০৭:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪

এই সময়ে শিশুর জ্বর হলে যা যা করবেন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:৪৫:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১০৩৩৩ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: প্রকৃতিতে এখন শরৎকাল চলছে। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হচ্ছে। কখনও আবার ভ্যাবসা গরমে অতীষ্ঠ হয়ে পড়ছেন সবাই। এই সময় অনেক শিশুই জ্বর, সর্দি, কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। তবে যেহেতু এখন ডেঙ্গুর সময়, আবার করোনার প্রকোপও থেমে নেই এ কারণে জ্বর হলেই সতর্ক থাকতে হবে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বিশেষজ্ঞদের মতে, জ্বর হলে শিশুকে প্যারাসিটামল দিতে হবে এবং কাশি হলে সঙ্গে কাশির সিরাপ খাওয়াতে হবে। এই সময় শিশুদের নিয়মিত গোসল করিয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। জ্বরের সঙ্গে ভাইরাস যদি পেটকেও আক্রান্ত করে, সে ক্ষেত্রে শিশুরক প্রচুর ফ্লুইড খাওয়ান। এ সময় ডাবের পানি খাওয়ানো বেশ উপকারী। একদম ছোট শিশুদের এই সময় বুকের দুধ খাওয়ানো একেবারেই বন্ধ করা উচিত নয়। ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হলে তবেই অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত। কিন্তু যে কোনও ভাইরাল ইনফেকশন হলেই অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে দেবেন না। নিজে নিজে চিকিৎসা না করে এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

এই সময় সর্দি, কাশি বা জ্বর হয়েছে এমন কারও সামনে শিশুকে পাঠাবেন না। শিশুর যদি সর্দি, কাশি বা জ্বর থাকে তাকে স্কুলে না পাঠানোই ভাল। এ ছাড়া বাইরে থেকে ফিরে শিশুদের হাত, পা, মুখ ভাল করে ধোওয়া উচিত। বিশেষ করে খাওয়ার আগে ও পড়ে ভালোভাবে এটা করতে হবে। হ্যান্ড স্যানিটাইজ়ারও ব্যবহার করাতে পারেন। বাইরে থেকে বা স্কুল থেকে ফেরার পর শিশুকে ভালোভাবে গোসল করান।  অপরিষ্কার পানি বা খাবার থেকেও ভাইরাস ছড়াতে পারে, এ কারণে শিশুদের তো বটেই বড়দেরও বাইরের পানি বা কাটা ফল খাওয়া ঠিক নয়। ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য শিশুদের সব ভ্যাকসিন দিয়ে রাখাও দরকার।

আরও পড়ুন: সদ্যোজাত শিশুর লিউকেমিয়ার লক্ষণ

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x

এই সময়ে শিশুর জ্বর হলে যা যা করবেন

আপডেট: ০৪:৪৫:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: প্রকৃতিতে এখন শরৎকাল চলছে। মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হচ্ছে। কখনও আবার ভ্যাবসা গরমে অতীষ্ঠ হয়ে পড়ছেন সবাই। এই সময় অনেক শিশুই জ্বর, সর্দি, কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে। তবে যেহেতু এখন ডেঙ্গুর সময়, আবার করোনার প্রকোপও থেমে নেই এ কারণে জ্বর হলেই সতর্ক থাকতে হবে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

বিশেষজ্ঞদের মতে, জ্বর হলে শিশুকে প্যারাসিটামল দিতে হবে এবং কাশি হলে সঙ্গে কাশির সিরাপ খাওয়াতে হবে। এই সময় শিশুদের নিয়মিত গোসল করিয়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। জ্বরের সঙ্গে ভাইরাস যদি পেটকেও আক্রান্ত করে, সে ক্ষেত্রে শিশুরক প্রচুর ফ্লুইড খাওয়ান। এ সময় ডাবের পানি খাওয়ানো বেশ উপকারী। একদম ছোট শিশুদের এই সময় বুকের দুধ খাওয়ানো একেবারেই বন্ধ করা উচিত নয়। ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হলে তবেই অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া উচিত। কিন্তু যে কোনও ভাইরাল ইনফেকশন হলেই অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে দেবেন না। নিজে নিজে চিকিৎসা না করে এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

এই সময় সর্দি, কাশি বা জ্বর হয়েছে এমন কারও সামনে শিশুকে পাঠাবেন না। শিশুর যদি সর্দি, কাশি বা জ্বর থাকে তাকে স্কুলে না পাঠানোই ভাল। এ ছাড়া বাইরে থেকে ফিরে শিশুদের হাত, পা, মুখ ভাল করে ধোওয়া উচিত। বিশেষ করে খাওয়ার আগে ও পড়ে ভালোভাবে এটা করতে হবে। হ্যান্ড স্যানিটাইজ়ারও ব্যবহার করাতে পারেন। বাইরে থেকে বা স্কুল থেকে ফেরার পর শিশুকে ভালোভাবে গোসল করান।  অপরিষ্কার পানি বা খাবার থেকেও ভাইরাস ছড়াতে পারে, এ কারণে শিশুদের তো বটেই বড়দেরও বাইরের পানি বা কাটা ফল খাওয়া ঠিক নয়। ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য শিশুদের সব ভ্যাকসিন দিয়ে রাখাও দরকার।

আরও পড়ুন: সদ্যোজাত শিশুর লিউকেমিয়ার লক্ষণ

ঢাকা/এসএ