বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদনটি দায়ের করা হয়। এতে স্থগিত চাওয়া হয়েছে জায়েদের পক্ষে দেওয়া রায়।

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সম্পাদকের পদ নিয়ে দুই মাস ধরে টানাপোড়েন ছিল নিপুণ ও জায়েদের। অবশেষে বুধবার (২ মার্চ) রায় আসে জায়েদের পক্ষে। অভিনেতাকে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সম্পাদক হিসেবে রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নিপুণকে সাধারণ সম্পাদক করার আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করা হয়।

এদিন জিতে জায়েদ খান বলেন, আইনি লড়াইয়ে না এসে ফুলের মালা দিয়ে তাকে বরণ করে নেওয়া উচিত ছিল নিপুণের। ভবিষ্যতে নায়ক হিসেবে তার বিপরীতে কাজ করার কথাও জানান জায়েদ খান। তবে হতাশ নিপুণ বলেন ন্যায়বিচার পাননি, চালিয়ে যাবেন লড়াই।

গত ২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এতে জয়ী হন জায়েদ খান। অনিয়মের অভিযোগে বাতিল হয় তার প্রার্থিতা। আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্তে সম্পাদকের শপথ নেন নিপুণ। এরপর শুরু হয় এই আইনি লড়াই।