০৭:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

এসএসসির ফল নিয়ে উপরের চাপ ছিল না: চেয়ারম্যান

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:১২:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
  • / ১০৩৪৩ বার দেখা হয়েছে

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কাউকে গ্রেস মার্কস বা বাড়তি নম্বর দেয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির। আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ফল প্রকাশের পর তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের এমন তথ্য জানান।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি বলেন, যে ফলাফল আমরা প্রকাশ করলাম, এটি প্রকৃত ফল। এবার কোনো ধরনের বাড়তি নম্বর বা গ্রেস মার্কস কাউকে দেয়া হয়নি। মেধার প্রকৃত মূল্যায়নের শতভাগ প্রচেষ্টা করা হয়েছে। পরীক্ষকদেরও সেভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। ফলে এটিই প্রকৃত ও সত্য ফলাফল।

এবার ফল নিয়ে কোনো চাপ ছিল না জানিয়ে তিনি বলেন, এবার আমাদের উপর মহল থেকে কোনো ধরনের চাপ ছিল না। আমাদের বলা হয়েছে যে রেজাল্ট হবে, সেটিই দিতে হবে। আমরাও পরীক্ষকদের এ অনুরোধ জানিয়েছি। তাদের যথার্থভাবে খাতা মূল্যায়ন করার জন্য বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন: এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী

বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলের তারতম্যের বিষয়ে অধ্যাপক এহসানুল কবির বলেন, বরিশাল অঞ্চলে খাল-বিলসহ প্রান্তিক এলাকা বেশি। তাই ওসব অঞ্চলের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা একটু কঠিন হয়। এছাড়া আমরা ঢাকা মহানগরের বাইরে যত উপজেলা পর্যায়ে যাবো, তত পাসের হার কমতে থাকে। কারণ ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তারা ফলাফল ভালো করার চেষ্টা করে সব সময়। তাই শহরের তুলনায় গ্রামের দিকের ফলাফলে একটু তারতম্য ঘটে।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

এসএসসির ফল নিয়ে উপরের চাপ ছিল না: চেয়ারম্যান

আপডেট: ০৬:১২:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কাউকে গ্রেস মার্কস বা বাড়তি নম্বর দেয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির। আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ফল প্রকাশের পর তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের এমন তথ্য জানান।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি বলেন, যে ফলাফল আমরা প্রকাশ করলাম, এটি প্রকৃত ফল। এবার কোনো ধরনের বাড়তি নম্বর বা গ্রেস মার্কস কাউকে দেয়া হয়নি। মেধার প্রকৃত মূল্যায়নের শতভাগ প্রচেষ্টা করা হয়েছে। পরীক্ষকদেরও সেভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। ফলে এটিই প্রকৃত ও সত্য ফলাফল।

এবার ফল নিয়ে কোনো চাপ ছিল না জানিয়ে তিনি বলেন, এবার আমাদের উপর মহল থেকে কোনো ধরনের চাপ ছিল না। আমাদের বলা হয়েছে যে রেজাল্ট হবে, সেটিই দিতে হবে। আমরাও পরীক্ষকদের এ অনুরোধ জানিয়েছি। তাদের যথার্থভাবে খাতা মূল্যায়ন করার জন্য বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন: এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী

বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলের তারতম্যের বিষয়ে অধ্যাপক এহসানুল কবির বলেন, বরিশাল অঞ্চলে খাল-বিলসহ প্রান্তিক এলাকা বেশি। তাই ওসব অঞ্চলের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা একটু কঠিন হয়। এছাড়া আমরা ঢাকা মহানগরের বাইরে যত উপজেলা পর্যায়ে যাবো, তত পাসের হার কমতে থাকে। কারণ ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তারা ফলাফল ভালো করার চেষ্টা করে সব সময়। তাই শহরের তুলনায় গ্রামের দিকের ফলাফলে একটু তারতম্য ঘটে।

ঢাকা/এসএইচ