১০:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪

এমপি পদ ছাড়লেন বরিস জনসন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১০:২০:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩
  • / ১০২৮৪ বার দেখা হয়েছে

পার্টিগেট কেলেঙ্কারি তদন্তের পরপরই পার্লামেন্ট সদস্য পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। সংসদীয় তদন্তে উঠে এসেছে, কোভিড কড়াকড়ির মধ্যে নিয়ম ভেঙে পার্টি করার বিষয়ে তিনি পার্লামেন্টকে বিভ্রান্ত করেছেন। খবর: সিএনএন’র।হাউস অব কমন্স থেকে বরিস জনসনকে অপসারণের সুপারিশ করা হয়েছে তদন্ত প্রতিবেদনে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুনফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তবে এই তদন্ত কার্যক্রমকে তার অপসারণ চেষ্টা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘ব্রেক্সিটের প্রতিশোধ নিতে এবং তলে তলে মূলত ২০১৬ সালের গণভোটের ফল পাল্টে দিতে এসব আয়োজন চলছে।’

এক হাজার শব্দের বিবৃতিতে ঋষি সুনাক সরকারের কড়া সমালোচনা করেছেন বরিস জনসন। সরকারের বিরুদ্ধে ট্যাক্স বৃদ্ধি ও ব্রেক্সিট ঠিকঠাকমতো কার্যকর করে তুলতে ব্যর্থতার অভিযোগ এনেছেন বরিস।

আরও পড়ুন: তাইওয়ানের আকাশে ৩৭ চীনা যুদ্ধবিমান

তবে রাজনীতিতে আবারও ফিরবেন এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন বরিস জনসন। তিনি বলেন, ‘অন্তত এই মুহূর্তে পার্লামেন্ট ছাড়তে হচ্ছে, এজন্য আমি অত্যন্ত দু:খিত।’

গত বছর লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ বরিস জনসন ও তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকের (বর্তমানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী) বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে যে, তারা কোভিড-১৯ লকডাউন চলাকালে ডাউনিং স্ট্রিটে একটি পার্টিতে অংশ নেন। দুজনকে এ ঘটনায় জরিমানাও করা হয়। ওই ঘটনার মধ্য দিয়ে প্রথম কোনো ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী আইন লঙ্ঘনের দায়ে অভিযুক্ত হন।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x

এমপি পদ ছাড়লেন বরিস জনসন

আপডেট: ১০:২০:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩

পার্টিগেট কেলেঙ্কারি তদন্তের পরপরই পার্লামেন্ট সদস্য পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। সংসদীয় তদন্তে উঠে এসেছে, কোভিড কড়াকড়ির মধ্যে নিয়ম ভেঙে পার্টি করার বিষয়ে তিনি পার্লামেন্টকে বিভ্রান্ত করেছেন। খবর: সিএনএন’র।হাউস অব কমন্স থেকে বরিস জনসনকে অপসারণের সুপারিশ করা হয়েছে তদন্ত প্রতিবেদনে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুনফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তবে এই তদন্ত কার্যক্রমকে তার অপসারণ চেষ্টা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘ব্রেক্সিটের প্রতিশোধ নিতে এবং তলে তলে মূলত ২০১৬ সালের গণভোটের ফল পাল্টে দিতে এসব আয়োজন চলছে।’

এক হাজার শব্দের বিবৃতিতে ঋষি সুনাক সরকারের কড়া সমালোচনা করেছেন বরিস জনসন। সরকারের বিরুদ্ধে ট্যাক্স বৃদ্ধি ও ব্রেক্সিট ঠিকঠাকমতো কার্যকর করে তুলতে ব্যর্থতার অভিযোগ এনেছেন বরিস।

আরও পড়ুন: তাইওয়ানের আকাশে ৩৭ চীনা যুদ্ধবিমান

তবে রাজনীতিতে আবারও ফিরবেন এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন বরিস জনসন। তিনি বলেন, ‘অন্তত এই মুহূর্তে পার্লামেন্ট ছাড়তে হচ্ছে, এজন্য আমি অত্যন্ত দু:খিত।’

গত বছর লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ বরিস জনসন ও তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকের (বর্তমানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী) বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে যে, তারা কোভিড-১৯ লকডাউন চলাকালে ডাউনিং স্ট্রিটে একটি পার্টিতে অংশ নেন। দুজনকে এ ঘটনায় জরিমানাও করা হয়। ওই ঘটনার মধ্য দিয়ে প্রথম কোনো ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী আইন লঙ্ঘনের দায়ে অভিযুক্ত হন।

ঢাকা/এসএম