০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

তারেক-জোবায়দার মামলার রায় ঘিরে আদালতে নিরাপত্তা জোরদার

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:৩৯:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩
  • / ৪১৫৩ বার দেখা হয়েছে

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় পলাতক তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণার জন্য আজ বুধবার দিন ধার্য রয়েছে। ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আসাদুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করবেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব 

এদিকে রায় ঘিরে আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সকাল থেকেই ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার তদারকি অফিসার পুলিশ পরিদর্শক ফারুকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, ‘আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রায় ঘিরে যেকোনো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে।’

দুদকের এই মামলায় ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে ৪২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত। মামলায় তারেক-জোবায়দার সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করেন দুদকের বিশেষ পিপি মোশাররফ হোসেন কাজল।

আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর আগমন ঘিরে উৎসবমুখর রংপুর

তিনি সমকালকে বলেন, এখানে রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য নেই। প্রত্যেক নাগরিক আইনের কাছে সমান। পলাতক তারেক রহমান এ দেশের নাগরিক হিসেবে আইনের আওতায় এসেছেন। তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে মামলার সব অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। দুর্নীতি দমন কমিশন আইনের ২৬(২) ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। তাদের দুজনের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা শাস্তি প্রত্যাশা করছি।

এ মামলায় গত ১৩ এপ্রিল পলাতক এ দম্পতির বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়। ওই সময় তিনি গ্রেপ্তার হন। পরে ২০০৮ সালে জামিনে মুক্তি পেয়ে সপরিবারে লন্ডনে চলে যান। এরপর আর দেশে ফেরেননি।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x

তারেক-জোবায়দার মামলার রায় ঘিরে আদালতে নিরাপত্তা জোরদার

আপডেট: ০১:৩৯:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় পলাতক তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণার জন্য আজ বুধবার দিন ধার্য রয়েছে। ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আসাদুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করবেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব 

এদিকে রায় ঘিরে আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সকাল থেকেই ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার তদারকি অফিসার পুলিশ পরিদর্শক ফারুকুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, ‘আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রায় ঘিরে যেকোনো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে।’

দুদকের এই মামলায় ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে ৪২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত। মামলায় তারেক-জোবায়দার সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করেন দুদকের বিশেষ পিপি মোশাররফ হোসেন কাজল।

আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর আগমন ঘিরে উৎসবমুখর রংপুর

তিনি সমকালকে বলেন, এখানে রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্য নেই। প্রত্যেক নাগরিক আইনের কাছে সমান। পলাতক তারেক রহমান এ দেশের নাগরিক হিসেবে আইনের আওতায় এসেছেন। তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে মামলার সব অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। দুর্নীতি দমন কমিশন আইনের ২৬(২) ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। তাদের দুজনের সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা শাস্তি প্রত্যাশা করছি।

এ মামলায় গত ১৩ এপ্রিল পলাতক এ দম্পতির বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়। ওই সময় তিনি গ্রেপ্তার হন। পরে ২০০৮ সালে জামিনে মুক্তি পেয়ে সপরিবারে লন্ডনে চলে যান। এরপর আর দেশে ফেরেননি।

ঢাকা/টিএ