০৮:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪

আফগানিস্তানকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ১২:৩১:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০২৩
  • / ৪২০৫ বার দেখা হয়েছে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টে ৫৪৭ রানে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে শান্ত-মুমিনুলের সেঞ্চুরির পর জাকির হাসান ও লিটন দাসের ফিফটিতে ৪ উইকেটে ৪২৫ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করলে আফগানিস্তানের সামনে ৬৬২ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য দাঁড়িয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ চতুর্থ দিনে দুই উইকেটে ৪৫ রানে খেলার শুরতেই নাসির জামালকে হারায় তারা। আফসার জাযাইও স্লিপে মিরাজের ক্যাচ হয়ে ফিরে গেছেন সাজঘরে। এর পর শরিফুলের আরেক ওভারেই স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান কনকাশন বদলি হিসেবে নামা বাহির শাহ।

জয়ের জন্য এখনো ৫৮৪ রান প্রয়োজন তাদের। বাংলাদেশের প্রয়োজন আর পাঁচ উইকেট। আজ চতুর্থ দিনে ব্যাট করতে নেমে কোনো প্রতিরোধই গড়তে পারলো না আগের দিনে রহমত শাহ কে নিয়ে দিন শেষ করা নাসির জামাল। ইবাদতের বলে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে কট বিহাইন্ড হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন তিনি, করেছেন ২২ বলে ৬ রান। এরপর প্রথম ইনিংসে আফগানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করা আফসারকেও স্লিপে মিরাজের ক্যাচে পরিণত করেন শরিফুল ইসলাম। তিনি ফিরে গেছেন মাত্র ৬ রান করেই। আফগানদের হয়ে এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন কনকাশন বদলি বাহির শাহ। কিন্তু তিনিও ফিরে গেলেন টাইগার বোলারদের কাছে নতি স্বীকার করেই। শরিফুলেরই আরেক ওভারে স্লিপে তাইজুলের তালুবন্দী হন তিনি।

আরও পড়ুন: টিভিতে আজকের খেলা

ঢাকা টেস্ট জিততে হলে আফগানিস্তানকে ইতিহাস গড়তে হবে ৬৬২ রানের পাহাড়সম লক্ষ্যের। বড় লক্ষ্য মাথায় নিয়ে তৃতীয় দিনের শেষ সেশনে মাঠে নেমে প্রথমেই হোঁচট খেয়েছে সফরকারীরা। প্রথম বলেই উইকেট হারিয়ে বসে তারা।

শরীফুল ইসলামের ফুল লেংথের বল মিস করে যান ইব্রাহিম জাদরান। ফলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পরে শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার ইব্রাহিম জার্দান। এরপর ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের পঞ্চম বলেই আরেক ওপেনারকে ফেরান আগের ইনিংসে খরুচি বোলিং করা তাসকিন আহমেদ।

দুই ওপেনারকে হারিয়ে বেকায়দায় পড়া দলতে টেনে তুলতে এরপর ব্যাটিংয়ে আসেন অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শাহিদী। কিন্তু তাসকিনের বাউন্সারে মাথায় আঘাত পেয়ে ফিরে যেতে হয় তাকে। এরপর দিনের বাকি সময় নাসিরকে সাথে নিয়ে পার করেন ব্যাটার রহমত।

ঢাকা/এসএম

শেয়ার করুন

x
English Version

আফগানিস্তানকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ

আপডেট: ১২:৩১:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০২৩

আফগানিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টে ৫৪৭ রানে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে শান্ত-মুমিনুলের সেঞ্চুরির পর জাকির হাসান ও লিটন দাসের ফিফটিতে ৪ উইকেটে ৪২৫ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করলে আফগানিস্তানের সামনে ৬৬২ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য দাঁড়িয়েছে।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

আজ চতুর্থ দিনে দুই উইকেটে ৪৫ রানে খেলার শুরতেই নাসির জামালকে হারায় তারা। আফসার জাযাইও স্লিপে মিরাজের ক্যাচ হয়ে ফিরে গেছেন সাজঘরে। এর পর শরিফুলের আরেক ওভারেই স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান কনকাশন বদলি হিসেবে নামা বাহির শাহ।

জয়ের জন্য এখনো ৫৮৪ রান প্রয়োজন তাদের। বাংলাদেশের প্রয়োজন আর পাঁচ উইকেট। আজ চতুর্থ দিনে ব্যাট করতে নেমে কোনো প্রতিরোধই গড়তে পারলো না আগের দিনে রহমত শাহ কে নিয়ে দিন শেষ করা নাসির জামাল। ইবাদতের বলে উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে কট বিহাইন্ড হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন তিনি, করেছেন ২২ বলে ৬ রান। এরপর প্রথম ইনিংসে আফগানদের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করা আফসারকেও স্লিপে মিরাজের ক্যাচে পরিণত করেন শরিফুল ইসলাম। তিনি ফিরে গেছেন মাত্র ৬ রান করেই। আফগানদের হয়ে এরপর ব্যাটিংয়ে নামেন কনকাশন বদলি বাহির শাহ। কিন্তু তিনিও ফিরে গেলেন টাইগার বোলারদের কাছে নতি স্বীকার করেই। শরিফুলেরই আরেক ওভারে স্লিপে তাইজুলের তালুবন্দী হন তিনি।

আরও পড়ুন: টিভিতে আজকের খেলা

ঢাকা টেস্ট জিততে হলে আফগানিস্তানকে ইতিহাস গড়তে হবে ৬৬২ রানের পাহাড়সম লক্ষ্যের। বড় লক্ষ্য মাথায় নিয়ে তৃতীয় দিনের শেষ সেশনে মাঠে নেমে প্রথমেই হোঁচট খেয়েছে সফরকারীরা। প্রথম বলেই উইকেট হারিয়ে বসে তারা।

শরীফুল ইসলামের ফুল লেংথের বল মিস করে যান ইব্রাহিম জাদরান। ফলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পরে শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার ইব্রাহিম জার্দান। এরপর ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের পঞ্চম বলেই আরেক ওপেনারকে ফেরান আগের ইনিংসে খরুচি বোলিং করা তাসকিন আহমেদ।

দুই ওপেনারকে হারিয়ে বেকায়দায় পড়া দলতে টেনে তুলতে এরপর ব্যাটিংয়ে আসেন অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শাহিদী। কিন্তু তাসকিনের বাউন্সারে মাথায় আঘাত পেয়ে ফিরে যেতে হয় তাকে। এরপর দিনের বাকি সময় নাসিরকে সাথে নিয়ে পার করেন ব্যাটার রহমত।

ঢাকা/এসএম