০৭:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫

শেরপুরে আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা, প্রশাসনের সতর্কতা ও প্রস্তুতি

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:০১:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
  • / ১০৩৪৮ বার দেখা হয়েছে

শেরপুর জেলায় টানা বৃষ্টিপাত এবং ভারতের মেঘালয় ও আসামে লাগাতার বর্ষণের কারণে আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। জেলার নদ-নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে, চেল্লাখালী নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

শনিবার (১৭ মে) দিনভর কয়েক দফা মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণের ফলে জেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের পাঠানো সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, আগামী ২০ মে পর্যন্ত ময়মনসিংহ, সিলেট ও রংপুর বিভাগের নিম্নাঞ্চলগুলো সাময়িকভাবে প্লাবিত হতে পারে। এতে জনজীবনের পাশাপাশি কৃষি খাতে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

বন্যা মোকাবিলায় শেরপুর জেলা কৃষি বিভাগ মাঠ পর্যায়ের কৃষকদের দ্রুত আধা-পাকা ধান কেটে নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণের আহ্বান জানিয়েছে। বিশেষ করে নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী উপজেলায় যেসব ধান ৮০ শতাংশের বেশি পেকে গেছে, তা দ্রুত কাটার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

শেরপুর জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান বলেন, বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা প্রতিটি উপজেলায় মাইকিংয়ের মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরি করছি। পাশাপাশি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হচ্ছে এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকেও প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোও বন্যা মোকাবিলায় সক্রিয়ভাবে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে।

ঢাকা/এসএইচ

ট্যাগঃ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

শেরপুরে আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা, প্রশাসনের সতর্কতা ও প্রস্তুতি

আপডেট: ১২:০১:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

শেরপুর জেলায় টানা বৃষ্টিপাত এবং ভারতের মেঘালয় ও আসামে লাগাতার বর্ষণের কারণে আকস্মিক বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। জেলার নদ-নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে, চেল্লাখালী নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

শনিবার (১৭ মে) দিনভর কয়েক দফা মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণের ফলে জেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের পাঠানো সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, আগামী ২০ মে পর্যন্ত ময়মনসিংহ, সিলেট ও রংপুর বিভাগের নিম্নাঞ্চলগুলো সাময়িকভাবে প্লাবিত হতে পারে। এতে জনজীবনের পাশাপাশি কৃষি খাতে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

বন্যা মোকাবিলায় শেরপুর জেলা কৃষি বিভাগ মাঠ পর্যায়ের কৃষকদের দ্রুত আধা-পাকা ধান কেটে নিরাপদ স্থানে সংরক্ষণের আহ্বান জানিয়েছে। বিশেষ করে নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী ও শ্রীবরদী উপজেলায় যেসব ধান ৮০ শতাংশের বেশি পেকে গেছে, তা দ্রুত কাটার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

শেরপুর জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান বলেন, বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা প্রতিটি উপজেলায় মাইকিংয়ের মাধ্যমে জনসচেতনতা তৈরি করছি। পাশাপাশি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হচ্ছে এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকেও প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোও বন্যা মোকাবিলায় সক্রিয়ভাবে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে।

ঢাকা/এসএইচ