০৩:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সালমান এফ রহমান ও তার ছেলেসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৬:২৭:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
  • / ১০৩২১ বার দেখা হয়েছে

লন্ডনে ৭৬ কোটি টাকা পাচার ও ঋণের ৩৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে আইএফআইসি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান সালমান ফজলুর রহমান ও তার ছেলে আহমেদ সায়ান ফজলুর রহমানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আজ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি বলেন, আসামিরা পারস্পারিক যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইনডেক্স পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি লিমিটেডের নামে লোন মঞ্জুর করা হয়। মঞ্জুরিপত্রের এলসি শর্তাবলী ভঙ্গ করে ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডের নাম সর্বস্ব কাওয়েজ প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৯৮ লাখ ৮২ হাজার ইউএস ডলারের বা ৭৬ কোটি ৩৯ লাখ ৩৬ হাজার টাকার বিনিময়ে ইনডেক্স পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জির (ইউনিট-২) জন্য ড্রইং ও ডিজাইন নিয়ে আসার জন্য এলসি খোলা হয়। ড্রইং ডিজাইনের বদলে কাগজ নিয়ে এসে ওই টাকা বিদেশে পাচার করে মনিলন্ডারিং হয়েছে।

আরও পড়ুন: ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ: প্রেস সচিব

অন্যদিকে এলসির টাকা ফোর্স লোন ক্রিয়েট করে ইতোমধ্যে ৮ বছর পার হয়ে গেলেও ব্যাংকের বকেয়া ৩৩ কোটি ৬৪ লাখ ৩২ হাজার টাকা পরিশোধ না করে আত্মসাতের অপরাধ এনে আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।

ঢাকা/এসএইচ

শেয়ার করুন

error: Content is protected ! Please Don't Try!

সালমান এফ রহমান ও তার ছেলেসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেট: ০৬:২৭:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

লন্ডনে ৭৬ কোটি টাকা পাচার ও ঋণের ৩৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে আইএফআইসি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান সালমান ফজলুর রহমান ও তার ছেলে আহমেদ সায়ান ফজলুর রহমানসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আজ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

তিনি বলেন, আসামিরা পারস্পারিক যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইনডেক্স পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি লিমিটেডের নামে লোন মঞ্জুর করা হয়। মঞ্জুরিপত্রের এলসি শর্তাবলী ভঙ্গ করে ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডের নাম সর্বস্ব কাওয়েজ প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৯৮ লাখ ৮২ হাজার ইউএস ডলারের বা ৭৬ কোটি ৩৯ লাখ ৩৬ হাজার টাকার বিনিময়ে ইনডেক্স পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জির (ইউনিট-২) জন্য ড্রইং ও ডিজাইন নিয়ে আসার জন্য এলসি খোলা হয়। ড্রইং ডিজাইনের বদলে কাগজ নিয়ে এসে ওই টাকা বিদেশে পাচার করে মনিলন্ডারিং হয়েছে।

আরও পড়ুন: ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ: প্রেস সচিব

অন্যদিকে এলসির টাকা ফোর্স লোন ক্রিয়েট করে ইতোমধ্যে ৮ বছর পার হয়ে গেলেও ব্যাংকের বকেয়া ৩৩ কোটি ৬৪ লাখ ৩২ হাজার টাকা পরিশোধ না করে আত্মসাতের অপরাধ এনে আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।

ঢাকা/এসএইচ