০৫:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

বেলারুশের নির্বাসিত নেতার ১৫ বছরের জেল

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:০৪:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মার্চ ২০২৩
  • / ১০৪৬৪ বার দেখা হয়েছে

রাষ্ট্রদ্রোহ এবং অবৈধ উপায়ে ক্ষমতা দখলের অভিযোগে বেলারুশের নির্বাসিত নেতা স্টেভলানা টিকানোভস্কায়াকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির সরকার। সোমবার (৬ মার্চ) তার অনুপস্থিতিতেই এ রায় ঘোষণা করেন আদালত।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

২০২০ সালে আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় বেলারুশের প্রধান বিরোধীদলীয় নেতা স্টেভলানা টিকানোভস্কায়াকে। সে বছরের ৯ আগস্ট অনুষ্ঠিত এক নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ ওঠার পর তার পদত্যাগের দাবিতে দেশজুড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। এরপরই ধর পাকড় চলে বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীদের টার্গেট করে। এমন পরিস্থিতিতে দুই যুগের বেশি শাসনকালে সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে পড়তে হয় প্রেসিডেন্টকে । ১৯৯৪ সাল থেকে ক্ষমতায় তিনি।

ওই বছর দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান স্টেভলানা টিকানোভস্কায়া। দেশটির সরকার তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ এবং ক্ষমতা দখলের অভিযোগে বিচারকাজ শুরু করে।

আরও পড়ুন: বাখমুত ছাড়বে না ইউক্রেন, আরও সেনা পাঠানোর নির্দেশ জেলেনস্কির

আদালতের রায়ে বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন স্টেভলানা। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নিজের সাজা নিয়ে ভাবছি না। হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষের কথা ভাবছি। যারা এখনও কারাগারে বন্দি এবং দণ্ডিত। তাদের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত আমি থামবো না।’

বেলারুশের মানবাধিকার গোষ্ঠী ভিয়াসনার মতে, বর্তমানে প্রায় দেড় হাজার রাজনৈতিক বন্দি রয়েছে। সূত্র: বিবিসি

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

বেলারুশের নির্বাসিত নেতার ১৫ বছরের জেল

আপডেট: ১২:০৪:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মার্চ ২০২৩

রাষ্ট্রদ্রোহ এবং অবৈধ উপায়ে ক্ষমতা দখলের অভিযোগে বেলারুশের নির্বাসিত নেতা স্টেভলানা টিকানোভস্কায়াকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির সরকার। সোমবার (৬ মার্চ) তার অনুপস্থিতিতেই এ রায় ঘোষণা করেন আদালত।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

২০২০ সালে আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় বেলারুশের প্রধান বিরোধীদলীয় নেতা স্টেভলানা টিকানোভস্কায়াকে। সে বছরের ৯ আগস্ট অনুষ্ঠিত এক নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ ওঠার পর তার পদত্যাগের দাবিতে দেশজুড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। এরপরই ধর পাকড় চলে বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীদের টার্গেট করে। এমন পরিস্থিতিতে দুই যুগের বেশি শাসনকালে সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে পড়তে হয় প্রেসিডেন্টকে । ১৯৯৪ সাল থেকে ক্ষমতায় তিনি।

ওই বছর দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান স্টেভলানা টিকানোভস্কায়া। দেশটির সরকার তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ এবং ক্ষমতা দখলের অভিযোগে বিচারকাজ শুরু করে।

আরও পড়ুন: বাখমুত ছাড়বে না ইউক্রেন, আরও সেনা পাঠানোর নির্দেশ জেলেনস্কির

আদালতের রায়ে বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন স্টেভলানা। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নিজের সাজা নিয়ে ভাবছি না। হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষের কথা ভাবছি। যারা এখনও কারাগারে বন্দি এবং দণ্ডিত। তাদের মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত আমি থামবো না।’

বেলারুশের মানবাধিকার গোষ্ঠী ভিয়াসনার মতে, বর্তমানে প্রায় দেড় হাজার রাজনৈতিক বন্দি রয়েছে। সূত্র: বিবিসি

ঢাকা/এসএম