তদন্তে অসহযোগিতায় সুহ্নদ ইন্ডাস্ট্রিজকে জরিমানা

- আপডেট: ০৪:৪২:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
- / ১০৪৪৩ বার দেখা হয়েছে
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সুহ্নদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের উদ্যোক্তা পরিচালক ও কর্মকর্তাদের ২ লাখ টাকা জারিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ইনসাইডার ট্রেডিং অভিযোগ তদন্তে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তদন্ত কমিটিকে অসহযোগিতার জন্য জারিমানা করেছে বিএসইসি।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউব
বিএসইসি’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফোন কল এবং কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বারবার চেষ্টা করা সত্ত্বেও ডিএসইর তদন্ত কমিটি অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছাতে অসুবিধার সম্মুখীন হওয়ায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
ইনসাইডার ট্রেডিংয়ের কারণে গত বছরের ৩০ এপ্রিল থেকে ২৫ মে পর্যন্ত সুহ্নদ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার ৫৪ শতাংশ বেড়ে প্রতিটি শেয়ার ২১ টাকা ৬০ পয়সায় উঠে। এর প্রেক্ষিতে ওই বছর জুন মাসে বিএসইসি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) সুহ্নদ ইন্ডাস্ট্রিজের ইনসাইডার ট্রেডিং অভিযোগ তদন্ত করার নির্দেশ দেয়।
এই বিষয়ে সুহ্নদ ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, তিনি ডিএসই বা নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে কোনও চিঠি বা ফোন কল পাননি।
আরও পড়ুন: ব্লকে দুই কোম্পানির বড় লেনদেন
তিনি বলেন, তারা অফিসটি ধানমন্ডি থেকে লালমাটিয়ায় সরিয়ে নিয়ে দুবার ডিএসইকে অবহিত করেছেন। পুরানো ঠিকানায় চিঠি পাঠানো হলে তারা সেগুলি পাবেন না। তিনি বলেন, চিঠি পেলে তারা ডিএসই পরিদর্শন দলকে অবশ্যই সহযোগিতা করতেন।
বিএসইসির অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, তিনি বা তার বর্তমান কর্মকর্তারা কেউই কোম্পানিটির ইনসাইডার ট্রেডিংয়ে জড়িত নন।
২০১৪ সালে কোম্পানিটি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে ১৪ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছিল। এর কারখানাটি ২৬ মার্চ ২০২০ থেকে বন্ধ রয়েছে।
ঢাকা/এসএম