০৬:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪

এক নজরে ১৮ কোম্পানির প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৮:৩৪:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১০৫১৩ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ১৮ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ গত ৩১ মার্চ, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত  প্রথম ও তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

কোম্পানিগুলো হলো:

আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে যার পরিমান ছিল ১২ পয়সা।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে যার পরিমান ছিল ৪৪ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৭৫ পয়সা।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে সমন্বিত শেয়ার প্রতি ৩৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা। গতবছর একই সময়ে সমন্বিত ৭৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৮৬ পয়সা।

ই-জেনারেশন: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪০ পয়সা আয় হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২১ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ১৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ২৬ পয়সা।

অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৩-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৪০ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা বা ৫৯ শতাংশ।

অপরদিকে, ৯ মাসে (জুলাই,২২-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ১৯ পয়সা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬ টাকা ৮ পয়সা।

৩১ মার্চ, ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৯২ টাকা ৯৬ পয়সা।

ইনডেক্স আগ্রো: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৩-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।

অপরদিকে, ৯ মাসে (জুলাই,২২-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৬৩ পয়সা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪ টাকা ৮৫।

৩১ মার্চ, ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৬৫ টাকা ৫৬ পয়সা।

হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ: প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৮৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) ছিলো ২ টাকা ৯৭ পয়সা।

এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৬৬ টাকা ৯১ পয়সা।

মেঘনা সিমেন্ট: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৩-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

অপরদিকে, ৯ মাসে (জুলাই,২২-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৯ পয়সা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৩৯ পয়সা আয় ছিল।

৩১ মার্চ, ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫২ টাকা ৪০ পয়সা।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৩-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৯ পয়সা।

এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৪ টাকা ৩৯ পয়সা।

আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৪০ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ১ টাকা ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২২ টাকা ৫৯ পয়সা।

এমজেএল বাংলাদেশ: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৪৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪ টাকা ৮১ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪১ টাকা ০৩ পয়সা।

ন্যাশনাল টিউবস: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৪৩ পয়সা।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৬৬ পয়সা।

আরও পড়ুন: রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫০ টাকা ৬৩ পয়সা।

জেএমআই সিরিঞ্জেস: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৩ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৯২ পয়সা বা ৮৯ শতাংশ।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ১৬ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ২ টাকা ৮ পয়সা বা ৬৬ শতাংশ।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯২ টাকা ৪৪ পয়সা।

পাওয়ার গ্রিড: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৬৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ৯২ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪০ টাকা ৪৭ পয়সা।

বারাকা পতেঙ্গা: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৩১ পয়সা।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৩ টাকা ১৬ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৬ টাকা ৮২ পয়সা।

আজিজ পাইপস: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮৯ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৩৯  পয়সা লোকসান হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ০৩ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ৩৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

আরও পড়ুন: গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের লোকসান বেড়েছে ১৬৫ শতাংশ

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩ টাকা ৬০ পয়সা (ঋণাত্বক)।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২০ পয়সা লোকসান হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ৩৩ পয়সা বা ১৬৫ শতাংশ।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৬৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ৭৬ পয়সা বা ১১২ শতাংশ।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫২ টাকা ১৮ পয়সা।

খান ব্রাদার্স: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪ পয়সা।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৬ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৯১ পয়সা।

জাহিন স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ০৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৫৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

আরও পড়ুন: সাড়ে ১৩ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫ টাকা ০৯ পয়সা।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x

এক নজরে ১৮ কোম্পানির প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন

আপডেট: ০৮:৩৪:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ১৮ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ গত ৩১ মার্চ, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত  প্রথম ও তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

কোম্পানিগুলো হলো:

আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে যার পরিমান ছিল ১২ পয়সা।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে যার পরিমান ছিল ৪৪ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৭৫ পয়সা।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে সমন্বিত শেয়ার প্রতি ৩৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা। গতবছর একই সময়ে সমন্বিত ৭৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৮৬ পয়সা।

ই-জেনারেশন: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪০ পয়সা আয় হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ২১ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ১৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ২৬ পয়সা।

অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৩-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৪০ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা বা ৫৯ শতাংশ।

অপরদিকে, ৯ মাসে (জুলাই,২২-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ১৯ পয়সা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৬ টাকা ৮ পয়সা।

৩১ মার্চ, ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৯২ টাকা ৯৬ পয়সা।

ইনডেক্স আগ্রো: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৩-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছিল।

অপরদিকে, ৯ মাসে (জুলাই,২২-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৬৩ পয়সা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৪ টাকা ৮৫।

৩১ মার্চ, ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৬৫ টাকা ৫৬ পয়সা।

হাইডেলবার্গ সিমেন্ট বাংলাদেশ: প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৮৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) ছিলো ২ টাকা ৯৭ পয়সা।

এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৬৬ টাকা ৯১ পয়সা।

মেঘনা সিমেন্ট: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৩-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

অপরদিকে, ৯ মাসে (জুলাই,২২-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৯ পয়সা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৩৯ পয়সা আয় ছিল।

৩১ মার্চ, ২০২৩ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫২ টাকা ৪০ পয়সা।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি,২৩-মার্চ,২৩) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৯ পয়সা।

এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১৪ টাকা ৩৯ পয়সা।

আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৪০ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৯ মাসে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ১ টাকা ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ, ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ২২ টাকা ৫৯ পয়সা।

এমজেএল বাংলাদেশ: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৪৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৪ টাকা ৮১ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪১ টাকা ০৩ পয়সা।

ন্যাশনাল টিউবস: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৪৩ পয়সা।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ৬৬ পয়সা।

আরও পড়ুন: রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৫০ টাকা ৬৩ পয়সা।

জেএমআই সিরিঞ্জেস: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৩ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ৯২ পয়সা বা ৮৯ শতাংশ।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ০৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ১৬ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় কমেছে ২ টাকা ৮ পয়সা বা ৬৬ শতাংশ।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৯২ টাকা ৪৪ পয়সা।

পাওয়ার গ্রিড: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭১ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১৭ পয়সা আয় হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৬৬ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ৯২ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪০ টাকা ৪৭ পয়সা।

বারাকা পতেঙ্গা: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ৩১ পয়সা।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৩ টাকা ১৬ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৬ টাকা ৮২ পয়সা।

আজিজ পাইপস: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮৯ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৩৯  পয়সা লোকসান হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ০৩ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ৩৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

আরও পড়ুন: গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালসের লোকসান বেড়েছে ১৬৫ শতাংশ

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩ টাকা ৬০ পয়সা (ঋণাত্বক)।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২০ পয়সা লোকসান হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ৩৩ পয়সা বা ১৬৫ শতাংশ।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৬৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ৭৬ পয়সা বা ১১২ শতাংশ।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫২ টাকা ১৮ পয়সা।

খান ব্রাদার্স: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪ পয়সা।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৩ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১৬ পয়সা।

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৯১ পয়সা।

জাহিন স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে ( জানুয়ারি’২৩-মার্চ’২৩) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ০৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ০৮ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৫৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

আরও পড়ুন: সাড়ে ১৩ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা

গত ৩১ মার্চ ২০২৩ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫ টাকা ০৯ পয়সা।

ঢাকা/টিএ