০৯:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫

এস আলমের অর্থপাচারের অনুসন্ধানের তথ্য চাইলেন হাইকোর্ট

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:০৩:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১০৩৯৪ বার দেখা হয়েছে

এস আলম গ্রুপের অর্থপাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না, পদক্ষেপ নেওয়া হয়ে থাকলে তার অগ্রগতি কি, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে করা রিটের শুনানির একপর্যায়ে রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এই আদেশ দেন।

আগামী রোববারের মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনকে তদন্তের বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহীন আহমেদ। আদালতে আজ রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর এস আলম গ্রুপ এবং প্রতিষ্ঠানটির সব সম্পত্তি স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট দায়ের করা হয়। পাশাপাশি এস আলম গ্রুপ এবং প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা দাখিল করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।

আরও পড়ুন: দেশের অর্থনীতির চেহারা এক বছরের মধ্যে পাল্টে ফেলতে পারব

আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. রুকুনুজ্জামান এ রিট দায়ের করেন।

এর আগে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এস আলম গ্রুপ, এর শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও অন্যান্য ব্যবসা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের গ্রহণ করা মোট ঋণের পরিমাণ, বর্তমান অবস্থা ও দায়সহ কয়েকটি বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে ও ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানিয়ে ১১ সেপ্টেম্বর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর আইনি নোটিশ পাঠান রিট আবেদনকারী আইনজীবী।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, অর্থসচিব, আইনসচিব, দুদক চেয়ারম্যান, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাবর ওই নোটিশ পাঠানো হয়।

পরে আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান বলেন, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এস আলম গ্রুপের এ পর্যন্ত নেওয়া ঋণের পরিমাণ, সেগুলোর বর্তমান অবস্থা ও দায়, বিদেশে পাচার করা অর্থ ও সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা, সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। আদালতের অনুমতি ছাড়া কোম্পানির পরিচালকসহ পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

এস আলমের অর্থপাচারের অনুসন্ধানের তথ্য চাইলেন হাইকোর্ট

আপডেট: ০৫:০৩:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

এস আলম গ্রুপের অর্থপাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না, পদক্ষেপ নেওয়া হয়ে থাকলে তার অগ্রগতি কি, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে করা রিটের শুনানির একপর্যায়ে রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এই আদেশ দেন।

আগামী রোববারের মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনকে তদন্তের বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহীন আহমেদ। আদালতে আজ রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর এস আলম গ্রুপ এবং প্রতিষ্ঠানটির সব সম্পত্তি স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট দায়ের করা হয়। পাশাপাশি এস আলম গ্রুপ এবং প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা দাখিল করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।

আরও পড়ুন: দেশের অর্থনীতির চেহারা এক বছরের মধ্যে পাল্টে ফেলতে পারব

আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. রুকুনুজ্জামান এ রিট দায়ের করেন।

এর আগে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এস আলম গ্রুপ, এর শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও অন্যান্য ব্যবসা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের গ্রহণ করা মোট ঋণের পরিমাণ, বর্তমান অবস্থা ও দায়সহ কয়েকটি বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে ও ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানিয়ে ১১ সেপ্টেম্বর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর আইনি নোটিশ পাঠান রিট আবেদনকারী আইনজীবী।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, অর্থসচিব, আইনসচিব, দুদক চেয়ারম্যান, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাবর ওই নোটিশ পাঠানো হয়।

পরে আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান বলেন, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এস আলম গ্রুপের এ পর্যন্ত নেওয়া ঋণের পরিমাণ, সেগুলোর বর্তমান অবস্থা ও দায়, বিদেশে পাচার করা অর্থ ও সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা, সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। আদালতের অনুমতি ছাড়া কোম্পানির পরিচালকসহ পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে।

ঢাকা/এসএইচ