০৩:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৫:০৭:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১০৩৫০ বার দেখা হয়েছে

২০০৯ সালের বিডিআর হত্যাকাণ্ড স্মরণে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজ রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) জারি করা এক পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউ

এতে বলা হয়, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। সরকারি ছুটি ব্যতীত দিবসটি পালন করা হবে।

মন্ত্রিপরিষদ অধিশাখার উপসচিব তানিয়া আফরোজ স্বাক্ষরিত পপিত্রে দিবসটিকে ‘গ’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্তকরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানানো হয়।

আরও পড়ুন: এবার বাধ্যতামূলক অবসরে ৪ ডিআইজি

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) দরবার হলে শুরু হয় দরবার। অনুষ্ঠানের শুরুতেই বিডিআর মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ বক্তব্য শুরু করেন। বক্তব্যের একপর্যায়ে বিডিআরের কিছু বিদ্রোহী সদস্য অতর্কিত হামলা চালায় দরবার হলে। পথভ্রষ্ট সদস্যদের সেদিনের ওই হামলায় ৫৭ সেনাকর্মকর্তাসহ শহীদ হন ৭৪ জন। পিলখানার চার দেয়ালের ভেতরের নৃশংস এই হত্যাযজ্ঞ বুঝতে সময় লেগে যায় দুইদিন।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা

আপডেট: ০৫:০৭:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

২০০৯ সালের বিডিআর হত্যাকাণ্ড স্মরণে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আজ রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) জারি করা এক পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউ

এতে বলা হয়, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। সরকারি ছুটি ব্যতীত দিবসটি পালন করা হবে।

মন্ত্রিপরিষদ অধিশাখার উপসচিব তানিয়া আফরোজ স্বাক্ষরিত পপিত্রে দিবসটিকে ‘গ’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্তকরণের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও জানানো হয়।

আরও পড়ুন: এবার বাধ্যতামূলক অবসরে ৪ ডিআইজি

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) দরবার হলে শুরু হয় দরবার। অনুষ্ঠানের শুরুতেই বিডিআর মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ বক্তব্য শুরু করেন। বক্তব্যের একপর্যায়ে বিডিআরের কিছু বিদ্রোহী সদস্য অতর্কিত হামলা চালায় দরবার হলে। পথভ্রষ্ট সদস্যদের সেদিনের ওই হামলায় ৫৭ সেনাকর্মকর্তাসহ শহীদ হন ৭৪ জন। পিলখানার চার দেয়ালের ভেতরের নৃশংস এই হত্যাযজ্ঞ বুঝতে সময় লেগে যায় দুইদিন।

ঢাকা/এসএইচ