১২:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

গ্লাস তৈরির কাঁচামাল আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক অব্যাহতি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:২৬:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫
  • / ১০২৫৫ বার দেখা হয়েছে

দেশের শিল্প সুরক্ষায় গ্লাস তৈরির কাঁচামাল আমদানিতে সম্পূরক শুল্কে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল বুধবার (৭ মে) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে এনবিআর। অবিলম্বে কার্যকর হওয়া প্রজ্ঞাপনে শিল্প কারখানা ২০৩০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধা পাবে। এর আগে ওই পণ্য আমদানিতে ১০ থেকে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ছিল।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গ্লাস তৈরির উপাদান ডোলামাইট, লাইম স্টোন, সোডিয়াম সালফেট এনহাইড্রাস, বেইস পেইন্ট, টপ পেইন্ট, বেক পেইন্ট ও সিলিকন রিংয়ের সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। এই সুবিধা পেতে স্থানীয় গ্লাস উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান হতে হবে এবং আমদানিকারকদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইআরসি হোল্ডার হতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে বছরে প্রায় পাঁচ লাখ টনের বেশি কাঁচ উৎপাদন হয়। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর প্রায় ৮ মিলিয়ন ডলার সমমূল্যের গ্লাস রপ্তানি হয়, যা ২০০৫ সাল থেকে ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।

আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি কমিয়ে ৪-৫ শতাংশে আনা সম্ভব: গভর্নর

এ বিষয়ে বাংলাদেশ গ্লাস মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেইন আলমগীর বলেন, বিদেশ থেকে আমদানি করে অনেক শুল্ক কর দিয়ে আমরা ব্যবসা করছি। অন্যদিকে যারা কাঁচ উৎপাদন করছে, তারা কম খরচে উৎপাদন করতে পারছেন না। তবুও তারা পণ্যের মূল্য বেশি রাখছেন। এখন আবার তাদের এই সুবিধা দেওয়া হলো। এতে করে আমদানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

গ্লাস তৈরির কাঁচামাল আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক অব্যাহতি

আপডেট: ০৬:২৬:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫

দেশের শিল্প সুরক্ষায় গ্লাস তৈরির কাঁচামাল আমদানিতে সম্পূরক শুল্কে অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গতকাল বুধবার (৭ মে) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে এনবিআর। অবিলম্বে কার্যকর হওয়া প্রজ্ঞাপনে শিল্প কারখানা ২০৩০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এই সুবিধা পাবে। এর আগে ওই পণ্য আমদানিতে ১০ থেকে ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ছিল।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গ্লাস তৈরির উপাদান ডোলামাইট, লাইম স্টোন, সোডিয়াম সালফেট এনহাইড্রাস, বেইস পেইন্ট, টপ পেইন্ট, বেক পেইন্ট ও সিলিকন রিংয়ের সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে। এই সুবিধা পেতে স্থানীয় গ্লাস উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠান হতে হবে এবং আমদানিকারকদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল আইআরসি হোল্ডার হতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে বছরে প্রায় পাঁচ লাখ টনের বেশি কাঁচ উৎপাদন হয়। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর প্রায় ৮ মিলিয়ন ডলার সমমূল্যের গ্লাস রপ্তানি হয়, যা ২০০৫ সাল থেকে ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।

আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি কমিয়ে ৪-৫ শতাংশে আনা সম্ভব: গভর্নর

এ বিষয়ে বাংলাদেশ গ্লাস মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেইন আলমগীর বলেন, বিদেশ থেকে আমদানি করে অনেক শুল্ক কর দিয়ে আমরা ব্যবসা করছি। অন্যদিকে যারা কাঁচ উৎপাদন করছে, তারা কম খরচে উৎপাদন করতে পারছেন না। তবুও তারা পণ্যের মূল্য বেশি রাখছেন। এখন আবার তাদের এই সুবিধা দেওয়া হলো। এতে করে আমদানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

ঢাকা/টিএ