০৮:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

প্রযুক্তি বন্ধ নয় নিয়ন্ত্রণে হতে পারে সমাধান

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৭:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুন ২০২১
  • / ১০৪১৭ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল ডেস্ক: সাম্প্রতিক সময়ে টিকটক, লাইকি, ভিগো, ফ্রি ফায়ার ও পাবজি গেম বন্ধ করার দাবি উঠেছে। বিশেষ করে টিকটক হৃদয়ের নারী পাচার কেলেঙ্কারি ও ১০০ কোটি টাকা অর্থ পাচারের সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বিষয়টি জনমনে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমের অপব্যবহার নিয়ে ব্যাপক আশঙ্কার মধ্যে রয়েছে। তাই প্রযুক্তি বন্ধ না করে নিয়ন্ত্রণই হতে পারে একমাত্র সমাধান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ।

তিনি আরও বলেন, এ মাধ্যমগুলো ছাড়াও বর্তমানে ইমোতে যৌন ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে, অন্যদিকে অপেরা মিনি, ভিপিএন জনপ্রিয় ফেসবুকেও যৌন অশ্লীলতা ও মাদকের হাট রয়েছে। তাহলে প্রশ্ন উঠতেই পারে, সব মাধ্যম কি বন্ধ করে দেওয়া হবে। বর্তমান প্রযুক্তির ব্যবহার একক মৌলিক অধিকারে পরিণত হয়েছে। অতএব বন্ধ না করে আমাদের চলচ্চিত্রেরও মুক্তির পূর্বে সেন্সর বোর্ডের অনুমতি নিতে হয়। অথচ সেন্সর বোর্ডের বর্তমানে কোনো কাজ নেই, কিন্তু ওটিটি প্লাটফর্মগুলোতে চলছে রগরগে অশ্লীল চলচ্চিত্র। তাই সেন্সর বোর্ডকে প্রযুক্তিবান্ধব করে বিটিআরসির সঙ্গে সব যোগাযোগ মাধ্যমকে সেন্সরের আওতায় আনা গেলে বা নিয়ন্ত্রণ করা গেলে অনেকাংশেই অপব্যবহার বন্ধ করা যাবে। তাছাড়া সরকার ও অপারেটরদের জন্য সচেতনতা তৈরিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন আবশ্যক বলে আমরা মনে করি।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন:

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

প্রযুক্তি বন্ধ নয় নিয়ন্ত্রণে হতে পারে সমাধান

আপডেট: ০৭:৫৮:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুন ২০২১

বিজনেস জার্নাল ডেস্ক: সাম্প্রতিক সময়ে টিকটক, লাইকি, ভিগো, ফ্রি ফায়ার ও পাবজি গেম বন্ধ করার দাবি উঠেছে। বিশেষ করে টিকটক হৃদয়ের নারী পাচার কেলেঙ্কারি ও ১০০ কোটি টাকা অর্থ পাচারের সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বিষয়টি জনমনে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমের অপব্যবহার নিয়ে ব্যাপক আশঙ্কার মধ্যে রয়েছে। তাই প্রযুক্তি বন্ধ না করে নিয়ন্ত্রণই হতে পারে একমাত্র সমাধান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ।

তিনি আরও বলেন, এ মাধ্যমগুলো ছাড়াও বর্তমানে ইমোতে যৌন ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে, অন্যদিকে অপেরা মিনি, ভিপিএন জনপ্রিয় ফেসবুকেও যৌন অশ্লীলতা ও মাদকের হাট রয়েছে। তাহলে প্রশ্ন উঠতেই পারে, সব মাধ্যম কি বন্ধ করে দেওয়া হবে। বর্তমান প্রযুক্তির ব্যবহার একক মৌলিক অধিকারে পরিণত হয়েছে। অতএব বন্ধ না করে আমাদের চলচ্চিত্রেরও মুক্তির পূর্বে সেন্সর বোর্ডের অনুমতি নিতে হয়। অথচ সেন্সর বোর্ডের বর্তমানে কোনো কাজ নেই, কিন্তু ওটিটি প্লাটফর্মগুলোতে চলছে রগরগে অশ্লীল চলচ্চিত্র। তাই সেন্সর বোর্ডকে প্রযুক্তিবান্ধব করে বিটিআরসির সঙ্গে সব যোগাযোগ মাধ্যমকে সেন্সরের আওতায় আনা গেলে বা নিয়ন্ত্রণ করা গেলে অনেকাংশেই অপব্যবহার বন্ধ করা যাবে। তাছাড়া সরকার ও অপারেটরদের জন্য সচেতনতা তৈরিতে ব্যাপক ভূমিকা পালন আবশ্যক বলে আমরা মনে করি।

ঢাকা/এনইউ

আরও পড়ুন: