০১:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

আর্থিক খাতে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬২ শতাংশ

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক:
  • আপডেট: ০৪:০২:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২
  • / ৪১৮৯ বার দেখা হয়েছে

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: দেশের আর্থিক খাতে সন্দেহজনক লেনদেন (এসটিআর) ও কার্যক্রম বেড়েই চলছে। গেল ২০২১-২২ অর্থবছ‌রে সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে ৮ হাজার ৫৭১টি। এক বছরে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬২ দশ‌মিক ৩২ শতাংশ বা ৩ হাজার ২৯১টি। ২০২০-২১ অর্থবছরে এই সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ২৮০টি।

এর আ‌গে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে এমন লেনদেন ও কার্যক্রম হয়েছিল ৩ হাজার ৬৭৫টি। আর ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এমন লেনদেন ও কার্যক্রম হয়েছিল ৩ হাজার ৫৭৩টি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের কেন্দ্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়।

আরও পড়ুন: খেলাপি ঋণ ইস্যুতে আইএমএফের তোপের মুখে বাংলাদেশ ব্যাংক

সোমবার (৩০ অ‌ক্টোবর) বাংলা‌দেশ ব্যাংকে বিএফআইইউ এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিবেদনের বিস্তারিত তুলে ধরে। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউর প্রধান মাসুদ বিশ্বাস।

সংবাদ সম্মেলনে মাসুদ বিশ্বাস বলেন, সব সন্দেহজনক লেনদেন (এসটিআর) অপরাধ নয়। লেন‌দেন সন্দেহজনক হ‌লে তদন্ত ক‌রি। এরপর য‌দি কো‌নো অপরা‌ধের তথ্য প্রমাণ ‌মি‌লে তাহ‌লে আমরা তা‌দের বিরু‌দ্ধে ব্যবস্থা নি‌ই। এ পর্যন্ত অ‌নেক ব্যাংক ও আ‌র্থিক প্র‌তিষ্ঠা‌নের গ্রাহক ও সং‌শ্লিষ্ট‌দের বিরু‌দ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হ‌য়ে‌ছে।

আরও পড়ুন: ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৬ কোটি ডলার

বিএফআইইউর প্রতিবেদনে বলা হয়, পুরো অর্থবছরে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৯৯৯টি সন্দেহজনক লেনদেনের রিপোর্ট জমা দিয়েছে ব্যাংকগুলো। তার আ‌গের অর্থবছ‌রে ৪ হাজার ৪৯৫টি রিপোর্ট জমা দিয়েছিল ব্যাংকগুলো। আ‌র্থিক প্র‌তিষ্ঠা‌নগু‌লো রিপোর্ট জমা দেয় ১০৬টি। আর এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো ৪৫৭টি রি‌পোর্ট জমা দিয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদ, বিএফআইইউ প‌রিচালক র‌ফিকুল ইসলাম, অ‌তি‌রিক্ত প‌রিচালক কামাল হোসাইন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএ

শেয়ার করুন

x
English Version

আর্থিক খাতে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬২ শতাংশ

আপডেট: ০৪:০২:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২

বিজনেস জার্নাল প্রতিবেদক: দেশের আর্থিক খাতে সন্দেহজনক লেনদেন (এসটিআর) ও কার্যক্রম বেড়েই চলছে। গেল ২০২১-২২ অর্থবছ‌রে সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে ৮ হাজার ৫৭১টি। এক বছরে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬২ দশ‌মিক ৩২ শতাংশ বা ৩ হাজার ২৯১টি। ২০২০-২১ অর্থবছরে এই সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ২৮০টি।

এর আ‌গে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে এমন লেনদেন ও কার্যক্রম হয়েছিল ৩ হাজার ৬৭৫টি। আর ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এমন লেনদেন ও কার্যক্রম হয়েছিল ৩ হাজার ৫৭৩টি।

অর্থনীতি ও শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ন সংবাদ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন: ফেসবুকটুইটারলিংকডইনইন্সটাগ্রামইউটিউব

অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধের কেন্দ্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়।

আরও পড়ুন: খেলাপি ঋণ ইস্যুতে আইএমএফের তোপের মুখে বাংলাদেশ ব্যাংক

সোমবার (৩০ অ‌ক্টোবর) বাংলা‌দেশ ব্যাংকে বিএফআইইউ এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিবেদনের বিস্তারিত তুলে ধরে। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউর প্রধান মাসুদ বিশ্বাস।

সংবাদ সম্মেলনে মাসুদ বিশ্বাস বলেন, সব সন্দেহজনক লেনদেন (এসটিআর) অপরাধ নয়। লেন‌দেন সন্দেহজনক হ‌লে তদন্ত ক‌রি। এরপর য‌দি কো‌নো অপরা‌ধের তথ্য প্রমাণ ‌মি‌লে তাহ‌লে আমরা তা‌দের বিরু‌দ্ধে ব্যবস্থা নি‌ই। এ পর্যন্ত অ‌নেক ব্যাংক ও আ‌র্থিক প্র‌তিষ্ঠা‌নের গ্রাহক ও সং‌শ্লিষ্ট‌দের বিরু‌দ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হ‌য়ে‌ছে।

আরও পড়ুন: ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৩৬ কোটি ডলার

বিএফআইইউর প্রতিবেদনে বলা হয়, পুরো অর্থবছরে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৯৯৯টি সন্দেহজনক লেনদেনের রিপোর্ট জমা দিয়েছে ব্যাংকগুলো। তার আ‌গের অর্থবছ‌রে ৪ হাজার ৪৯৫টি রিপোর্ট জমা দিয়েছিল ব্যাংকগুলো। আ‌র্থিক প্র‌তিষ্ঠা‌নগু‌লো রিপোর্ট জমা দেয় ১০৬টি। আর এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো ৪৫৭টি রি‌পোর্ট জমা দিয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জি এম আবুল কালাম আজাদ, বিএফআইইউ প‌রিচালক র‌ফিকুল ইসলাম, অ‌তি‌রিক্ত প‌রিচালক কামাল হোসাইন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এসএ