০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বাল্কহেড চলাচল বন্ধ থাকবে ১১ দিন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:৩১:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১০৪১০ বার দেখা হয়েছে

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে নৌপথে লঞ্চ ও ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রাখা ও দুর্ঘটনা এড়াতে ১১ দিন নদীতে বাল্কহেড চলাচল বন্ধ থাকবে। নৌপুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি শফিকুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন এ তথ্য।

রোববার (৯ এপ্রিল) গুলশান নৌপুলিশ হেডকোয়াটার্সের কনফারেন্স রুমে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নৌপথে আইন শৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি জানান, ‘১৭ এপ্রিল থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ দিন বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল সম্পূর্ণরুপে বন্ধ থাকবে। এছাড়া সূর্যাস্তের পর বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ থাকবে। লঞ্চ চলাচলের সময় মাছ ধরার জাল যাতে ছড়ানো না থাকে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এধরনের কোনো কাজ করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নিতে হবে।’

শফিকুল ইসলাম আরও জানান, খেয়া নৌকা দিয়ে পারাপার সাবধানতার সঙ্গে করতে হবে। এ সময়ে লঞ্চ চলাচল ও মালামাল আনা নেওয়া বেড়ে যায়৷। যাতে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে সে ব্যবস্থা নিতে হবে।

শেষ সময়ে গার্মেন্টসগুলোতে ছুটি হয়। সেকারণে লঞ্চে চাপ বাড়বে। চাদপুর, বরিশালসহ ওসব এলাকায় যাত্রীর চাপ পড়ে। তাই এসময়ে লঞ্চে বড় ধরনের দূর্ঘটনা এড়াতে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা থেকে বিরত রাখতে হবে।

আরও পড়ুন: ৪০ জেলায় সপ্তাহজুড়ে থাকবে তাপপ্রবাহ

আইন কঠোর ভাবে পালন করার চেষ্টার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আইন প্রয়োগ না করলে সঠিকভাবে কিছু হয় না।

এসময় লঞ্চ মালিকদের থেকে জানানো হয় ‘আমরা মটর সাইকেল বহন করবোনা। এজন্য লঞ্চঘাটে মটরসাইকেল যাতে না প্রবেশ করতে পারে সে ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়।

এছাড়া, সদরঘাটে বিআইডব্লিওটিএর পার্কিং লটে যাতে স্থানীয় ফলের গাড়ি, ভ্যান ও নানা ধরনের বাহন দিয়ে ভর্তি থাকে। এর ফলে কোনো প্রাইভেট গাড়ি যাত্রী নিয়ে আসতে পারেনা। যাতে এই পার্কিং গাড়ির জন্য ব্যবহার করা যায় সে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

বাল্কহেড চলাচল বন্ধ থাকবে ১১ দিন

আপডেট: ০১:৩১:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে নৌপথে লঞ্চ ও ফেরি চলাচল স্বাভাবিক রাখা ও দুর্ঘটনা এড়াতে ১১ দিন নদীতে বাল্কহেড চলাচল বন্ধ থাকবে। নৌপুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি শফিকুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন এ তথ্য।

রোববার (৯ এপ্রিল) গুলশান নৌপুলিশ হেডকোয়াটার্সের কনফারেন্স রুমে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নৌপথে আইন শৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি জানান, ‘১৭ এপ্রিল থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত ১০ দিন বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল সম্পূর্ণরুপে বন্ধ থাকবে। এছাড়া সূর্যাস্তের পর বালুবাহী বাল্কহেড চলাচল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ থাকবে। লঞ্চ চলাচলের সময় মাছ ধরার জাল যাতে ছড়ানো না থাকে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এধরনের কোনো কাজ করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নিতে হবে।’

শফিকুল ইসলাম আরও জানান, খেয়া নৌকা দিয়ে পারাপার সাবধানতার সঙ্গে করতে হবে। এ সময়ে লঞ্চ চলাচল ও মালামাল আনা নেওয়া বেড়ে যায়৷। যাতে কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে সে ব্যবস্থা নিতে হবে।

শেষ সময়ে গার্মেন্টসগুলোতে ছুটি হয়। সেকারণে লঞ্চে চাপ বাড়বে। চাদপুর, বরিশালসহ ওসব এলাকায় যাত্রীর চাপ পড়ে। তাই এসময়ে লঞ্চে বড় ধরনের দূর্ঘটনা এড়াতে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করা থেকে বিরত রাখতে হবে।

আরও পড়ুন: ৪০ জেলায় সপ্তাহজুড়ে থাকবে তাপপ্রবাহ

আইন কঠোর ভাবে পালন করার চেষ্টার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আইন প্রয়োগ না করলে সঠিকভাবে কিছু হয় না।

এসময় লঞ্চ মালিকদের থেকে জানানো হয় ‘আমরা মটর সাইকেল বহন করবোনা। এজন্য লঞ্চঘাটে মটরসাইকেল যাতে না প্রবেশ করতে পারে সে ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়।

এছাড়া, সদরঘাটে বিআইডব্লিওটিএর পার্কিং লটে যাতে স্থানীয় ফলের গাড়ি, ভ্যান ও নানা ধরনের বাহন দিয়ে ভর্তি থাকে। এর ফলে কোনো প্রাইভেট গাড়ি যাত্রী নিয়ে আসতে পারেনা। যাতে এই পার্কিং গাড়ির জন্য ব্যবহার করা যায় সে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।

ঢাকা/এসএম