০১:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতির সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৩৫:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১০৩৭৭ বার দেখা হয়েছে

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতি আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করা হতে পারে। আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সূত্র মতে, আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড মিটিং অনুষ্ঠিত হবে। এর পরের দিন অর্থাৎ ১০ ফেব্রুয়ারি মুদ্রানীতির সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য ‘সঙ্কোচনমূলক’ ধরন বজায় রেখে এবং মূল্যস্ফীতি মোকাবিলাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এমপিএস প্রণয়ন করা হচ্ছে। মুদ্রানীতি প্রণয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভেতরের ও বাইরের অংশীজনের পাশাপাশি অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করছে।

গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হওয়া ড. আহসান এইচ মনসুর প্রথমবারের মতো মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন।

আরও পড়ুন: আমরা ভ্যাট নিয়ে নিজের পকেট ভারী করব না: অর্থ উপদেষ্টা

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি নগরীর গুলশানের লেকশোর হোটেলে দেশের শীর্ষস্থানীয় গবেষণা সংস্থাগুলোর সঙ্গে সম্ভাব্য নীতিগত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছে। সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ নীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট ও দক্ষিণ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং।

২০২৩ সালের মার্চ থেকে বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে রয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদ্যমান সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি এখনও দ্রব্য মূল্য কমাতে পারেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংক তখন থেকে নীতি সুদের হার কয়েকবার বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যে হারে ঋণ নেয় তা হলো নীতি সুদের হার। কিন্তু বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)’র তথ্য মতে সদ্য সমাপ্ত বছরের ডিসেম্বরে মুদ্রাস্ফীতি আগের মাসের ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ থেকে কিছুটা কমে ১০.৮৯ শতাংশে নেমেছে।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতির সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

আপডেট: ০৫:৩৫:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতি আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করা হতে পারে। আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

সূত্র মতে, আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড মিটিং অনুষ্ঠিত হবে। এর পরের দিন অর্থাৎ ১০ ফেব্রুয়ারি মুদ্রানীতির সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য ‘সঙ্কোচনমূলক’ ধরন বজায় রেখে এবং মূল্যস্ফীতি মোকাবিলাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এমপিএস প্রণয়ন করা হচ্ছে। মুদ্রানীতি প্রণয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভেতরের ও বাইরের অংশীজনের পাশাপাশি অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করছে।

গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর হওয়া ড. আহসান এইচ মনসুর প্রথমবারের মতো মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন।

আরও পড়ুন: আমরা ভ্যাট নিয়ে নিজের পকেট ভারী করব না: অর্থ উপদেষ্টা

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি নগরীর গুলশানের লেকশোর হোটেলে দেশের শীর্ষস্থানীয় গবেষণা সংস্থাগুলোর সঙ্গে সম্ভাব্য নীতিগত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছে। সংস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ নীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট ও দক্ষিণ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং।

২০২৩ সালের মার্চ থেকে বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে রয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিদ্যমান সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি এখনও দ্রব্য মূল্য কমাতে পারেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংক তখন থেকে নীতি সুদের হার কয়েকবার বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যে হারে ঋণ নেয় তা হলো নীতি সুদের হার। কিন্তু বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)’র তথ্য মতে সদ্য সমাপ্ত বছরের ডিসেম্বরে মুদ্রাস্ফীতি আগের মাসের ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ থেকে কিছুটা কমে ১০.৮৯ শতাংশে নেমেছে।

ঢাকা/এসএইচ