০৮:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদারে আগ্রহী বাংলাদেশ ও সৌদি আরব

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:২৫:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৪১২০ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশ ও সৌদি আরব বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যেতে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলের সভাপতি শেখ ড. আবদুল্লাহ বিন মুহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল শেখ আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাতে এলে উভয় পক্ষ এ আগ্রহ প্রকাশ করে।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মুন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যকার ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক বন্ধনের মূলে রয়েছে সমৃদ্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী ঐতিহাসিক বন্ধন।

বাংলাদেশি মুসলমানদের জন্য ইসলামের জন্ম সৌদি আরব এবং দুটি পবিত্র স্থান মক্কা ও মদিনার আমাদের হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। প্রতি বছর হাজার হাজার বাংলাদেশি পবিত্র হজ ও ওমরাহ পালন করেন।

প্রধানমন্ত্রী দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ এবং প্রধানমন্ত্রী ও ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের দূরদর্শী নেতৃত্বে বৈশ্বিক ইস্যুতে সৌদি আরবের সাম্প্রতিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড, সংস্কার এবং উদীয়মান ভূমিকার জন্য সন্তোষ প্রকাশ করেন।

শেখ ড. আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল শেখ প্রধানমন্ত্রী পদে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানান।

তিনি বলেন, সৌদি আরব সবসময় বাংলাদেশের সঙ্গে ছিল এবং ঢাকার সঙ্গে তাদের ঐতিহাসিক দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক রয়েছে।

আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে ৭ অনাবাসিক হাইকমিশনার ও দূতের পরিচয়পত্র পেশ

তিনি শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের নজিরবিহীন উন্নয়নের জন্য ভূয়সী প্রশংসা করেন।

মুন সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলের সভাপতির উদ্ধৃত দিয়ে বলেন, তিনি বলেছেন ‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব দৃষ্টান্তমূলক ও অনুকরণীয়।’

তিনি প্রধানমন্ত্রীকে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান আল সৌদের শুভেচ্ছাও জানান।

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, অ্যাম্বাসেডর এ্যাট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং মুখ্য সচিব মো.তোফাজ্জল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x
English Version

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদারে আগ্রহী বাংলাদেশ ও সৌদি আরব

আপডেট: ০৪:২৫:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৪

বাংলাদেশ ও সৌদি আরব বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যেতে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলের সভাপতি শেখ ড. আবদুল্লাহ বিন মুহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল শেখ আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাতে এলে উভয় পক্ষ এ আগ্রহ প্রকাশ করে।

বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন সাংবাদিকদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

মুন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যকার ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক বন্ধনের মূলে রয়েছে সমৃদ্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী ঐতিহাসিক বন্ধন।

বাংলাদেশি মুসলমানদের জন্য ইসলামের জন্ম সৌদি আরব এবং দুটি পবিত্র স্থান মক্কা ও মদিনার আমাদের হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান রয়েছে। প্রতি বছর হাজার হাজার বাংলাদেশি পবিত্র হজ ও ওমরাহ পালন করেন।

প্রধানমন্ত্রী দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ এবং প্রধানমন্ত্রী ও ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের দূরদর্শী নেতৃত্বে বৈশ্বিক ইস্যুতে সৌদি আরবের সাম্প্রতিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড, সংস্কার এবং উদীয়মান ভূমিকার জন্য সন্তোষ প্রকাশ করেন।

শেখ ড. আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল শেখ প্রধানমন্ত্রী পদে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানান।

তিনি বলেন, সৌদি আরব সবসময় বাংলাদেশের সঙ্গে ছিল এবং ঢাকার সঙ্গে তাদের ঐতিহাসিক দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক রয়েছে।

আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে ৭ অনাবাসিক হাইকমিশনার ও দূতের পরিচয়পত্র পেশ

তিনি শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের নজিরবিহীন উন্নয়নের জন্য ভূয়সী প্রশংসা করেন।

মুন সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলের সভাপতির উদ্ধৃত দিয়ে বলেন, তিনি বলেছেন ‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব দৃষ্টান্তমূলক ও অনুকরণীয়।’

তিনি প্রধানমন্ত্রীকে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান আল সৌদের শুভেচ্ছাও জানান।

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, অ্যাম্বাসেডর এ্যাট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং মুখ্য সচিব মো.তোফাজ্জল হোসেন মিয়া উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএম