দেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় নিরাপত্তা সঞ্চিতি বা প্রভিশন ঘাটতি আশঙ্কাজনকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। খেলাপি ঋণের বিপরীতে পর্যাপ্ত

দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যাংক খাত সংস্কারের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে অনেক ধরনের সহায়তা প্যাকেজ আসছে। কিন্তু, এখন পর্যন্ত পুঁজিবাজারের জন্য

বিগত সরকারের আমলে দেশের ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক লুটপাট হয়েছে। এস আলম সহ কয়েকটি ব্যবসায়ী গোষ্ঠী পুরো ব্যাংক খাত জব্দ করে

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, গভর্নর ব্যাংক খাত থেকে যে ১৭ বিলিয়ন ডলার পাচার হওয়ার কথা বলেছেন, বাস্তবে তার

ব্যাংক খাতে আস্থা ফেরাতে সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (৩

দেশের ব্যাংক খাতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ও হাইব্রিড পদ্ধতিতে সভা আয়োজন বাতিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ নিয়ে আজ বুধবার কেন্দ্রীয়

দেশের ব্যাংকখাত সংস্কারে বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ঋণ দিচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আধুনিকায়ন এবং সক্ষমতা বাড়ানোর কাজেও এই ঋণ

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট ও অস্থিরতায় জুলাই মাসে দেশের ব্যাংকিং খাতে আমানত কমেছে ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা। কারণ অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে হাতের

গত ১৫ বছরে দুর্নীতি ও অন্যায়-অবিচারে মানুষের জীবন বিপন্ন হয়ে উঠেছে। স্বৈরাচারের আমলে দেশের ব্যাংক ও পুঁজিবাজারেও লুটপাট হয়েছে বলে

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে টানা

কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে ব্যাংক বন্ধ ছিল। ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়ায় টানা ছয় দিন ধরে বাংলাদেশ বিচ্ছিন্ন ছিল

দেশের ব্যাংক খাতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। এর জন্য ঋণ গ্রহীতাদের যোগ্যতা যাছাইয়ে ব্যাংকের দুর্বলতাকেই দায়ী করা হয়ে

ব্যাংক খাতে নানা অনিয়ম, দিন দিন খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি, একের পর এক ঋণ কেলেঙ্কারির কারণে কিছু ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি দুর্বল

ব্যাংকব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে। সরকারের এ ঋণ গ্রহণ মূলত বাণিজ্যিক ব্যাংকনির্ভর। সব মিলিয়ে ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ

সদ্য সমাপ্ত ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ১৭ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা। এর

দেশের ব্যাংকিং খাত এখন ‘উল্টো রথে’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। আজ শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি)

বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের মাধ্যমে ২০০৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত ১৫ বছরে ব্যাংকিং খাত থেকে  ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি শেষে ব্যাংকিং খাতে সরকারের ঋণ দাড়িয়েছে ৩ লাখ ১৫ হাজার ৭০৪ কোটি টাকা। গত বছর একই সময়ে

সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) এর নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা কোভিডের কিংবা ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে নয়।