১০:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের ডিভিডেন্ড অনুমোদন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১১:৫৭:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ মে ২০২৩
  • / ১০৫২২ বার দেখা হয়েছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের শেয়ারহোল্ডাররা কোম্পানি ঘোষিত ১৭ শতাংশ (১৫% ক্যাশ ও ২% স্টক) ডিভিডেন্ড অনুমোদন করেছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে সমাপ্ত বছরের এই ডিভিডেন্ডের সুপারিশ করেছিল।

সম্প্রতি ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত কোম্পানির ২৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডাররা এ সুপারিশ অনুমোদন করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান নাসির এ. চৌধুরী। এতে পরিচালকদের মধ্যে ব্যারিস্টার মেহেরীন হাসান, সাইয়েদ মঈন উদ্দিন আহমেদ, নাজির রহিম চৌধুরী, খন্দকার মনোয়ারুল ইসলাম, রাশেদা কে. চৌধুরী, মেজর জেনারেল সাইয়িদ আহমেদ বীর প্রতীক (অবঃ), ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও নাসিমুল বাতেন, কোম্পানী সচিব জসিম উদ্দিন এফসিএস, হেড অব ফাইন্যান্স আবদুল ওয়াদুদ এফসিএ এবং সাধারণ শেয়ারহোল্ডারগন অংশগ্রহণ করেন।

সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের প্রশ্নের জবাবে ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসিমুল বাতেন জানান, ডিবিএইচের খেলাপি ঋণের পরিমাণ মোট ঋণের ০.৮৬%, যা দেশের আর্থিক খাতের মধ্যে সর্বনিম্ন। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এ পর্যন্ত অবলোপনকৃত ঋণের মোট পরিমাণ এক কোটি টাকারও কম। তিনি আরও বলেন, বিগত বছরগুলোর তুলনায় ডিভিডেন্ডের পরিমাণ কিছুটা কম হলেও তা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে সর্বোচ্চ।

আরও পড়ুন: সপ্তাহজুড়ে গেইনারের শীর্ষে যেসব কোম্পানি

ডিবিএইচের চেয়ারম্যান নাসির এ. চৌধুরী পরিচালকবৃন্দের প্রতিবেদন ও নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন তুলে ধরেন। ডিসেম্বর ৩১, ২০২২ তারিখে সমাপ্ত বছরে কোম্পানীর কর পরবর্তী মুনাফা দাঁড়ায় ১০২ কোটি টাকায়, যা ২০২১ সালের কর পরবর্তী মুনাফার প্রায় সমান। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, ২০২২ সালে বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ, ঋণ পোর্টফলিও এবং কোর ডিপোজিট পোর্টফলিও সবই ২০২১ সালের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক মন্দাবস্থার কারণে সৃষ্ট প্রতিকুল অবস্থা সত্ত্বেও কোম্পানির আয় নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে নাসির চৌধুরী বলেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে যে সকল কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে, তা কোম্পানির আয় বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতেও সাফল্যের এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের ডিভিডেন্ড অনুমোদন

আপডেট: ১১:৫৭:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ মে ২০২৩

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের শেয়ারহোল্ডাররা কোম্পানি ঘোষিত ১৭ শতাংশ (১৫% ক্যাশ ও ২% স্টক) ডিভিডেন্ড অনুমোদন করেছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে সমাপ্ত বছরের এই ডিভিডেন্ডের সুপারিশ করেছিল।

সম্প্রতি ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত কোম্পানির ২৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডাররা এ সুপারিশ অনুমোদন করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান নাসির এ. চৌধুরী। এতে পরিচালকদের মধ্যে ব্যারিস্টার মেহেরীন হাসান, সাইয়েদ মঈন উদ্দিন আহমেদ, নাজির রহিম চৌধুরী, খন্দকার মনোয়ারুল ইসলাম, রাশেদা কে. চৌধুরী, মেজর জেনারেল সাইয়িদ আহমেদ বীর প্রতীক (অবঃ), ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও নাসিমুল বাতেন, কোম্পানী সচিব জসিম উদ্দিন এফসিএস, হেড অব ফাইন্যান্স আবদুল ওয়াদুদ এফসিএ এবং সাধারণ শেয়ারহোল্ডারগন অংশগ্রহণ করেন।

সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের প্রশ্নের জবাবে ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসিমুল বাতেন জানান, ডিবিএইচের খেলাপি ঋণের পরিমাণ মোট ঋণের ০.৮৬%, যা দেশের আর্থিক খাতের মধ্যে সর্বনিম্ন। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এ পর্যন্ত অবলোপনকৃত ঋণের মোট পরিমাণ এক কোটি টাকারও কম। তিনি আরও বলেন, বিগত বছরগুলোর তুলনায় ডিভিডেন্ডের পরিমাণ কিছুটা কম হলেও তা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঘোষিত লভ্যাংশের মধ্যে সর্বোচ্চ।

আরও পড়ুন: সপ্তাহজুড়ে গেইনারের শীর্ষে যেসব কোম্পানি

ডিবিএইচের চেয়ারম্যান নাসির এ. চৌধুরী পরিচালকবৃন্দের প্রতিবেদন ও নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন তুলে ধরেন। ডিসেম্বর ৩১, ২০২২ তারিখে সমাপ্ত বছরে কোম্পানীর কর পরবর্তী মুনাফা দাঁড়ায় ১০২ কোটি টাকায়, যা ২০২১ সালের কর পরবর্তী মুনাফার প্রায় সমান। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, ২০২২ সালে বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ, ঋণ পোর্টফলিও এবং কোর ডিপোজিট পোর্টফলিও সবই ২০২১ সালের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক মন্দাবস্থার কারণে সৃষ্ট প্রতিকুল অবস্থা সত্ত্বেও কোম্পানির আয় নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে নাসির চৌধুরী বলেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে যে সকল কর্মসূচী নেওয়া হয়েছে, তা কোম্পানির আয় বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যতেও সাফল্যের এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

ঢাকা/টিএ