বিশ্বকে বদলে দেবে চ্যাটজিপিটি: বিল গেটস

- আপডেট: ০৩:১২:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
- / ১০৪৫৩ বার দেখা হয়েছে
প্রশ্ন করার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মতো উত্তর দিতে পারে চ্যাটজিপিটি। যা গুগলও করতে পারে না। এটি হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন কন্টেট ক্রিয়েটর। যার পুরো নাম- ‘জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমার’। ২০২২ সালের নভেম্বরে বিশ্বের প্রথম সারির মার্কিন গবেষণা ল্যাবরেটরি ওপেন এআই এই চ্যাটবট বাজারে আনে।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউব
এবার চ্যাটজিপিটি সম্পর্কে মুখ খুললেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। তিনি বলেছেন, বিশ্বকে বদলে দেবে চ্যাটজিপিটি। জার্মান সংবাদমাধ্যম হ্যান্ডেলসব্লাটকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। খবর রয়টার্সের।
কনটেন্ট রাইটিং এবং প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে প্রোডাক্ট ডিজাইন, ডেটা এ্যানালাইসিসসহ প্রায় প্রতিটি ডিজিটাল ক্ষেত্রেই প্রভাব ফেলেছে চ্যাটজিপিটি।
এই চ্যাটবট যেকোনো বিষয়ে লিখতে, উত্তর দিতে, কথোপকথন চালাতে, জটিল বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দিতে, সাবলীল অনুবাদ করতে পারে। যেকোনো ভুল ধরিয়ে দিতে পারে এটি।
এর সম্পর্কে বিল গেটস আরও বলেন, আগের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাগুলো সব বিষয়ে লিখতে ও পড়তে পারতো। কিন্তু বিষয়বস্তু বুঝতো না। কিন্তু চ্যাটজিপিটির মতো নতুন প্রোগ্রামগুলো চালানো বা চিঠি লিখতে সাহায্য করবে। এতে অনেক অফিসের কাজ আরও সুনিপুণ হবে। শ্রম ও সময় বাঁচবে। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর মাধ্যমে মানুষের চাকরীর বাজার সঙ্কুচিত হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বায়ু আজ ‘বিপজ্জনক’
ইতিমধ্যেই চ্যাটজিপিটির প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নির্ভর চ্যাটবট ‘বার্ড’ আনার ঘোষণা দিয়েছে গুগল। এদিকে চ্যাটজিপিটি সমৃদ্ধ হয়ে আসছে বিংয়ের নতুন সংস্করণ।
ইউএস ফার্ম ওপেনএআই দ্বারা তৈরি এবং মাইক্রোসফ্ট কর্পোরেশন দ্বারা সমর্থিত চ্যাটজিপিটি ইতিহাসে দ্রুততম বর্ধনশীল গ্রাহক অ্যাপ হিসেবে রেট করা হয়েছে।
ঢাকা/এসএম