১২:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

ট্রাম্পের টুইটার বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন ভারতীয় নারী

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:৪৫:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৪১৪৩ বার দেখা হয়েছে

ক্যাপিটলে হামলার উসকানি দেয়ার অভিযোগে বন্ধ করে দেওয়া হয় বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত টুইটার অ্যাকাউন্ট।

আর এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত নারী বিজয়া গাদে। তিনি পেশায় তথ্যপ্রযুক্তি আইনজীবী। টুইটারের আইন ও নিরাপত্তা বিষয়ক বিভাগের প্রধান বিজয়া।  খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।

ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার খবর দিয়ে তিনি লিখেছিলেন, ভবিষ্যতে যাতে আরও হিংসা না ছড়ায়, সেই কারণে টুইটারে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে। আমরা নিরাপত্তাবিষয়ক সব তথ্য প্রকাশ করেছি। আপনারা চাইলেই পড়তে পারেন, কেন এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।

সব মিলিয়ে এক ভারতীয়র নেতৃত্বে নেওয়া সিদ্ধান্তের ফলেই ট্রাম্পকে স্থায়ীভাবে টুইটার থেকে বিদায় নিতে হয়েছে।

বিজয়ার জন্ম ভারতে হলেও শৈশবেই মা-বাবার সঙ্গে তিনি টেক্সাসে পাড়ি দেন। বিজয়ার বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার। নিউজার্সিতে হাইস্কুলের পড়াশোনা শেষ করেন।

কর্নেল ইউনিভার্সিটি ও নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি ল স্কুলে পড়াশোনা করেন তিনি। সেই অঞ্চলেই তিনি প্রথম একটি তথ্যপ্রযুক্তি স্টার্টআপ সংস্থার সঙ্গে কাজ শুরু করেন। তার পর ২০১১ সালে সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থা টুইটারের সঙ্গে যুক্ত হন।

শেষ এক দশকে বিজয়ার হাত ধরেই অনেক বৈতরণী পার হয়েছে টুইটার। টুইটারের আইন ও নীতি নির্ধারণ করতে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন বারবার।

এককথায় তার হাত ধরেই টুইটারের আইনের দিকটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পেয়েছে। এর পর সারা পৃথিবীর রাজনীতিতে টুইটারের ভূমিকা যত বৃদ্ধি পেয়েছে, তত দ্রুতই বেড়েছে গাদের ভূমিকা।

শেয়ার করুন

x
English Version

ট্রাম্পের টুইটার বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন ভারতীয় নারী

আপডেট: ০১:৪৫:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী ২০২১

ক্যাপিটলে হামলার উসকানি দেয়ার অভিযোগে বন্ধ করে দেওয়া হয় বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত টুইটার অ্যাকাউন্ট।

আর এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত নারী বিজয়া গাদে। তিনি পেশায় তথ্যপ্রযুক্তি আইনজীবী। টুইটারের আইন ও নিরাপত্তা বিষয়ক বিভাগের প্রধান বিজয়া।  খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।

ট্রাম্পের টুইটার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার খবর দিয়ে তিনি লিখেছিলেন, ভবিষ্যতে যাতে আরও হিংসা না ছড়ায়, সেই কারণে টুইটারে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে। আমরা নিরাপত্তাবিষয়ক সব তথ্য প্রকাশ করেছি। আপনারা চাইলেই পড়তে পারেন, কেন এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো।

সব মিলিয়ে এক ভারতীয়র নেতৃত্বে নেওয়া সিদ্ধান্তের ফলেই ট্রাম্পকে স্থায়ীভাবে টুইটার থেকে বিদায় নিতে হয়েছে।

বিজয়ার জন্ম ভারতে হলেও শৈশবেই মা-বাবার সঙ্গে তিনি টেক্সাসে পাড়ি দেন। বিজয়ার বাবা ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার। নিউজার্সিতে হাইস্কুলের পড়াশোনা শেষ করেন।

কর্নেল ইউনিভার্সিটি ও নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি ল স্কুলে পড়াশোনা করেন তিনি। সেই অঞ্চলেই তিনি প্রথম একটি তথ্যপ্রযুক্তি স্টার্টআপ সংস্থার সঙ্গে কাজ শুরু করেন। তার পর ২০১১ সালে সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থা টুইটারের সঙ্গে যুক্ত হন।

শেষ এক দশকে বিজয়ার হাত ধরেই অনেক বৈতরণী পার হয়েছে টুইটার। টুইটারের আইন ও নীতি নির্ধারণ করতে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন বারবার।

এককথায় তার হাত ধরেই টুইটারের আইনের দিকটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পেয়েছে। এর পর সারা পৃথিবীর রাজনীতিতে টুইটারের ভূমিকা যত বৃদ্ধি পেয়েছে, তত দ্রুতই বেড়েছে গাদের ভূমিকা।