০৬:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জামিনে মুক্ত বার্সার সাবেক সভাপতি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৮:১৯:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ মার্চ ২০২১
  • / ১০৪০০ বার দেখা হয়েছে

সোমবার স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় ক্লাবটির সাবেক সভাপতি বার্তামেওকে। জামিন পেতেও খুব বেশি দেরি হয়নি তার। মঙ্গলবার কাতালুনিয়ার একটি আদালতে হাজির করা হয় তাকে। বার্তেমেওয়ের জামিন আবেদন করা হলে, সেটা মঞ্জুর করেন আদালত। 

তবে অভিযোগ থেকে এখনো ‍মুক্ত হচ্ছেন না বার্তেমেও। তার ও গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের পরবর্তীতে আদালতে হাজির হয়ে জবানবন্দি দিতে হবে। তদন্তও চলমান থাকবে বলে জানা গেছে। গত প্রায় এক বছর ধরেই বার্সা গেট ইস্যুতে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ। বরাবরই তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছিলেন বার্তামেও।

আলোচিত ‘বার্সাগেট’ কেলেঙ্কারির তদন্তের শুরুতেই প্রেপ্তার হন বার্তেমেও তার কয়েকজন সঙ্গী। গত বছর দুর্নীতি ও বিতর্কিত কাণ্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে মারিও বার্তেমেও এবং তার পরিচালনা পর্ষদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। 

তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ২০১৭ সালে ন্যু ক্যাম্পে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার ও ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে আইথ্রি নামের এক গণসংযোগ প্রতিষ্ঠানকে অর্থ দেন। বার্সা কিংবদন্তিদের নামে অপপ্রচার চালানোটা উদ্দেশ্যে ছিল তাদের। যা এরপরই ‘বার্সাগেট’ কেলেঙ্কারি নামে পরিচিতি পায়।

বলা হয় কার্লোস পুয়োল, জাভি হার্নান্দেজ, লিওনেল মেসি, জেরার্ড পিকে, কোচ পেপ গার্দিওলার নামে অপপ্রচার চালাতে অর্থ ব্যয় করেছেন বার্তেমেও। এমনকি লিওনেল মেসির সঙ্গেও সম্পর্কের অবনতি হয় বার্সা প্রেসিডেন্টের। এরপরই ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন মেসি। বার্তোমেও সরে গেলে পরিস্থিতি কিছুটা বদলায়।

 

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

জামিনে মুক্ত বার্সার সাবেক সভাপতি

আপডেট: ০৮:১৯:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ মার্চ ২০২১

সোমবার স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয় ক্লাবটির সাবেক সভাপতি বার্তামেওকে। জামিন পেতেও খুব বেশি দেরি হয়নি তার। মঙ্গলবার কাতালুনিয়ার একটি আদালতে হাজির করা হয় তাকে। বার্তেমেওয়ের জামিন আবেদন করা হলে, সেটা মঞ্জুর করেন আদালত। 

তবে অভিযোগ থেকে এখনো ‍মুক্ত হচ্ছেন না বার্তেমেও। তার ও গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের পরবর্তীতে আদালতে হাজির হয়ে জবানবন্দি দিতে হবে। তদন্তও চলমান থাকবে বলে জানা গেছে। গত প্রায় এক বছর ধরেই বার্সা গেট ইস্যুতে তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ। বরাবরই তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছিলেন বার্তামেও।

আলোচিত ‘বার্সাগেট’ কেলেঙ্কারির তদন্তের শুরুতেই প্রেপ্তার হন বার্তেমেও তার কয়েকজন সঙ্গী। গত বছর দুর্নীতি ও বিতর্কিত কাণ্ডে  জড়িত থাকার অভিযোগে মারিও বার্তেমেও এবং তার পরিচালনা পর্ষদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। 

তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ২০১৭ সালে ন্যু ক্যাম্পে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার ও ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে আইথ্রি নামের এক গণসংযোগ প্রতিষ্ঠানকে অর্থ দেন। বার্সা কিংবদন্তিদের নামে অপপ্রচার চালানোটা উদ্দেশ্যে ছিল তাদের। যা এরপরই ‘বার্সাগেট’ কেলেঙ্কারি নামে পরিচিতি পায়।

বলা হয় কার্লোস পুয়োল, জাভি হার্নান্দেজ, লিওনেল মেসি, জেরার্ড পিকে, কোচ পেপ গার্দিওলার নামে অপপ্রচার চালাতে অর্থ ব্যয় করেছেন বার্তেমেও। এমনকি লিওনেল মেসির সঙ্গেও সম্পর্কের অবনতি হয় বার্সা প্রেসিডেন্টের। এরপরই ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন মেসি। বার্তোমেও সরে গেলে পরিস্থিতি কিছুটা বদলায়।

 

আরও পড়ুন: