০১:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

৬ ভুলে শরীরে জমে মেদ, জিমে না গিয়েও কমানো যায় ওজন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:০৮:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৫
  • / ১০২৩৭ বার দেখা হয়েছে

ওজন হ্রাস করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শৃঙ্খলা এবং ডেডিকেশন। আপনিও যদি জিমে না গিয়ে মেদ কমাতে চান, তাহলে ফিটনেস ট্রেইনারদের দেওয়া এই ৬ পরামর্শ মাথায় রাখুন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

১. মেদ না কমার যে কারণগুলো রয়েছে, যার প্রথমটি হলো অ্যাক্টিভ না থাকা। এই কারণে প্রতিদিন অন্তত ১০ হাজার স্টেপস হাঁটার কথা বলা হয়েছে।

২. মেদ না কমার দ্বিতীয় কারণ মানসিক চাপ। স্ট্রেস থেকে অস্বাস্থ্যকর খাবারের আকাঙ্ক্ষা বাড়ে এবং শরীরে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা বাড়ায়। যার ফলে পেটে চর্বি জমে। এটি এড়াতে মেডিটেশন ও ব্রিদিং প্র্যাকটিসের পরামর্শও দিয়েছেন ফিটনেস বিশেষজ্ঞরা।

৩. পেট ভালো না থাকলে খাবারের পুষ্টি শরীরে শোষিত হয় না। এর ফলে আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই যাতে পেট পরিষ্কার থাকে, তার জন্য ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান। একইসঙ্গে দই রাখুন রোজের ডায়েটে, এতে থাকা প্রোবায়োটক হজম ক্ষমতা ভালো রাখে।

৪. অনেকেই বিষয়টাকে সেভাবে গুরুত্ব দেয় না, তবে সময়মতো খাবার না খেলেও মেটাবলিজম নষ্ট হয়ে যায়। আর ফলে মেদ জমে শরীরে। তাই এবার থেকে সময়মতো খাবার খান, কিন্তু অবশ্যই পরিমাপ মতো খাবার খেতে হবে।

আরও পড়ুন: পাইলসের রোগীদের জন্য যেসব খাবার ক্ষতিকর

৫. মেদ না কমার আরেকটি কারণ হল হরমোনের ভারসাম্যের অভাব। এতে মেটাবলিজমও ধীর হয় এবং মেদ বাড়ে। এ জন্য চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করে লাইফস্টাইল ঠিক করুন।

৬. মেদ কমানোর ক্ষেত্রে মেটাবলিজমের বড় ভূমিকা রয়েছে। যারা জল কম পান করেন, তাদের বিপাক প্রক্রিয়া ধীর গতিতে হয়। স্থূলতা না কমানোর এটিও হতে পারে আরেকটা কারণ।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

৬ ভুলে শরীরে জমে মেদ, জিমে না গিয়েও কমানো যায় ওজন

আপডেট: ১২:০৮:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৫

ওজন হ্রাস করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শৃঙ্খলা এবং ডেডিকেশন। আপনিও যদি জিমে না গিয়ে মেদ কমাতে চান, তাহলে ফিটনেস ট্রেইনারদের দেওয়া এই ৬ পরামর্শ মাথায় রাখুন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

১. মেদ না কমার যে কারণগুলো রয়েছে, যার প্রথমটি হলো অ্যাক্টিভ না থাকা। এই কারণে প্রতিদিন অন্তত ১০ হাজার স্টেপস হাঁটার কথা বলা হয়েছে।

২. মেদ না কমার দ্বিতীয় কারণ মানসিক চাপ। স্ট্রেস থেকে অস্বাস্থ্যকর খাবারের আকাঙ্ক্ষা বাড়ে এবং শরীরে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা বাড়ায়। যার ফলে পেটে চর্বি জমে। এটি এড়াতে মেডিটেশন ও ব্রিদিং প্র্যাকটিসের পরামর্শও দিয়েছেন ফিটনেস বিশেষজ্ঞরা।

৩. পেট ভালো না থাকলে খাবারের পুষ্টি শরীরে শোষিত হয় না। এর ফলে আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই যাতে পেট পরিষ্কার থাকে, তার জন্য ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান। একইসঙ্গে দই রাখুন রোজের ডায়েটে, এতে থাকা প্রোবায়োটক হজম ক্ষমতা ভালো রাখে।

৪. অনেকেই বিষয়টাকে সেভাবে গুরুত্ব দেয় না, তবে সময়মতো খাবার না খেলেও মেটাবলিজম নষ্ট হয়ে যায়। আর ফলে মেদ জমে শরীরে। তাই এবার থেকে সময়মতো খাবার খান, কিন্তু অবশ্যই পরিমাপ মতো খাবার খেতে হবে।

আরও পড়ুন: পাইলসের রোগীদের জন্য যেসব খাবার ক্ষতিকর

৫. মেদ না কমার আরেকটি কারণ হল হরমোনের ভারসাম্যের অভাব। এতে মেটাবলিজমও ধীর হয় এবং মেদ বাড়ে। এ জন্য চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করে লাইফস্টাইল ঠিক করুন।

৬. মেদ কমানোর ক্ষেত্রে মেটাবলিজমের বড় ভূমিকা রয়েছে। যারা জল কম পান করেন, তাদের বিপাক প্রক্রিয়া ধীর গতিতে হয়। স্থূলতা না কমানোর এটিও হতে পারে আরেকটা কারণ।

ঢাকা/এসএইচ