১০:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রে শুল্ক কমায় প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়বে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:৫৮:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫
  • / ১০৩১৫ বার দেখা হয়েছে

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক হার ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্তকে বাংলাদেশের জন্য “প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাজনক” বলে অভিহিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় উপদেষ্টা বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এতেও আমরা প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে থাকব। ফলে মার্কিন বাজারে আমাদের রপ্তানিতে কোনো বড় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। তবে আমরা আশা করেছিলাম এটি ২০ শতাংশের নিচে নামবে।”

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এই প্রতিক্রিয়া তুলে ধরেছেন।

এর আগে, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতি তদারককারী সংস্থা ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (USTR) এর কয়েক দফা আলোচনার পর এই শুল্ক হার হ্রাসের সিদ্ধান্তে পৌঁছে দুই দেশ। আজ হোয়াইট হাউস এক আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় জানায়, বাংলাদেশের রপ্তানি অংশীদারিত্ব, শ্রমমান, এবং টেকসই বাণিজ্যনীতি অনুসরণে অগ্রগতি বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: মার্কিন পাল্টা শুল্ক কমে ২০ শতাংশ হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ বিজিএমইএ সভাপতির

শুল্ক কমার ফলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকসহ বিভিন্ন রপ্তানি খাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। অনেকের মতে, এ সিদ্ধান্ত চীনসহ প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশকে সাময়িকভাবে বাড়তি সুবিধা দেবে।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

যুক্তরাষ্ট্রে শুল্ক কমায় প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়বে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

আপডেট: ০৪:৫৮:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অগাস্ট ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক হার ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্তকে বাংলাদেশের জন্য “প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাজনক” বলে অভিহিত করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় উপদেষ্টা বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এতেও আমরা প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে থাকব। ফলে মার্কিন বাজারে আমাদের রপ্তানিতে কোনো বড় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। তবে আমরা আশা করেছিলাম এটি ২০ শতাংশের নিচে নামবে।”

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এই প্রতিক্রিয়া তুলে ধরেছেন।

এর আগে, ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নীতি তদারককারী সংস্থা ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (USTR) এর কয়েক দফা আলোচনার পর এই শুল্ক হার হ্রাসের সিদ্ধান্তে পৌঁছে দুই দেশ। আজ হোয়াইট হাউস এক আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় জানায়, বাংলাদেশের রপ্তানি অংশীদারিত্ব, শ্রমমান, এবং টেকসই বাণিজ্যনীতি অনুসরণে অগ্রগতি বিবেচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: মার্কিন পাল্টা শুল্ক কমে ২০ শতাংশ হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ বিজিএমইএ সভাপতির

শুল্ক কমার ফলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকসহ বিভিন্ন রপ্তানি খাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। অনেকের মতে, এ সিদ্ধান্ত চীনসহ প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশকে সাময়িকভাবে বাড়তি সুবিধা দেবে।

ঢাকা/এসএইচ