বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য বিশেষ কিছু থাকছে না

- আপডেট: ০৪:৫৪:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩
- / ৪৪৯৩ বার দেখা হয়েছে
২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন হয়েছে মন্ত্রিসভায়। অংশীজনেরা করছাড়, নীতিসহায়তাসহ বিভিন্ন দাবি জানালেও এই বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য বিশেষ কিছু থাকছে না।
আজ বৃহস্পতিবার ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সেখানে কোম্পানিগুলোর করপোরেট করসহ অন্যান্য নীতিমালা অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউভ
আগের অর্থবছরে কমপক্ষে ১০ শতাংশ শেয়ার ছেড়েছে, এমন কোম্পানিগুলোকে আড়াই শতাংশ ছাড় দিয়ে মুনাফার ২০ শতাংশ কর হিসাবে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল। আগামী বছরেও তা-ই থাকছে। তবে শর্ত পরিপালনে ব্যর্থ হলে কর দিতে হবে ২২ দশমিক ৫০ শতাংশ।
আজকের পত্রিকা অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে এড়ড়মষব ঘবংি ফিডটি অনুসরণ করুন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করহারও অপরিবর্তিত রয়েছে। পূর্বের মতোই এসব কোম্পানিকে ৩৭ দশমিক ৫০ শতাংশ কর দিতে হবে। মার্চেন্ট ব্যাংকের করহারও ৩৭ দশমিক ৫০ শতাংশ রাখা হয়েছে।
যেসব ব্যাংক ও বিমা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয়, তাদের আগের মতোই ৪০ শতাংশ কর দিতে হবে বলেও জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহারের ব্যবধান বাড়ানোর দাবি জানিয়েছিলেন অংশীজনেরা। সে ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির করহার বাড়ানোর সুপারিশই বেশি ছিল। তবে সেসব কোম্পানির করহারও আগের মতোই ২৭ দশমিক ৫০ শতাংশ থাকছে।
আবার সিগারেট, বিড়ি ও তামাক পণ্য বাজারজাত করে এমন কোম্পানির করহার আগের মতোই ৪৫ শতাংশ রাখা হয়েছে। এর সঙ্গে আড়াই শতাংশ যোগ হবে সারচার্জ হিসেবে।
আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভায় প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন
তালিকাভুক্ত মোবাইল কোম্পানির করহারও আগের মতোই ৪০ শতাংশ অপরিবর্তিত থাকবে। আর যেসব তালিকাভুক্ত হয়নি, তাদের করহারও ৪৫ শতাংশ অপরিবর্তিত থাকবে।
বাজেট প্রস্তাবে বলা হয়েছে, কোম্পানির সব প্রাপ্তি ও আয় ব্যাংকের মাধ্যমে গৃহীত হবে। আবার ৫ লাখ টাকার অতিরিক্ত ব্যয় ও বিনিয়োগ হলে লেনদেন ব্যাংকের মাধ্যমে হতে হবে।
ঢাকা/এসএ