্ধি পেয়েছি ৩.৬৭ শতাংশ।

স্কুল ব্যাংকিং হিসাব ও আমানতের দিক থেকে ঢাকা বিভাগ সবচেয়ে বেশি রয়েছে। মোট স্কুল ব্যংকিংয়ের হিসাব ৩০.১৫ শতাংশ ঢাকা বিভাগে যার হিসাব সংখ্যা (৮ লাখ ১১ হাজার,১৪৪ টি । মোট আমানতের ৪৬.০৩ শতাংশ ঢাকা বিভাগে রয়েছে যার টাকার পরিমান (৮৯৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা)। এছাড়া চট্টগ্রামে হিসাব রয়েছে ২০ দশমিক ৩৬ শতাংশ যার হিসাব সংখ্যা ( ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৭১৩ টি) ও আমানত রয়েছে ২২.৭৯ শতাংশ যার টাকার পরিমান (৪৪৪ কোটি ৭৩ লাখ)।

একই সময়ে রাজশাহী বিভাগে শিক্ষার্থীদের হিসাব ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ যার সংখ্যা (৩ লাখ ৬২ হাজার ১৬৮ টি) এর আমানতের পরিমাণ ৮ দশমিক ০৪ শতাংশ যার টাকার পরিমাণ ( ১৫৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা)। এছাড়‍া খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহের হিস‍াব যথাক্রমে ১০.৭৭, ৪.৬১, ৯.০৯, ৭.০৭ ও ৫.৪৬ শতাংশ। যার টাকার পরিমাণ যথাক্রমে ৬.৯৪, ৩.২৮, ৫.৬৪, ৪.০৫, ৩.২৩ শতাংশ।

জানা যায়, স্কুল ব্যাংকি এর হিসাব এর ৫৬ শতাংশ ছেলে ও ৪৪ শতাংশ মেয়ে শিক্ষার্থী। এবং আমানতের দিক থেকে ৫৫ দশমিক ১৮ শতাংশ ছেলে ও ৪৪ দশমিক ৮২ শতাংশ মেয়ে। এই প্রান্তিকে ছেলে ও মেয়ের হিসাব বৃদ্ধি যথাক্রমে ৭.৯০% ও ১২. ২৪ শতাংশ। একই সময়ে আমানত বৃদ্ধি পেয়েছে ৭.০১% ও ৭.২৩ শতাংশ।

ব্যাংকগুলো তথ্য অনুযাই স্কুল ব্যাংকিং এর সবচেয়ে বেশি হিসাব ও আমানত রয়েছে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে। বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে ডিসেম্বর প্রান্তিকে মোট হিসাবের ৬৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ হিসাব রয়েছে। যা পূর্বের প্রান্তিকে ছিল ৭৯ দশমিক ৭০ শতাংশ। এই ব্যাংকগুলোতে স্কুল ব্যাংকিং এর টাকার আমানতের পরিমান ১৫৫৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। চলতি প্রান্তিকে হিসাব ১১.১৪ শতাংশ ও আমানত ২.৩৩ শতাংশ বেড়েছে।

সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে স্কুল ব্যাংককিং এর হিসাব ও আমানত অনুযাই ২৪.৭৩ শতাংশ এবং ১৫.২৪ শতাংশ। সরকারি ব্যাংকগুলোতে ৭.৯২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং চলতি প্রান্তিকে বেড়েছে ২৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ এই প্রান্তিকে বেড়েছে। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে গোটা স্কুল ব্যাংকিং এর ৫.৪১ শতাংশ হিসাব রয়েছে এবং এই ব্যাংকগুলোতে আমানতের পরিমাণ ৪৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। বৈদেশিক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে ২৭২৬ টি হিসাব অনুযাই আমানত রয়েছে ৫৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। এই চলতি প্রান্তিকে হিসাব বেড়েছে ০ দশমিক ৩৭ শতাংশ এবং আমানত বেড়েছে ৩০.৪৯ শতাংশ।

স্কুল ব্যাংকিং এর কার্যক্রমে এগিয়ে ৫টি যথাক্রমে প্রথম রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ব ডার্চ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড। যাতে হিসাব রয়েছে ৫,২৭,৩৯৭ এরপর ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমি: যার হিসাব সংখ্যা ৩০৯৭৬৪টি, অগ্রণী ব্যাংকে হিসাব সংখ্যা ২,৫০০৩৫ টি, এশিয়া ব্যাংকে হিসাব সংখ্যা ১৪৪২৯৮টি সর্বশেষ রয়েছে রুপালী ব্যাংক যাতে হিসাব সংখ্যা ১ ,৪১,৭২৭টি।

উল্লেখ্য, স্কুলের শিক্ষার্থীদের আধুনিক ব্যাংকিং সুবিধা ও প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত করতে ২০১০ সালের ২ নভেম্বর স্কুল ব্যাংকিং সেবা চালু করা হয়। স্কুল ব্যাংকিংয়ের আওতায় ৬ থেকে ১৮ বছরের কম বয়সী আগ্রহী ছাত্রছাত্রীরা তাদের মা-বাবা অথবা বৈধ অভিভাবকের সঙ্গে যৌথ নামে হিসবা খুলতে পারে। মাত্র ১০০ টাকা প্রাথমিক জমা দিয়ে বাংলাদেশের বেশির ভাগ ব্যাংক শাখায় এই হিসাব খোলা যায়।

এ হিসেবে কোনো চার্জ আরোপ করা হয় না। এ কার্যক্রমের আওতায় শিক্ষার্থীরা স্কুলে বেতন-ফি জমা দিতে পারবে। বৃত্তি বা উপবৃত্তির অর্থ স্কুল ব্যাংকিংয়ের আওতায় শিক্ষার্থীদের হিসাবে জমা করা যায়। সে ক্ষেত্রে বৃত্তি প্রদানকারী সরকার, আধা সরকার বা স্বায়ত্তশাসিত কিংবা বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি করতে হবে।

শেয়ার করুন

x
English Version

স্কুল ব্যাংকিংয়ের ২৭ লাখ একাউন্টে জমা ২ হাজার কোটি টাকা

আপডেট: ১১:৫২:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ মার্চ ২০২১

ক্রমেই বাড়ছে স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রমের পরিধি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে প্রায় ২৭ লাখ হিসেবে শিক্ষার্থীদের আমানত জমা হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।

চলতি অর্থবছরের ডিসেম্বর প্রান্তিকে স্কুল ব্যাংকিংয়ের হিসাব ৯.৭৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। একইসঙ্গে শিক্ষার্থীদের আমানত বেড়েছে ৭.১১ শতাংশ। কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে এই প্রান্তিকে স্কুল ব্যাংকিং হিসাব এবং আমানতের ধীর গতি থাকলেও গত বছরের তুলনায় স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯ সালের তলিানায় চলতি অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে ৩৫.০১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাব। অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের আমানতের পরিমাণ ২৭.৮৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে ডিসেম্বর শেষে মোট স্কুল ব্যাংকিং হিসাবের সংখ্যা ২৬,৯০,৫৫০ দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে ৫৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ হিসাব শহরাঞ্চলে এবং ৪২ দশমিক ৬৬ শতাংশ গ্রামাঞ্চলে হিসাব খোলা হয়েছে। এছাড়া গ্রামীণ পর্যায়ে এই প্রান্তিকে হিসেবে বৃদ্ধি পেয়েছে ১৯ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং শহরে বৃদ্ধি পেয়েছি ৩.৬৭ শতাংশ।

স্কুল ব্যাংকিং হিসাব ও আমানতের দিক থেকে ঢাকা বিভাগ সবচেয়ে বেশি রয়েছে। মোট স্কুল ব্যংকিংয়ের হিসাব ৩০.১৫ শতাংশ ঢাকা বিভাগে যার হিসাব সংখ্যা (৮ লাখ ১১ হাজার,১৪৪ টি । মোট আমানতের ৪৬.০৩ শতাংশ ঢাকা বিভাগে রয়েছে যার টাকার পরিমান (৮৯৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা)। এছাড়া চট্টগ্রামে হিসাব রয়েছে ২০ দশমিক ৩৬ শতাংশ যার হিসাব সংখ্যা ( ৫ লাখ ৪৭ হাজার ৭১৩ টি) ও আমানত রয়েছে ২২.৭৯ শতাংশ যার টাকার পরিমান (৪৪৪ কোটি ৭৩ লাখ)।

একই সময়ে রাজশাহী বিভাগে শিক্ষার্থীদের হিসাব ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ যার সংখ্যা (৩ লাখ ৬২ হাজার ১৬৮ টি) এর আমানতের পরিমাণ ৮ দশমিক ০৪ শতাংশ যার টাকার পরিমাণ ( ১৫৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা)। এছাড়‍া খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহের হিস‍াব যথাক্রমে ১০.৭৭, ৪.৬১, ৯.০৯, ৭.০৭ ও ৫.৪৬ শতাংশ। যার টাকার পরিমাণ যথাক্রমে ৬.৯৪, ৩.২৮, ৫.৬৪, ৪.০৫, ৩.২৩ শতাংশ।

জানা যায়, স্কুল ব্যাংকি এর হিসাব এর ৫৬ শতাংশ ছেলে ও ৪৪ শতাংশ মেয়ে শিক্ষার্থী। এবং আমানতের দিক থেকে ৫৫ দশমিক ১৮ শতাংশ ছেলে ও ৪৪ দশমিক ৮২ শতাংশ মেয়ে। এই প্রান্তিকে ছেলে ও মেয়ের হিসাব বৃদ্ধি যথাক্রমে ৭.৯০% ও ১২. ২৪ শতাংশ। একই সময়ে আমানত বৃদ্ধি পেয়েছে ৭.০১% ও ৭.২৩ শতাংশ।

ব্যাংকগুলো তথ্য অনুযাই স্কুল ব্যাংকিং এর সবচেয়ে বেশি হিসাব ও আমানত রয়েছে বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে। বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে ডিসেম্বর প্রান্তিকে মোট হিসাবের ৬৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ হিসাব রয়েছে। যা পূর্বের প্রান্তিকে ছিল ৭৯ দশমিক ৭০ শতাংশ। এই ব্যাংকগুলোতে স্কুল ব্যাংকিং এর টাকার আমানতের পরিমান ১৫৫৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। চলতি প্রান্তিকে হিসাব ১১.১৪ শতাংশ ও আমানত ২.৩৩ শতাংশ বেড়েছে।

সরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে স্কুল ব্যাংককিং এর হিসাব ও আমানত অনুযাই ২৪.৭৩ শতাংশ এবং ১৫.২৪ শতাংশ। সরকারি ব্যাংকগুলোতে ৭.৯২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং চলতি প্রান্তিকে বেড়েছে ২৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ এই প্রান্তিকে বেড়েছে। এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে গোটা স্কুল ব্যাংকিং এর ৫.৪১ শতাংশ হিসাব রয়েছে এবং এই ব্যাংকগুলোতে আমানতের পরিমাণ ৪৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। বৈদেশিক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে ২৭২৬ টি হিসাব অনুযাই আমানত রয়েছে ৫৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। এই চলতি প্রান্তিকে হিসাব বেড়েছে ০ দশমিক ৩৭ শতাংশ এবং আমানত বেড়েছে ৩০.৪৯ শতাংশ।

স্কুল ব্যাংকিং এর কার্যক্রমে এগিয়ে ৫টি যথাক্রমে প্রথম রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ব ডার্চ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড। যাতে হিসাব রয়েছে ৫,২৭,৩৯৭ এরপর ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমি: যার হিসাব সংখ্যা ৩০৯৭৬৪টি, অগ্রণী ব্যাংকে হিসাব সংখ্যা ২,৫০০৩৫ টি, এশিয়া ব্যাংকে হিসাব সংখ্যা ১৪৪২৯৮টি সর্বশেষ রয়েছে রুপালী ব্যাংক যাতে হিসাব সংখ্যা ১ ,৪১,৭২৭টি।

উল্লেখ্য, স্কুলের শিক্ষার্থীদের আধুনিক ব্যাংকিং সুবিধা ও প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত করতে ২০১০ সালের ২ নভেম্বর স্কুল ব্যাংকিং সেবা চালু করা হয়। স্কুল ব্যাংকিংয়ের আওতায় ৬ থেকে ১৮ বছরের কম বয়সী আগ্রহী ছাত্রছাত্রীরা তাদের মা-বাবা অথবা বৈধ অভিভাবকের সঙ্গে যৌথ নামে হিসবা খুলতে পারে। মাত্র ১০০ টাকা প্রাথমিক জমা দিয়ে বাংলাদেশের বেশির ভাগ ব্যাংক শাখায় এই হিসাব খোলা যায়।

এ হিসেবে কোনো চার্জ আরোপ করা হয় না। এ কার্যক্রমের আওতায় শিক্ষার্থীরা স্কুলে বেতন-ফি জমা দিতে পারবে। বৃত্তি বা উপবৃত্তির অর্থ স্কুল ব্যাংকিংয়ের আওতায় শিক্ষার্থীদের হিসাবে জমা করা যায়। সে ক্ষেত্রে বৃত্তি প্রদানকারী সরকার, আধা সরকার বা স্বায়ত্তশাসিত কিংবা বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি করতে হবে।