০৩:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫

রিজার্ভে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:৪৮:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১
  • / ১০৩৯৯ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের ওপর ভর করে মহামারির মধ্যে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন (রিজার্ভ) ৪৫ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করল। বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ পৌঁছেছে ৪৫ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলারে। যা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।

এই রিজার্ভ দিয়ে প্রতি মাসে চার বিলিয়ন ডলার হিসেবে ১১ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।

আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংক সবশেষ যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বেড়েছে ১২ কোটি ৬২ লাখ ডলার।

এর আগে চলতি বছরের ১ জুন দিন শেষে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ৪৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারে। তার আগে ৩ মে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে। ২৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ দাঁড়িয়েছিল ৪৪ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন।

আর ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪৩ বিলিয়ন ডলার, ১৫ ডিসেম্বর ৪২ মিলিয়ন এবং ২৮ অক্টোবর রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল।

অন্যদিকে, রিজার্ভে রফতানি আয়েরও প্রভাব আছে। চলতি অর্থবছরে পণ্য রফতানি করে ৩৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে দেশ। যা তার আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি। অর্থাৎ, ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) ৩ হাজার ৯৫ কোটি ৯১ লাখ ৩০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছিল।

ঢাকা/এসআর

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

রিজার্ভে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম

আপডেট: ০৫:৪৮:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের ওপর ভর করে মহামারির মধ্যে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন (রিজার্ভ) ৪৫ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করল। বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ পৌঁছেছে ৪৫ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলারে। যা অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।

এই রিজার্ভ দিয়ে প্রতি মাসে চার বিলিয়ন ডলার হিসেবে ১১ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।

আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংক সবশেষ যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বেড়েছে ১২ কোটি ৬২ লাখ ডলার।

এর আগে চলতি বছরের ১ জুন দিন শেষে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ৪৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারে। তার আগে ৩ মে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে। ২৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ দাঁড়িয়েছিল ৪৪ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন।

আর ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪৩ বিলিয়ন ডলার, ১৫ ডিসেম্বর ৪২ মিলিয়ন এবং ২৮ অক্টোবর রিজার্ভ ৪১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল।

অন্যদিকে, রিজার্ভে রফতানি আয়েরও প্রভাব আছে। চলতি অর্থবছরে পণ্য রফতানি করে ৩৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার আয় করে দেশ। যা তার আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি। অর্থাৎ, ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) ৩ হাজার ৯৫ কোটি ৯১ লাখ ৩০ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছিল।

ঢাকা/এসআর