০৮:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫

জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:১৬:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১০৩৬০ বার দেখা হয়েছে

হঠাৎই টেলিভিশনের পর্দায় হাজির হয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়োল। শুক্রবার জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে ক্ষমা প্রার্থনা করেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ইউন এমন একসময় ক্ষমা চাইলেন, যখন ক্ষমতা ছাড়তে তার ওপর ক্রমাগত চাপ বাড়ছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ শনিবার দেশটির পার্লামেন্টে তাকে অভিশংসনের জন্য ভোটাভুটি হওয়ার কথাও রয়েছে। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে শুক্রবার দফায় দফায় জরুরি বৈঠক করে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো।

এর আগে, গত মঙ্গলবার রাতে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে মার্শাল ল’ জারি করে বসেন প্রেসিডেন্ট ইউন। এরপরই তুঙ্গে ওঠে রাজনৈতিক উত্তেজনা। তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন প্রেসিডেন্ট। এর কিছুক্ষণ পরই তিনি তা প্রত্যাহার করে নেন এবং ক্ষমা চেয়ে বলেন, দ্বিতীয়বার আর এই ভুল করবেন না তিনি।

আরও পড়ুন: সিরিয়ার চতুর্থ শহর দখল করে নিল বিদ্রোহীরা

সামরিক আইন জারির পর সমালোচনার মুখে পড়লে অনুমান করা হচ্ছিল ইউন জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন এবং পদত্যাগ করবেন। কিন্তু তা না করে বরং দেশকে আরও অস্থিরতার দিকে ঠেলে দিলেন।

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সব দায়ভার নিজের ক্ষমতাসীন দলের ওপর ছেড়ে দিয়ে ভাষণ শেষ করেন তিনি। তবে এতে চরম ক্ষুব্ধ হয় বিরোধী দল। প্রেসিডেন্টকে উৎখাত করতে রীতিমতো কোমর বেঁধে নেমেছেন তারা।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

আপডেট: ০৪:১৬:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৪

হঠাৎই টেলিভিশনের পর্দায় হাজির হয়ে জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়োল। শুক্রবার জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে ক্ষমা প্রার্থনা করেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ইউন এমন একসময় ক্ষমা চাইলেন, যখন ক্ষমতা ছাড়তে তার ওপর ক্রমাগত চাপ বাড়ছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ শনিবার দেশটির পার্লামেন্টে তাকে অভিশংসনের জন্য ভোটাভুটি হওয়ার কথাও রয়েছে। তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে শুক্রবার দফায় দফায় জরুরি বৈঠক করে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনৈতিক দলগুলো।

এর আগে, গত মঙ্গলবার রাতে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে মার্শাল ল’ জারি করে বসেন প্রেসিডেন্ট ইউন। এরপরই তুঙ্গে ওঠে রাজনৈতিক উত্তেজনা। তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন প্রেসিডেন্ট। এর কিছুক্ষণ পরই তিনি তা প্রত্যাহার করে নেন এবং ক্ষমা চেয়ে বলেন, দ্বিতীয়বার আর এই ভুল করবেন না তিনি।

আরও পড়ুন: সিরিয়ার চতুর্থ শহর দখল করে নিল বিদ্রোহীরা

সামরিক আইন জারির পর সমালোচনার মুখে পড়লে অনুমান করা হচ্ছিল ইউন জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন এবং পদত্যাগ করবেন। কিন্তু তা না করে বরং দেশকে আরও অস্থিরতার দিকে ঠেলে দিলেন।

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সব দায়ভার নিজের ক্ষমতাসীন দলের ওপর ছেড়ে দিয়ে ভাষণ শেষ করেন তিনি। তবে এতে চরম ক্ষুব্ধ হয় বিরোধী দল। প্রেসিডেন্টকে উৎখাত করতে রীতিমতো কোমর বেঁধে নেমেছেন তারা।

ঢাকা/এসএইচ