জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ডলার

- আপডেট: ০৪:৫৮:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
- / ১০৪৫৭ বার দেখা হয়েছে
চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে সপ্তম মাস অর্থাৎ জানুয়ারিতে ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে প্রবাসীরা। আগের মাস ডিসেম্বরে চেয়ে প্রায় ২৫ কোটি ৯২ লাখ ডলার বেশি। ডিসেম্বর মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলার।বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউব
তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে। আলোচ্য এই সময়ে বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৬৫ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। এছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ২৫ কোটি ৫৮ লাখ ডলার, বিশেষায়িত এক ব্যাংকের মাধ্যমে ৪ কোটি ২২ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৭০ লাখ মার্কিন ডলার।
এদিকে চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ২৭ দিনে প্রবাসীরা সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছিলো বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে। আলোচ্য এই সময়ে বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছিলো ১৪০ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স। এছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছিলো ২২ কোটি ৬ লাখ মার্কিন ডলার, বিশেষায়িত এক ব্যাংকের মাধ্যমে ৩ কোটি ৮৯ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৮ লাখ মার্কিন ডলার এসেছিলো।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা বিভাগে পরিবর্তন
এর আগে গত ডিসেম্বর মাসে ১৬৯ কোটি ৯৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। এই পরিমাণ ২০২১ সালের ডিসেম্বরের চেয়ে প্রায় ৭ কোটি ডলার বেশি। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৩ কোটি ডলার।
এদিকে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে (জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত) মোট রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ৪৯ কোটি ৩২ লাখ মার্কিন ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ২৩ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। সেই হিসাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে ২৫ কোটি ৩৭ লাখ মার্কিন ডলার বেশি এসেছে।
এর আগে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে দেশে মোট রেমিট্যান্স এসেছিলো ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। তারও আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স আহরণের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার।
ঢাকা/টিএ