১০:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

অস্ত্র মামলায় আরাভ খানের ১০ বছরের কারাদণ্ড

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৩৬:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩
  • / ১০৪৫৪ বার দেখা হয়েছে

অস্ত্র আইনে করা মামলায় দুবাইয়ে পলাতক আলোচিত সোনা ব্যবসায়ী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলামের ১০ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তার ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাভোগ করতে হবে।মঙ্গলবার (৯ মে) ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুর্শিদ আহাম্মদ এ রায় ঘোষণা করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এর আগে রোববার (৭ মে) ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুর্শিদ আহাম্মদ রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আরাভ খান তার শ্বশুর সেকেন্দার আলীকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করতে শ্বশুরের মগবাজারের বাসায় যান। গুলিভর্তি রিভলবারসহ শ্বশুরের বাসার সামনে থেকে গ্রেফতার হন তিনি।

এ ঘটনায় আরাভের বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করেন ডিবি পশ্চিমের গাড়ি চুরি প্রতিরোধ ও উদ্ধার টিমের তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুজন কুমার কুণ্ডু।

আরও পড়ুন: বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়নে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

আসামি রবিউল ইসলাম আপনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ২০১৫ সালের ১ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির উপ-পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাসান মুহাম্মদ মোস্তফা সারোয়ার।

একই বছরের ১০ মে আদালত রবিউলের বিরুদ্ধে ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) ও ১৯ (এফ) ধারায় অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এ মামলায় ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ জামিন পান রবিউল। এরপর জামিনে গিয়ে পলাতক থাকায় ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। চলতি বছরের গত ২৩ মার্চ রাতে ইন্টারপোল ওয়েবসাইটের তালিকায় ৬৩তম বাংলাদেশি হিসেবে রেড নোটিশের তালিকায় তার নাম পাওয়া যায়।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

অস্ত্র মামলায় আরাভ খানের ১০ বছরের কারাদণ্ড

আপডেট: ১১:৩৬:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ মে ২০২৩

অস্ত্র আইনে করা মামলায় দুবাইয়ে পলাতক আলোচিত সোনা ব্যবসায়ী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলামের ১০ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তার ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত। জরিমানা অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাভোগ করতে হবে।মঙ্গলবার (৯ মে) ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুর্শিদ আহাম্মদ এ রায় ঘোষণা করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এর আগে রোববার (৭ মে) ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুর্শিদ আহাম্মদ রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আরাভ খান তার শ্বশুর সেকেন্দার আলীকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করতে শ্বশুরের মগবাজারের বাসায় যান। গুলিভর্তি রিভলবারসহ শ্বশুরের বাসার সামনে থেকে গ্রেফতার হন তিনি।

এ ঘটনায় আরাভের বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করেন ডিবি পশ্চিমের গাড়ি চুরি প্রতিরোধ ও উদ্ধার টিমের তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুজন কুমার কুণ্ডু।

আরও পড়ুন: বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়নে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

আসামি রবিউল ইসলাম আপনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ২০১৫ সালের ১ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির উপ-পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাসান মুহাম্মদ মোস্তফা সারোয়ার।

একই বছরের ১০ মে আদালত রবিউলের বিরুদ্ধে ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) ও ১৯ (এফ) ধারায় অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এ মামলায় ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ জামিন পান রবিউল। এরপর জামিনে গিয়ে পলাতক থাকায় ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। চলতি বছরের গত ২৩ মার্চ রাতে ইন্টারপোল ওয়েবসাইটের তালিকায় ৬৩তম বাংলাদেশি হিসেবে রেড নোটিশের তালিকায় তার নাম পাওয়া যায়।

ঢাকা/এসএম