১২:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

‘শুধুমাত্র একটি নির্বাচনের জন্য দুই হাজার মানুষ জীবন দেয়নি’

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৫৯:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪
  • / ১০২৭৯ বার দেখা হয়েছে

আগামী নির্বাচন নিয়ে অন্যতম সমন্বয়ক ও জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সার‌জিস আলম বলেছেন, দুই হাজার মানুষ পরিবারের সদস্যদের কথা চিন্তা না করে জীবন দিয়েছে শুধুমাত্র একটি নির্বাচনের জন্য নয়। তাহলে বিগত ১৬ বছরে সকল মানুষ এক সঙ্গে রাজপথে নেমে যেত। এই মানুষগুলো এক সঙ্গে নেমেছে যখন খুনি হাসিনার দুর্নীতি প্রত্যেকটি সিস্টেমকে ধ্বংস হয়ে দিয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

রোববার (১৭ ন‌ভেম্বর) রাতে টাঙ্গাইলের সন্তোষে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, মানুষকে প্রত্যেকটি জায়গায় মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষের সেবা পেতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাচ্ছিল। মানুষকে টাকা দিতে হতো, সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি ছিল, তখন এই সামগ্রিক সিস্টেমগুলোর বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা এক সঙ্গে রাজপথে নেমেছে। ১৬ বছরে যে সমাধানটি রাজনৈতিকভাবে হওয়ার কথা ছিল, খুনি হাসিনার পতন রাজনৈতিকভাবে হওয়ার কথা ছিল, সেই খুনি হাসিনার পতন হয়েছে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে।

আরও পড়ুন: অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কতদিন হতে পারে জানালেন ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব পালন নিয়ে বলেন, আমাদের জায়গা থেকে আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তিন, চার, পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার কথা বলছি না। আবার কেউ যদি বলে ছয় মাস, নেটা তো অযৌক্তিক কথা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে ১০০ দিনে যে প্রত্যাশা ছিল, তা পূরণ হয়নি, তবে রাজনৈতিক দলগুলো সহযোগিতা করলে এই সরকারের অবস্থান আরও ভালো হতো।

তিনি বলেন, বাজারে গেলে সাধারণ মানুষ চাহিদা মতো কেনাকাটা করতে পারে না। বাজার সিন্ডিকেটগুলো হাত বদল হয়েছে। এগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে।

এ সময় মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর দৌহিত্র মাহমুদুল হক সানু, সময়ন্বয়ক মো. মাহিম সরকার, টাঙ্গাইলের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আল আমিন, মো. কামরুল ইসলাম, আল আমিন সিয়াম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

x

‘শুধুমাত্র একটি নির্বাচনের জন্য দুই হাজার মানুষ জীবন দেয়নি’

আপডেট: ১২:৫৯:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪

আগামী নির্বাচন নিয়ে অন্যতম সমন্বয়ক ও জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সার‌জিস আলম বলেছেন, দুই হাজার মানুষ পরিবারের সদস্যদের কথা চিন্তা না করে জীবন দিয়েছে শুধুমাত্র একটি নির্বাচনের জন্য নয়। তাহলে বিগত ১৬ বছরে সকল মানুষ এক সঙ্গে রাজপথে নেমে যেত। এই মানুষগুলো এক সঙ্গে নেমেছে যখন খুনি হাসিনার দুর্নীতি প্রত্যেকটি সিস্টেমকে ধ্বংস হয়ে দিয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

রোববার (১৭ ন‌ভেম্বর) রাতে টাঙ্গাইলের সন্তোষে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, মানুষকে প্রত্যেকটি জায়গায় মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষের সেবা পেতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাচ্ছিল। মানুষকে টাকা দিতে হতো, সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি ছিল, তখন এই সামগ্রিক সিস্টেমগুলোর বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা এক সঙ্গে রাজপথে নেমেছে। ১৬ বছরে যে সমাধানটি রাজনৈতিকভাবে হওয়ার কথা ছিল, খুনি হাসিনার পতন রাজনৈতিকভাবে হওয়ার কথা ছিল, সেই খুনি হাসিনার পতন হয়েছে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে।

আরও পড়ুন: অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কতদিন হতে পারে জানালেন ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব পালন নিয়ে বলেন, আমাদের জায়গা থেকে আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে তিন, চার, পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার কথা বলছি না। আবার কেউ যদি বলে ছয় মাস, নেটা তো অযৌক্তিক কথা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে ১০০ দিনে যে প্রত্যাশা ছিল, তা পূরণ হয়নি, তবে রাজনৈতিক দলগুলো সহযোগিতা করলে এই সরকারের অবস্থান আরও ভালো হতো।

তিনি বলেন, বাজারে গেলে সাধারণ মানুষ চাহিদা মতো কেনাকাটা করতে পারে না। বাজার সিন্ডিকেটগুলো হাত বদল হয়েছে। এগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে।

এ সময় মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর দৌহিত্র মাহমুদুল হক সানু, সময়ন্বয়ক মো. মাহিম সরকার, টাঙ্গাইলের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আল আমিন, মো. কামরুল ইসলাম, আল আমিন সিয়াম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএইচ