০৭:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

বিলুপ্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশ থেকে মুক্তির সূচনা হয় ৭ নভেম্বর: সালাহউদ্দিন আহমেদ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫
  • / ১০১৮১ বার দেখা হয়েছে

দেশে বিলুপ্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশ থেকে ৭ নভেম্বরই মুক্তির সূচনা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শনিবার (৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আয়োজনে রাজধানীর কাকরাইলে এক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।

সালাহউদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো গণতন্ত্রের পুনর্বাসন চায় না। তারা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্র রক্ষার জন্য কোনো কাজ করেনি। দেশে বিলুপ্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশ থেকে মুক্তির সূচনা হয়েছিল এই ৭ নভেম্বরই।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি সবসময় মিথ্যার রাজনীতি। জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে আমরা এতদিন প্রশ্ন তুলিনি। নির্বাচন কমিশনকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে। ভারতে বসে আওয়ামী লীগের ১৩ নভেম্বরের লকডাউন কর্মসূচি দেয়া পাগলের প্রলাপ, শক্তি থাকলে তাদের ভারতে পালাতে হতো না।

তিনি আরও বলেন, ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ করে আমেরিকায় গিয়ে অবস্থান নিয়েছেন সহ-সভাপতি। গণভোটের মধ্যদিয়ে সংবিধান পরিবর্তন হয়ে যাবে না, তবে মানুষের চাওয়া রক্ষায় সায় দিয়েছে বিএনপি। ঘি দিয়ে তৈলাক্ত বক্তব্য সমীচীন নয় রাজনৈতিক দলের নেতাদের।

বিএনপির এই নেতা বলেন, আপনারা খেতে না পারলে, বারা ভাতে ছাই দিবেন তা মেনে নেবে না জনগণ। জামায়াতের আনুকূল্যে রায় দিয়েছে কমিশন, অথচ রেফারি হয়ে হাতে গোল দেয়ার চেষ্টা করছে তারা। সরকারের সীমারেখা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন পর্যন্ত। তাদের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় প্রস্তুত বিএনপি, তবে কোনো রাজনৈতিক দলকে রেফারির দায়িত্ব দে য়া যাবে না।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

বিলুপ্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশ থেকে মুক্তির সূচনা হয় ৭ নভেম্বর: সালাহউদ্দিন আহমেদ

আপডেট: ০৬:১৮:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫

দেশে বিলুপ্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশ থেকে ৭ নভেম্বরই মুক্তির সূচনা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শনিবার (৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আয়োজনে রাজধানীর কাকরাইলে এক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।

সালাহউদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো গণতন্ত্রের পুনর্বাসন চায় না। তারা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্র রক্ষার জন্য কোনো কাজ করেনি। দেশে বিলুপ্ত গণতান্ত্রিক পরিবেশ থেকে মুক্তির সূচনা হয়েছিল এই ৭ নভেম্বরই।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি সবসময় মিথ্যার রাজনীতি। জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে আমরা এতদিন প্রশ্ন তুলিনি। নির্বাচন কমিশনকে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে। ভারতে বসে আওয়ামী লীগের ১৩ নভেম্বরের লকডাউন কর্মসূচি দেয়া পাগলের প্রলাপ, শক্তি থাকলে তাদের ভারতে পালাতে হতো না।

তিনি আরও বলেন, ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ করে আমেরিকায় গিয়ে অবস্থান নিয়েছেন সহ-সভাপতি। গণভোটের মধ্যদিয়ে সংবিধান পরিবর্তন হয়ে যাবে না, তবে মানুষের চাওয়া রক্ষায় সায় দিয়েছে বিএনপি। ঘি দিয়ে তৈলাক্ত বক্তব্য সমীচীন নয় রাজনৈতিক দলের নেতাদের।

বিএনপির এই নেতা বলেন, আপনারা খেতে না পারলে, বারা ভাতে ছাই দিবেন তা মেনে নেবে না জনগণ। জামায়াতের আনুকূল্যে রায় দিয়েছে কমিশন, অথচ রেফারি হয়ে হাতে গোল দেয়ার চেষ্টা করছে তারা। সরকারের সীমারেখা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন পর্যন্ত। তাদের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় প্রস্তুত বিএনপি, তবে কোনো রাজনৈতিক দলকে রেফারির দায়িত্ব দে য়া যাবে না।

ঢাকা/এসএইচ