০৯:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

তহবিলের অপব্যবহার: বিএসইসির তদন্তের মুখে বেক্সিমকোর ২ বন্ড

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৩১:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / ১০২৯৩ বার দেখা হয়েছে

পুঁজিবাজার থেকে বেক্সিমকো গ্রুপের দুই প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ও আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ডের মাধ্যমে সংগৃহীত তহবিল অপব্যবহার হয়েছে কি-না, তা অনুসন্ধান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য তিন সদস্যের পৃথক দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

সম্প্রতি বিএসইসির মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এর আগে বিএসইসির ৯৬৫তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

২০২১ সালে বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ও ২০২৪ সালে আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে মোট ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছিল। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ নির্ধারিত প্রকল্প ও খাতে বিনিয়োগ হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখবে বিএসইসি। বিনিয়োগকারীদের তহবিল যথাযথ খাতে ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা- তদন্তের মূল লক্ষ্য।

বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়ার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান, উপ-পরিচালক আসিফ ইকবাল এবং সহকারী পরিচালক মো. সাগর ইসলাম।

আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ডের জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মাদ রাকিবুর রহমান, উপ-পরিচালক শাহনেওয়াজ এবং সহকারী পরিচালক মো. হাসান।

বিগত সরকারের আমলে আইন বা বিধি-বিধান লঙ্ঘন করা মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর বিরুদ্ধে তেমন কোনো কঠোর ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। তবে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর পুনর্গঠিত বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন নতুন কমিশন মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।

বিএসইসির একটি আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়ার প্রবর্তক বেক্সিমকো লিমিটেডসহ তার সাবসিডিয়ারি তিস্তা সোলার লিমিটেড ও করতোয়া সোলার লিমিমিটেড, স্পেশাল পারপাস ভেরিকল (এসপিভি)/ বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক ট্রাস্ট, ট্রাস্টি ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ও নিরীক্ষক এম.জে. আবেদীন অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টসের উপর বন্ড সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম সম্পর্কিত বিষয় এবং বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়ার মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থের ব্যবহারের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ আন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এর ধারা ১৭ক এ প্রদন্ত ক্ষমতাবলে তিনজন কর্মচারীর সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো।

বিএসইসির অপর আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ডের ইস্যুয়ার শ্রীপুর টাউনশিপ লিমিটেড, ট্রাস্টি সন্ধানী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড ও নিরীক্ষক এম.জে. আবেদীন অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টসের উপর উক্ত বন্ড সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম সম্পকিত বিষয় এবং আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো ক্যুপন বন্ডের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থের ব্যাবহারের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। এ লক্ষে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ আন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এর ধারা ১৭ক এ প্রদন্ত ক্ষমতাবলে তিনজন কর্মচারীর সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো।

তথ্য মত, ২০২১ সালে বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ৩ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করে। পরিকল্পনা ছিল তিস্তা ও করতোয়া সোলার প্রকল্পে এই অর্থ বিনিয়োগের, যাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা যায়। পরবর্তীতে ২০২৪ সালে আইএফআইসি গ্যারান্টিড শ্রীপুর টাউনশিপ জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করে আরও ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা তোলা হয়, যা মূলত আবাসন খাতে বিনিয়োগের জন্য নির্ধারিত ছিল। তবে এ দুই বন্ডের অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে বিএসইসি দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

গঠিত তদন্ত কমিটি গ্রিন সুকুক বন্ডের ক্ষেত্রে ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠান, ট্রাস্টি (ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ) এবং নিরীক্ষক এম.জে. আবেদীন অ্যান্ড কোম্পানির ভূমিকা পর্যালোচনা করবে। একইভাবে শ্রীপুর টাউনশিপ জিরো কুপন বন্ডের ক্ষেত্রে ট্রাস্টি সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও একই অডিটরের কার্যক্রম খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম গণমাধ্যমকে, “বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ও আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ডের সংগৃহীত তহবিলের সঠিক ব্যবহার যাচাই করার লক্ষ্যে বিএসইসি দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এর আগে বন্ড অনুমোদন প্রক্রিয়া যাচাই করা হলেও সংগ্রহীত তহবিল সঠিক খাতে ব্যবহার করা হয়েছে কি-না তা এবার খতিয়ে দেখা হবে। তদন্তে কোনো অপব্যবহার পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

তহবিলের অপব্যবহার: বিএসইসির তদন্তের মুখে বেক্সিমকোর ২ বন্ড

আপডেট: ১২:৩১:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

পুঁজিবাজার থেকে বেক্সিমকো গ্রুপের দুই প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ও আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ডের মাধ্যমে সংগৃহীত তহবিল অপব্যবহার হয়েছে কি-না, তা অনুসন্ধান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য তিন সদস্যের পৃথক দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গঠিত তদন্ত কমিটিকে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে কমিশন।

সম্প্রতি বিএসইসির মার্কেট ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এর আগে বিএসইসির ৯৬৫তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

২০২১ সালে বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ও ২০২৪ সালে আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে মোট ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছিল। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ নির্ধারিত প্রকল্প ও খাতে বিনিয়োগ হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখবে বিএসইসি। বিনিয়োগকারীদের তহবিল যথাযথ খাতে ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং পুঁজিবাজারে স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখা- তদন্তের মূল লক্ষ্য।

বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়ার জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান, উপ-পরিচালক আসিফ ইকবাল এবং সহকারী পরিচালক মো. সাগর ইসলাম।

আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ডের জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মাদ রাকিবুর রহমান, উপ-পরিচালক শাহনেওয়াজ এবং সহকারী পরিচালক মো. হাসান।

বিগত সরকারের আমলে আইন বা বিধি-বিধান লঙ্ঘন করা মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর বিরুদ্ধে তেমন কোনো কঠোর ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। তবে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর পুনর্গঠিত বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন নতুন কমিশন মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে।

বিএসইসির একটি আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়ার প্রবর্তক বেক্সিমকো লিমিটেডসহ তার সাবসিডিয়ারি তিস্তা সোলার লিমিটেড ও করতোয়া সোলার লিমিমিটেড, স্পেশাল পারপাস ভেরিকল (এসপিভি)/ বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক ট্রাস্ট, ট্রাস্টি ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ও নিরীক্ষক এম.জে. আবেদীন অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টসের উপর বন্ড সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম সম্পর্কিত বিষয় এবং বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়ার মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থের ব্যবহারের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ আন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এর ধারা ১৭ক এ প্রদন্ত ক্ষমতাবলে তিনজন কর্মচারীর সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো।

বিএসইসির অপর আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ডের ইস্যুয়ার শ্রীপুর টাউনশিপ লিমিটেড, ট্রাস্টি সন্ধানী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড ও নিরীক্ষক এম.জে. আবেদীন অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টসের উপর উক্ত বন্ড সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম সম্পকিত বিষয় এবং আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো ক্যুপন বন্ডের মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থের ব্যাবহারের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। এ লক্ষে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ আন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এর ধারা ১৭ক এ প্রদন্ত ক্ষমতাবলে তিনজন কর্মচারীর সমন্বয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো।

তথ্য মত, ২০২১ সালে বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড ইস্যুর মাধ্যমে ৩ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করে। পরিকল্পনা ছিল তিস্তা ও করতোয়া সোলার প্রকল্পে এই অর্থ বিনিয়োগের, যাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা যায়। পরবর্তীতে ২০২৪ সালে আইএফআইসি গ্যারান্টিড শ্রীপুর টাউনশিপ জিরো কুপন বন্ড ইস্যু করে আরও ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা তোলা হয়, যা মূলত আবাসন খাতে বিনিয়োগের জন্য নির্ধারিত ছিল। তবে এ দুই বন্ডের অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে বিএসইসি দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।

গঠিত তদন্ত কমিটি গ্রিন সুকুক বন্ডের ক্ষেত্রে ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠান, ট্রাস্টি (ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ) এবং নিরীক্ষক এম.জে. আবেদীন অ্যান্ড কোম্পানির ভূমিকা পর্যালোচনা করবে। একইভাবে শ্রীপুর টাউনশিপ জিরো কুপন বন্ডের ক্ষেত্রে ট্রাস্টি সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও একই অডিটরের কার্যক্রম খতিয়ে দেখবে তদন্ত কমিটি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম গণমাধ্যমকে, “বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক বন্ড আল ইসতানিয়া ও আইএফআইসি গ্যারান্টেড শ্রীপুর টাউনশিপ গ্রিন জিরো কুপন বন্ডের সংগৃহীত তহবিলের সঠিক ব্যবহার যাচাই করার লক্ষ্যে বিএসইসি দুইটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এর আগে বন্ড অনুমোদন প্রক্রিয়া যাচাই করা হলেও সংগ্রহীত তহবিল সঠিক খাতে ব্যবহার করা হয়েছে কি-না তা এবার খতিয়ে দেখা হবে। তদন্তে কোনো অপব্যবহার পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

ঢাকা/এসএইচ