০১:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০২৪

অধিকাংশ কোম্পানির আয় কমেছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৩:০৪:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৪৪২৪ বার দেখা হয়েছে

ফাইল ফটো

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৩৪ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ সমাপ্ত সময়ের (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য সময়ে আর্থিক প্রতিবেদনে ৩৪ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯ টি প্রতিষ্ঠানের আয় কমেছে, ৯ টি প্রতিষ্ঠানের আয় বেড়েছে, লোকসানে ৬ টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট পরিচালিত ৮ টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২২) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আর বাকি ২৬ টি কোম্পানির দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আয় কমেছে যেসব প্রতিষ্ঠানের:

দি পেনিনসুলা চিটাগং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০.০৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ৩৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৬৪ পয়সা।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৮ টাকা ৯৭ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিলো ২৯ টাকা ৪৭ পয়সা।

সিমটক্স ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৪ পয়সা।

কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ২ টাকা ৫৫ পয়সা। গত বছর যা ছিল ০.৫৬ পয়সা নেগেটিভ।

বিবিএস ক্যাবলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ০.০৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১.১৪ টাকা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৪০ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩২ টাকা ৭৬ পয়সা।

এছাড়া কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা। গত বছর যা ছিল ৬১ পয়সা।

জাহিন স্পিনিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫ টাকা ২ পয়সা।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৯৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৯৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৪০ পয়সা।

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ:  দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫ টাকা ৪৫ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৭৩ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২১৬ টাকা ৭৭ পয়সা।

ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে তা ৯৮ ছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ত ১ টাকা ৬৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫২ টাকা ৯৮ পয়সা।

ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩২ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৫২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩২ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৪ টাকা ৭৯ পয়সা।

বার্জার পেইন্টস: তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৪ টাকা ৭৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১৭ টাকা ৫২ পয়সা আয় হয়েছিল।

৯ মাসে (এপ্রিল’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৪ টাকা ১৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৩ টাকা ১৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৫৮ টাকা ৯১ পয়সা।

বিডি ল্যাম্পস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১টাকা ৭৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩টাকা ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩টাকা ৫১পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪টাকা ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৯ টাকা ৬৫ পয়সা।

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময় যার পরিমান ছিল ০.৫১ টাকা।

৬ মাসে ( জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির ইপিএস দাঁড়িয়েছে ০.২২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময় যার পরিমান ছিল ০.৮২ টাকা।

ন্যাশনাল পলিমার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ৭১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ২৭ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৮ টাকা ৭০ পয়সা।

নাহি অ্যালুমিনিয়াম: দ্বিতীয় কোম্পানিটির প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৬১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৮ টাকা ৫৬ পয়সা।

ইনডেক্স আগ্রো ইন্ডাস্ট্রিস:  চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ১২ পয়সা আয় হয়েছিল।

এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬৪ টাকা ১৫ পয়সা।

এছাড়া কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ০.২১ পয়সা নেগেটিভ। গত বছর যা ছিল ৫ টাকা ৬৬ পয়সা।

আইএফআইএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থাৎ ৬ মাসে ২০ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ২৪ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ৩১ পয়সা।

আইসিবি থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি দ্বিতীয় প্রান্তিকে বা ৬ মাসে ১২ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৩১ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ০২ পয়সা।

পিএফআই ফার্স্ট ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বা ৬ মাসে ১৪ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৩৬ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ২৮ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি বছরের ৬ মাসে ১৮ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৪৭ পয়সা।

আইসবি ইম্পোলয়েজ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি বছরের ৬ মাসে ১৩ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৩৮ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ৩২ পয়সা।

আয় বেড়েছে যেসব প্রতিষ্ঠানের:

ইস্টার্ন হাউজিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ০৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ২০ পয়সা বা ১১ শতাংশ।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৬৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৪৯ পয়সা বা ১৯ শতাংশ।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৫ টাকা ৮৪ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিলো ৭৪ টাকা ৭১ পয়সা।

কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ১৫.১০ টাকা।

ম্যারিকো বাংলাদেশ: কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ টাকা ৯৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৭ টাকা ৩৫ পয়সা।

অপরদিকে, ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ টাকা ৪৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯০ টাকা ০৮ পয়সা।

এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৫৬ পয়সা।

নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ৫৬ পয়সা।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ৯৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭৩ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২০ পয়সা বা ২৭ শতাংশ।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ২৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৪ টাকা ৪৩ পয়সা।

ক্রাউন সিমেন্ট পিএলসি:  চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি ৯৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২১ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৮৩ পয়সা।

কে অ্যান্ড কিউ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১১ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৬ পয়সা।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৪ টাকা ১৭ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিলো ৭৫ টাকা ৬৪ পয়সা।

লোকসানে যেসব প্রতিষ্ঠানের:

উসমানিয়া গ্লাস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৯৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৯৪ পয়সা ।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮১ টাকা ৯৮ পয়সা।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২৬ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৪৮ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫২ টাকা ৭১ পয়সা।

আরও পড়ুন: চার কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা

রানার অটোমোবাইলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির এককভাবে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১৮ পয়সা লোকসান দিয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

প্রান্তিক প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সব সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি ৯৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিতভাবে ৩ টাকা ১৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৯ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬২ টাকা ৬১ পয়সা।

আরও পড়ুন: ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ২১ শতাংশ

আজিজ পাইপস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ০৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২টাকা ১৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১টাকা ৯৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৭২ পয়সা।

শ্যামপুর সুগার মিলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭ টাকা ৩৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২২ টাকা ৫৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৬ টাকা ৬৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৪৪ টাকা ১৫ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) লোকসান হয়েছে ১১৯৪ টাকা ২৬ পয়সা।

আরও পড়ুন: বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা

আইসিবি অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: আইসিবি অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড দ্বিতীয় প্রান্তিকে ০৪ পয়সা লোকসান করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৮৪ পয়সা লোকসান করেছিল। ফান্ডটি বছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২২) লোকসান করেছে ১৪ পয়সা। আগের বছর ১ টাকা ৪১ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ১০ টাকা ৫৫ পয়সা।

আইসিবি সোনালী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: আইসিবি সোনালী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড দ্বিতীয় প্রান্তিক অর্থাৎ বছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২২) ১৫ পয়সা লোকসান করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৮৭ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ৯৩ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি বছরের ৬ মাসে ২৩ পয়সা লোকসান করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ১ টাকা ৩৬ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ১০ টাকা ১৩ পয়সা।

ঢাকা/টিএ

শেয়ার করুন

x

অধিকাংশ কোম্পানির আয় কমেছে

আপডেট: ০৩:০৪:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৩

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ৩৪ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ সমাপ্ত সময়ের (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য সময়ে আর্থিক প্রতিবেদনে ৩৪ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৯ টি প্রতিষ্ঠানের আয় কমেছে, ৯ টি প্রতিষ্ঠানের আয় বেড়েছে, লোকসানে ৬ টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট পরিচালিত ৮ টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২২) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আর বাকি ২৬ টি কোম্পানির দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আয় কমেছে যেসব প্রতিষ্ঠানের:

দি পেনিনসুলা চিটাগং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০.০৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ৩৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ৬৪ পয়সা।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ২৮ টাকা ৯৭ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিলো ২৯ টাকা ৪৭ পয়সা।

সিমটক্স ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২১ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২২ টাকা ৪ পয়সা।

কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ২ টাকা ৫৫ পয়সা। গত বছর যা ছিল ০.৫৬ পয়সা নেগেটিভ।

বিবিএস ক্যাবলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ০.০৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১.১৪ টাকা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৪০ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩২ টাকা ৭৬ পয়সা।

এছাড়া কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা। গত বছর যা ছিল ৬১ পয়সা।

জাহিন স্পিনিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২০ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫ টাকা ২ পয়সা।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৯৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৯৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ৪০ পয়সা।

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ:  দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫ টাকা ৪৫ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৭৩ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২১৬ টাকা ৭৭ পয়সা।

ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে তা ৯৮ ছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৫৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ত ১ টাকা ৬৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫২ টাকা ৯৮ পয়সা।

ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩২ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৫২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩২ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৪ টাকা ৭৯ পয়সা।

বার্জার পেইন্টস: তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৪ টাকা ৭৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১৭ টাকা ৫২ পয়সা আয় হয়েছিল।

৯ মাসে (এপ্রিল’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৪ টাকা ১৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪৩ টাকা ১৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৫৮ টাকা ৯১ পয়সা।

বিডি ল্যাম্পস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১টাকা ৭৪ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৩টাকা ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩টাকা ৫১পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৪টাকা ৪২ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৯ টাকা ৬৫ পয়সা।

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময় যার পরিমান ছিল ০.৫১ টাকা।

৬ মাসে ( জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির ইপিএস দাঁড়িয়েছে ০.২২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময় যার পরিমান ছিল ০.৮২ টাকা।

ন্যাশনাল পলিমার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ৭১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ২৭ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৮ টাকা ৭০ পয়সা।

নাহি অ্যালুমিনিয়াম: দ্বিতীয় কোম্পানিটির প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৬১ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৮ টাকা ৫৬ পয়সা।

ইনডেক্স আগ্রো ইন্ডাস্ট্রিস:  চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ০৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১ টাকা ১২ পয়সা আয় হয়েছিল।

এদিকে হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ টাকা ২২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬৩ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬৪ টাকা ১৫ পয়সা।

এছাড়া কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ০.২১ পয়সা নেগেটিভ। গত বছর যা ছিল ৫ টাকা ৬৬ পয়সা।

আইএফআইএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি দ্বিতীয় প্রান্তিকে অর্থাৎ ৬ মাসে ২০ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ২৪ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ৩১ পয়সা।

আইসিবি থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি দ্বিতীয় প্রান্তিকে বা ৬ মাসে ১২ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৩১ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ০২ পয়সা।

পিএফআই ফার্স্ট ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বা ৬ মাসে ১৪ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৩৬ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ২৮ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি বছরের ৬ মাসে ১৮ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৪৭ পয়সা।

আইসবি ইম্পোলয়েজ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি বছরের ৬ মাসে ১৩ পয়সা আয় করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৩৮ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ৩২ পয়সা।

আয় বেড়েছে যেসব প্রতিষ্ঠানের:

ইস্টার্ন হাউজিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ০৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ২০ পয়সা বা ১১ শতাংশ।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ১৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৬৪ পয়সা। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে ৪৯ পয়সা বা ১৯ শতাংশ।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৫ টাকা ৮৪ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিলো ৭৪ টাকা ৭১ পয়সা।

কোম্পানিটির নেট অপারেটিং ক্যাশফ্লো হয়েছে ১৫.১০ টাকা।

ম্যারিকো বাংলাদেশ: কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ টাকা ৯৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৭ টাকা ৩৫ পয়সা।

অপরদিকে, ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ টাকা ৪৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯০ টাকা ০৮ পয়সা।

এমবি ফার্মাসিউটিক্যালস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৫৬ পয়সা।

নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫৭ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ৫৬ পয়সা।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন: কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি ৯৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ৭৩ পয়সা আয় হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ২০ পয়সা বা ২৭ শতাংশ।

দুই প্রান্তিক তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ২৬ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৪ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৭৪ টাকা ৪৩ পয়সা।

ক্রাউন সিমেন্ট পিএলসি:  চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি ৯৯ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২১ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬৩ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৮৩ পয়সা।

কে অ্যান্ড কিউ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ১১ পয়সা।

হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৬ পয়সা।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৭৪ টাকা ১৭ পয়সা। যা গত বছর একই সময়ে ছিলো ৭৫ টাকা ৬৪ পয়সা।

লোকসানে যেসব প্রতিষ্ঠানের:

উসমানিয়া গ্লাস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৯৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৯৪ পয়সা ।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮১ টাকা ৯৮ পয়সা।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৪৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২৬ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৪৮ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৫২ টাকা ৭১ পয়সা।

আরও পড়ুন: চার কোম্পানির ডিভিডেন্ড ঘোষণা

রানার অটোমোবাইলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির এককভাবে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১৮ পয়সা লোকসান দিয়েছে। গত বছর একই সময়ে ২৮ পয়সা আয় হয়েছিল।

প্রান্তিক প্রান্তিকে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সব সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে সমন্বিতভাবে শেয়ার প্রতি ৯৬ পয়সা আয় হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিতভাবে ৩ টাকা ১৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪৯ পয়সা আয় হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৬২ টাকা ৬১ পয়সা।

আরও পড়ুন: ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে দশমিক ২১ শতাংশ

আজিজ পাইপস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯৮ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ০৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

৬ মাসে (জুলাই’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২টাকা ১৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১টাকা ৯৯ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২১ টাকা ৭২ পয়সা।

শ্যামপুর সুগার মিলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৭ টাকা ৩৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২২ টাকা ৫৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই, ২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২৬ টাকা ৬৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৪৪ টাকা ১৫ পয়সা।

৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) লোকসান হয়েছে ১১৯৪ টাকা ২৬ পয়সা।

আরও পড়ুন: বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার কোটি টাকা

আইসিবি অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: আইসিবি অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড দ্বিতীয় প্রান্তিকে ০৪ পয়সা লোকসান করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৮৪ পয়সা লোকসান করেছিল। ফান্ডটি বছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২২) লোকসান করেছে ১৪ পয়সা। আগের বছর ১ টাকা ৪১ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ১০ টাকা ৫৫ পয়সা।

আইসিবি সোনালী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড: আইসিবি সোনালী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড দ্বিতীয় প্রান্তিক অর্থাৎ বছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,২২) ১৫ পয়সা লোকসান করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ৮৭ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ৯ টাকা ৯৩ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড: ফান্ডটি বছরের ৬ মাসে ২৩ পয়সা লোকসান করেছে। আগের প্রান্তিকে ফান্ডটি ১ টাকা ৩৬ পয়সা আয় করেছিল। বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির এনএভি হয়েছে ১০ টাকা ১৩ পয়সা।

ঢাকা/টিএ