০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

শেখ হাসিনার নতুন অঙ্গীকার স্মার্ট বাংলাদেশ: ওবায়দুল কাদের

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০১:৫৬:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ১০৪০৯ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার শেখ হাসিনার নতুন অঙ্গীকার স্মার্ট বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা পরবর্তী প্রজন্মকে নিয়ে ভাবেন। তার পরবর্তী ভিশন ২০৪২- শান্তির বাংলাদেশ। মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে যিনি জীবনের জয়গান গান, তিনি শেখ হাসিনা। যিনি ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা ওড়ান। 

তিনি বলেন, পলাশীর প্রান্তরে সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল মীর জাফর। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে খন্দকার মোশতাক আহমেদ আর সেনাপতি জিয়াউর রহমান।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ওবায়দুল কাদের বলেন, জবাব দিতে হবে এই খুনিদের কারা পুরস্কৃত করল? নিরাপদে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিল কে? জিয়াউর রহমান। খুনিদের বিচার হবে না মর্মে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করল কে? সেনাপতি জিয়াউর রহমান। ১৫ আগস্টের মাস্টার মাইন্ড জিয়াউর রহমান আর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাস্টার মাইন্ড জিয়াপুত্র তারেক রহমান।

আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সঞ্চালনা করেন ছাত্রলীগের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। সম্মেলন অনুষ্ঠান সরাসরি প্রচার করে বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ (বিটিভি) বিভিন্ন সম্প্রচার মাধ্যম। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ডাকে মহাসমাবেশ, বাস্তবে হয় সমাবেশ। আওয়ামী লীগ ডাকে সমাবেশ, বাস্তবে হয় মহাসমাবেশ। এটাই বাস্তবতা। খেলা হবে।

আরও পড়ুন: নাঙ্গলকোটে অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কায় নিহত তিন

ছাত্রলীগের দপ্তর সেল থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য সাড়ে ৮০০ আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটিতে ২৫৪টি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কমিটিতে ২৫০টি এবং মহানগরে ৩৪০টি আবেদন জমা পড়েছে। 

২০১৮ সালে ছাত্রলীগের সর্বশেষ ২৯তম কেন্দ্রীয় সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক হন গোলাম রাব্বানী। তবে মাত্র এক বছরের মাথায় অনিয়ম ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তাঁদের নেতৃত্ব থেকে অপসারণ করা হয়। এরপর দায়িত্ব পান বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

শেখ হাসিনার নতুন অঙ্গীকার স্মার্ট বাংলাদেশ: ওবায়দুল কাদের

আপডেট: ০১:৫৬:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার শেখ হাসিনার নতুন অঙ্গীকার স্মার্ট বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা পরবর্তী প্রজন্মকে নিয়ে ভাবেন। তার পরবর্তী ভিশন ২০৪২- শান্তির বাংলাদেশ। মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে যিনি জীবনের জয়গান গান, তিনি শেখ হাসিনা। যিনি ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা ওড়ান। 

তিনি বলেন, পলাশীর প্রান্তরে সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল মীর জাফর। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে খন্দকার মোশতাক আহমেদ আর সেনাপতি জিয়াউর রহমান।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

ওবায়দুল কাদের বলেন, জবাব দিতে হবে এই খুনিদের কারা পুরস্কৃত করল? নিরাপদে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিল কে? জিয়াউর রহমান। খুনিদের বিচার হবে না মর্মে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করল কে? সেনাপতি জিয়াউর রহমান। ১৫ আগস্টের মাস্টার মাইন্ড জিয়াউর রহমান আর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাস্টার মাইন্ড জিয়াপুত্র তারেক রহমান।

আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সঞ্চালনা করেন ছাত্রলীগের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। সম্মেলন অনুষ্ঠান সরাসরি প্রচার করে বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ (বিটিভি) বিভিন্ন সম্প্রচার মাধ্যম। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ডাকে মহাসমাবেশ, বাস্তবে হয় সমাবেশ। আওয়ামী লীগ ডাকে সমাবেশ, বাস্তবে হয় মহাসমাবেশ। এটাই বাস্তবতা। খেলা হবে।

আরও পড়ুন: নাঙ্গলকোটে অটোরিকশায় ট্রেনের ধাক্কায় নিহত তিন

ছাত্রলীগের দপ্তর সেল থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য সাড়ে ৮০০ আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটিতে ২৫৪টি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কমিটিতে ২৫০টি এবং মহানগরে ৩৪০টি আবেদন জমা পড়েছে। 

২০১৮ সালে ছাত্রলীগের সর্বশেষ ২৯তম কেন্দ্রীয় সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক হন গোলাম রাব্বানী। তবে মাত্র এক বছরের মাথায় অনিয়ম ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তাঁদের নেতৃত্ব থেকে অপসারণ করা হয়। এরপর দায়িত্ব পান বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।

ঢাকা/এসএ