১২:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মোটরযানের সংখ্যা ৫৭ লাখ, ড্রাইভিং লাইসেন্স ৫৯ লাখ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:৫২:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ১০৩৮৬ বার দেখা হয়েছে

দেশে মোটরযানের চেয়ে প্রায় দুই লাখ বেশি ড্রাইভিং লাইসেন্সের সংখ্যা। সরকারি হিসাব অনুযায়ী বর্তমানে নিবন্ধিত মোটরযানের সংখ্যা ৫৭ লাখ ৫২ হাজার ১৯৭টি এবং ইস্যুকৃত ড্রাইভিং লাইসেন্সের সংখ্যা ৫৯ লাখ ৪৬ হাজার ৫২৩টি।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদের চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এম আব্দুল লতিফের অপর এক প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, ন্যাশনালাইজ ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন (এনডিসি) অনুযায়ী, পরিবহন খাত হতে ২০৩০ সালের মধ্যে ৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন টন কার্বনডাই অক্সাইড নিঃসরণ শর্তহীনভাবে হ্রাস করার অঙ্গীকার করেছে। এ লক্ষ্যে ওই সময়ের মধ্যে সড়ক পরিবহন খাতে ব্যবহৃত যানবাহনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ মোটরযান ইলেকট্রিক ক্যাটাগরিতে রূপান্তর করা প্রয়োজন।

আরও পড়ুন: ছোটোখাটো অপরাধে রিক্রুটিং এজেন্সির জরিমানা সর্বোচ্চ দুই লাখ

বৈদ্যুতিক যান প্রচলন ও পরিচালনার সঙ্গে বিদ্যুৎ খাত সরাসরি জড়িত উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও বৈদ্যুতিক যানের ব্যবহার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ডিজেল চালিত বাস দিয়ে বিআরটি অপারেশন শুরু হলেও কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে সর্বাধিক বিদ্যুত চালিত বাসের সংগ্রহের মাধ্যমে বিআরটি পরিচালনা করা হবে।

জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ীর প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের জানান, জনপথ অধিদপ্তরের মোট সড়কের সংখ্যা ৯৯২টি। এর মোট দৈর্ঘ্য ২২ হাজার ৪৭৬ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

মোটরযানের সংখ্যা ৫৭ লাখ, ড্রাইভিং লাইসেন্স ৫৯ লাখ

আপডেট: ০৬:৫২:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

দেশে মোটরযানের চেয়ে প্রায় দুই লাখ বেশি ড্রাইভিং লাইসেন্সের সংখ্যা। সরকারি হিসাব অনুযায়ী বর্তমানে নিবন্ধিত মোটরযানের সংখ্যা ৫৭ লাখ ৫২ হাজার ১৯৭টি এবং ইস্যুকৃত ড্রাইভিং লাইসেন্সের সংখ্যা ৫৯ লাখ ৪৬ হাজার ৫২৩টি।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদের চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আব্দুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

এম আব্দুল লতিফের অপর এক প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, ন্যাশনালাইজ ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন (এনডিসি) অনুযায়ী, পরিবহন খাত হতে ২০৩০ সালের মধ্যে ৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন টন কার্বনডাই অক্সাইড নিঃসরণ শর্তহীনভাবে হ্রাস করার অঙ্গীকার করেছে। এ লক্ষ্যে ওই সময়ের মধ্যে সড়ক পরিবহন খাতে ব্যবহৃত যানবাহনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ মোটরযান ইলেকট্রিক ক্যাটাগরিতে রূপান্তর করা প্রয়োজন।

আরও পড়ুন: ছোটোখাটো অপরাধে রিক্রুটিং এজেন্সির জরিমানা সর্বোচ্চ দুই লাখ

বৈদ্যুতিক যান প্রচলন ও পরিচালনার সঙ্গে বিদ্যুৎ খাত সরাসরি জড়িত উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেও বৈদ্যুতিক যানের ব্যবহার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ডিজেল চালিত বাস দিয়ে বিআরটি অপারেশন শুরু হলেও কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে সর্বাধিক বিদ্যুত চালিত বাসের সংগ্রহের মাধ্যমে বিআরটি পরিচালনা করা হবে।

জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ীর প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের জানান, জনপথ অধিদপ্তরের মোট সড়কের সংখ্যা ৯৯২টি। এর মোট দৈর্ঘ্য ২২ হাজার ৪৭৬ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার।

ঢাকা/এসএম