কর্মসংস্থান তৈরিতে এসএমই খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি: ডিসিসিআই প্রেসিডেন্ট

- আপডেট: ১২:৩৬:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪
- / ১০৩৪৯ বার দেখা হয়েছে
কর্মসংস্থান তৈরির ক্ষেত্রে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) অবদান সবচেয়ে বেশি। বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে এসএমই নীতিমালার বেশ কিছু জায়গায় পরিবর্তন আনা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) প্রসিডেন্ট আশরাফ আহমেদ।
অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুক–টুইটার–লিংকডইন–ইন্সটাগ্রাম–ইউটিউব
আজ শনিবার (১৯ অক্টোবর) ডিসিসিআই আয়োজিত ‘রিফর্ম অব এসএমই পলিসি-২০১৯ ফর সাসটেইনেবল গ্রোথ অ্যান্ড ইনোভেশন’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিসিসিআই প্রেসিডেন্ট বলেন, এসএমই নীতিমালা ৫ বছর আগে ইস্যু করা হয়েছে। বর্তমান সময়ে বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তার কথা মাথায় রেখে এ নীতিমালায় বেশ কিছু জায়গা ফোকাস বাড়ানো দরকার।
আরও পড়ুন: ভোজ্যতেল আমদানি ও বিক্রিতে ভ্যাট কমালো সরকার
তিনি বলেন, এসএমই খাতের অর্থায়নের বড় ধরনের সংকট রয়েছে। এছাড়া ৯০ শতাংশ এসএমই প্রতিষ্ঠান কোনো রেজিষ্ট্রেশন ছাড়াই চলছে।
আশরাফ আহমেদ বলেন, দেশের ৬৫ শতাংশ এসএমই প্রতিষ্ঠান খুচরা ও পাইকারি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত। এদের মধ্যে যারা কৃষি খাতের সঙ্গে জড়িত তাঁদের বিষয়ে শুধু অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। তবে অন্যদের অগ্রাধিকার দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো চিন্তা করা হয়নি বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, আমরা এখন আর কৃষি নির্ভর অর্থনীতিতে নেই। কৃষি ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কর্মসংস্থান তৈরি সম্ভব না। কর্মসংস্থান তৈরির জন্য আমাদেরকে ইন্ডাস্ট্রির দিকে যেতে হবে।
এছাড়াও তিনি বলেন, দেশে বছরে ৫ লাখ গ্র্যাজুয়েট তৈরি হচ্ছে। এদের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি করতে হলে এক্সপোর্ট ম্যানুফ্যাকচার বৃদ্ধি করতে। একইসঙ্গে সেবা খাতের রপ্তানি বৃদ্ধি করতে হবে।
ঢাকা/এসএইচ