বলিউডে স্বজনপ্রীতি ভবিষ্যতেও থাকবে: দীপিকা

- আপডেট: ০৫:২৩:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩
- / ১০৪১৪ বার দেখা হয়েছে
বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের ‘বেশরম রং’-এ মুগ্ধ হয়েছিলেন সবাই। বর্তমানে ইন্ডাস্ট্রির মোস্ট ওয়ান্টেড নায়িকা তিনি। ইন্ডাস্ট্রিতে দাপটের সঙ্গে কাজ করলেও তার পরিবার কিন্তু এই অভিনয় জগতের নয়। বাবা একজন ব্যাডমিন্টন প্লেয়ার। কিন্তু সেই ক্রীড়াঙ্গন রেখে ক্যারিয়ার গড়লেন পর্দায়। ইতোমধ্যে ১৫ বছরের দীর্ঘ একটা সফর শেষ করেছেন দীপিকা।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউব
অভিনয় যত ভালোই করুক না কেন, ব্যক্তিজীবন নিয়ে একাধিকবার আলোচনা-সমালোচনায় এসেছেন দীপিকা। সব বাধা-বিপত্তি পাশ কাটিয়ে এগিয়ে চলেছেন নিজের মতো করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর, ‘ওম শান্তি ওম’-এর শান্তিপ্রিয়া থেকে ‘জওয়ান’-এর ঐশ্বর্য―এ সব কিছুতেই দুর্দান্ত তিনি। ক্যারিয়ারে হিট সিনেমার সংখ্যাও কম নয়।
তবে এই বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে স্বজনপ্রীতি নিয়ে বিভিন্ন সময় অভিযোগ উঠেছে। অনেক বড় বড় তারকাও কথা বলেছেন বিষয়টি নিয়ে। যা আরও একবার উঠে এলো দীপিকার উপলব্ধিতে।
এ নায়িকার ভাষ্যমতে, ১৫-২০ বছর আগে তুমি যখন একজন আউটসাইডার ছিলে, তখন তোমার কাছে কোনো অপশন ছিল না। তোমার মা-বাবা যদি সেই জগতের মানুষ না হন, তাহলে সেখানে জায়গা পাওয়া সবার জন্যই কঠিন। আর এটা শুধু ফিল্মে নয়, সব ইন্ডাস্ট্রিতেই। তবে এই নেপোটিজম (স্বজনপ্রীতি) নিয়ে চর্চাটা সম্প্রতি শুরু হয়েছে। যা আগেও ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। এটাই বাস্তবতা।
আরো পড়ুন: অ্যাটলির সিনেমায় প্রথমবার একসঙ্গে শাহরুখ-বিজয়
এদিকে নিজ যোগ্যতায় এতটুকু আসতে পেরে গর্বিত দীপিকা। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, অনেক কিছু সামলাতে হয়েছে আমাকে। পেশাগত জীবনের বাইরে ব্যক্তিজীবনেও কিছু বিষয় সামলিয়েছি। তখন যৌবনের দৌড়গোড়ায়। নতুন শহর, নতুন পরিবেশ, যেখানে কোনো বন্ধু নেই। কী খাব, সেটাও ভাবতে হতো। নিজের ব্যাগপত্র নিজেকেই বইতে হতো। তবে এমন পরিস্থিতিকে কখনো কঠিন মনে হয়নি।
দীপিকা বলেন, অনেক সময় বাড়ি ফেরার সময় ক্লান্তিতে ট্যাক্সিতে ঘুমিয়ে যেতাম। আমার সুরক্ষা নিয়ে অন্য শহরে বসে চিন্তা করতেন মা। কিন্তু আজ যখন ফিরে তাকাই, তখন মনে হয় তুমি পেরেছো। তুমি এটা করেছো নিজের চেষ্টায়।
ঢাকা/কেএ