০৪:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪

মানবতাবিরোধী অপরাধে ত্রিশালের পাঁচ জনের যাবজ্জীবন

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:২৯:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৪২১৪ বার দেখা হয়েছে

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ময়মনসিংহের ত্রিশালের পাঁচ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ রায় দেন।

এ মামলায় আসামিদের বিপক্ষে শুনানিতে ছিলেন প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সিমন, রেজিয়া সুলতানা চমন ও তাপস কান্তি বল। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আব্দুস সোবহান তরফদার, মিজানুল ইসলাম ও গাজী এম এইচ তামিম। গত ২৪ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালে উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হয়েছিল।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এ মামলার আট আসামির ছয়জন গ্রেপ্তার হন। তাঁদের মধ্যে কারাগারে মারা যান তিনজন- জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এমএ হান্নান, তাঁর ছেলে রফিক সাজ্জাদ ও মিজানুর রহমান মিন্টু। বর্তমানে কারাগারে আছেন হরমুজ আলী, আব্দুস সাত্তার ও খন্দকার গোলাম রব্বানী। খন্দকার গোলাম ছাব্বির আহমাদ ও ফখরুজ্জামান পলাতক।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের সাত ধরনের ছয়টি অভিযোগ রয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন: এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ৩০ এপ্রিল

২০১৫ সালের ১৯ মে ময়মনসিংহের ত্রিশালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমানের স্ত্রী রহিমা খাতুন এ মামলা করেন। ময়মনসিংহ-১ আমলি আদালতের বিচারক পরে মামলাটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়ে দেন।

এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মতিউর রহমান ২০১৫ সালের ২৮ জুলাই থেকে ২০১৭ সালের ১১ জুলাই পর্যন্ত তদন্ত করেন। ২০১৬ সালের ১১ জুলাই তদন্ত সংস্থা আটজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন দাখিল করে।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x

মানবতাবিরোধী অপরাধে ত্রিশালের পাঁচ জনের যাবজ্জীবন

আপডেট: ০৫:২৯:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ময়মনসিংহের ত্রিশালের পাঁচ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ রায় দেন।

এ মামলায় আসামিদের বিপক্ষে শুনানিতে ছিলেন প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সিমন, রেজিয়া সুলতানা চমন ও তাপস কান্তি বল। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আব্দুস সোবহান তরফদার, মিজানুল ইসলাম ও গাজী এম এইচ তামিম। গত ২৪ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালে উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হয়েছিল।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এ মামলার আট আসামির ছয়জন গ্রেপ্তার হন। তাঁদের মধ্যে কারাগারে মারা যান তিনজন- জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি এমএ হান্নান, তাঁর ছেলে রফিক সাজ্জাদ ও মিজানুর রহমান মিন্টু। বর্তমানে কারাগারে আছেন হরমুজ আলী, আব্দুস সাত্তার ও খন্দকার গোলাম রব্বানী। খন্দকার গোলাম ছাব্বির আহমাদ ও ফখরুজ্জামান পলাতক।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের সাত ধরনের ছয়টি অভিযোগ রয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন: এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু ৩০ এপ্রিল

২০১৫ সালের ১৯ মে ময়মনসিংহের ত্রিশালের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমানের স্ত্রী রহিমা খাতুন এ মামলা করেন। ময়মনসিংহ-১ আমলি আদালতের বিচারক পরে মামলাটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়ে দেন।

এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মতিউর রহমান ২০১৫ সালের ২৮ জুলাই থেকে ২০১৭ সালের ১১ জুলাই পর্যন্ত তদন্ত করেন। ২০১৬ সালের ১১ জুলাই তদন্ত সংস্থা আটজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন দাখিল করে।

ঢাকা/এসএ